A
ইথিলিন
B
প্রপিন
C
লাইকোপেন
D
মিথিলিন
উত্তরের বিবরণ
ফল (Fruit)
-
ফুলের গর্ভাশয় পরিপক্ক হয়ে ফল তৈরি করে।
-
বীজপাতার সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে ফলকে দুই ভাগ করা হয়:
— একবীজপত্রী ফল (যেমন আম)
— বহু বীজপত্রী ফল (যেমন বরই) -
পরাগায়নের ধরন অনুযায়ী ফল দুই রকম:
— স্ব-পরাগী ফল
— পর-পরাগী ফল
— কখনও কখনও স্ব ও পর-পরাগী উভয় ধরণের ফলও হয়। -
গাছের জীবনকালের ওপর ভিত্তি করে ফলকে ভাগ করা হয়:
— স্বল্পমেয়াদী ফল
— দীর্ঘমেয়াদী ফল -
ফল দেওয়ার প্রকৃতির ওপর ভিত্তি করে:
— মনোকারপিক ফল (একটি গর্ভাশয় থেকে)
— পলিকারপিক ফল (একাধিক গর্ভাশয় থেকে) -
উৎপত্তির দিক থেকে ফল দুই রকম:
— প্রকৃত ফল (ফুলের গর্ভাশয় থেকে তৈরি)
— অপ্রকৃত ফল (ফুলের অন্য অংশ থেকে তৈরি) -
ফল পাকানোর জন্য প্রধান হরমোন হলো ইথিলিন।
-
ফলের লাল রঙের জন্য দায়ী রঞ্জক হলো লাইকোপেন।
-
ফুলের মঞ্জরীর গঠন অনুযায়ী ফলকে ভাগ করা হয়:
— সরল ফল
— যৌগিক ফল
— গুচ্ছফল -
ফলের বাইরের খোলস বা পেরিকার্পের বুনট অনুযায়ী:
— নিরস ফল
— সরস ফল
উৎস: স্কুল অব এগ্রিকালচার এন্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 4 weeks ago
বস্তুর ওজন কোথায় সবচেয়ে বেশি?
Created: 2 days ago
A
মেরু অঞ্চলে
B
বিষুব অঞ্চলে
C
পাহাড়ের ওপর
D
পৃথিবীর কেন্দ্রে
বস্তুর ওজন ও অভিকর্ষজ ত্বরণ
-
একটি বস্তুর ওজন নির্ভর করে সেই স্থানের অভিকর্ষজ ত্বরণ (g) এর উপর।
-
পৃথিবীতে অভিকর্ষজ ত্বরণের গড় মান প্রায় ৯.৮ মিটার/সেকেন্ড²।
-
যেখানে অভিকর্ষজ ত্বরণ বেশি, সেই স্থানে বস্তুর ওজনও বেশি হয়।
-
বিষুবীয় অঞ্চলে অভিকর্ষজ ত্বরণ কম হওয়ায় বস্তুর ওজনও তুলনামূলকভাবে কম থাকে।
-
মেরু অঞ্চলে অভিকর্ষজ ত্বরণ বেশি হওয়ায় বস্তুর ওজন বেশি হয়।
-
পৃথিবীর কেন্দ্রে অভিকর্ষজ ত্বরণ শূন্য হওয়ায় বস্তুর ওজনও শূন্য হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, অষ্টম শ্রেণি

0
Updated: 2 days ago
চা পাতায় কোন ভিটামিন থাকে?
Created: 1 month ago
A
ভিটামিন-ই
B
ভিটামিন-কে
C
ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স
D
ভিটামিন-এ
- চা পাতা, বৃষ্টির পানিতে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স থাকে।
- শাকসবজি, তৈলবীজ এবং হাঙ্গর মাছের যকৃতের তেলে ভিটামিন-ই পাওয়া যায়।
- সবুজ শাকসবজি, দুগ্ধজাত দ্রব্য ভিটামিন-কে এর প্রধান উৎস।
- মাছের তেল, দুধ, মলা মাছ, মাছের মাথা এবং গাজরে সর্বাধিক ভিটামিন-এ রয়েছে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
ক্যান্সার রোগের কারণ কি?
Created: 1 month ago
A
কোষের অস্বাভাবিক মৃত্যু
B
কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি
C
কোষের অস্বাভাবিক জমাট বাঁধা
D
উপরের সবগুলো
ক্যান্সার হয় যখন কোষগুলো অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যেতে শুরু করে।
-
ক্ষতিগ্রস্ত কোষের ভেতরের DNA থেকে এমন কোষ তৈরি হয় যা নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বেড়ে ওঠে।
-
শরীরে প্রদাহ, সংক্রমণ বা ক্ষতিকর রাসায়নিকের প্রভাব পড়লে কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন সেই মৃত কোষের DNA থেকে এমন কোষ তৈরি হয় যেগুলো দ্রুত ও অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়।
উৎস: ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago