A
শূন্যতায়
B
কঠিন পদার্থে
C
তরল পদাবায়বীয় পদার্থের্থে
D
বায়বীয় পদার্থে
উত্তরের বিবরণ
শব্দের গতি:
- বায়বীয় পদার্থে শব্দের গতি সবচেয়ে কম।
- শব্দ এক প্রকার যান্ত্রিক তরঙ্গ। তাই শব্দ চলার জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন হয়।
- কঠিন পদার্থে শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি। যেমন- ইস্পাত, লোহা ইত্যাদি।
- তরলে পদার্থে শব্দের গতি কঠিন পদার্থের চেয়ে কম। যেমন- পানি।
- বায়বীয় পদার্থে শব্দের গতি সবচেয়ে কম।
- শূন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ শূন্য।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 4 weeks ago
পানির জীব হয়েও বাতাসে নিঃশ্বাস নেয়-
Created: 1 week ago
A
পটকা মাছ
B
হাঙ্গর
C
শুশুক
D
জেলী ফিস
ডলফিন (শুশুক) এবং তিমি সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী প্রাণী। তবে তারা মাছের মতো পানির মধ্যে শ্বাস নেয় না। মানুষের মতো, তাদের ফুসফুস থাকে এবং বাতাসের সাহায্যে শ্বাস নেয়।
এদের নাকের চেয়ে উপরে, মাথার উপরের অংশে একটি বিশেষ ছিদ্র থাকে, যাকে ব্লোহোল বলা হয়। ব্লোহোলের মাধ্যমে তারা শুধু মাথার শীর্ষ অংশ বাতাসে বের করে শ্বাস নিতে পারে। শ্বাস নেওয়ার পর শক্ত পেশির সাহায্যে ব্লোহোল বন্ধ হয়ে যায়, যাতে পানি ফুসফুসে না ঢুকে।
এই কারণে শুশুক ও তিমি পানির মধ্যে থাকলেও নিরাপদে বাতাস নিতে পারে।
উৎস: uk.whales.org

0
Updated: 1 week ago
মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের প্রধান উৎস-
Created: 1 week ago
A
পরিপাক
B
খাদ্য গ্রহণ
C
শ্বসন
D
রক্ত সংবহন
শ্বসন
শ্বসন হলো সেই প্রক্রিয়া যেখানে জটিল খাদ্যদ্রব্য যেমন শর্করা, প্রোটিন, এবং চর্বি এনজাইমের সাহায্যে অক্সিজেনের উপস্থিতিতে ভেঙ্গে সহজ যৌগে পরিণত হয়। এই প্রক্রিয়ার সময় কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO₂) ও পানি (H₂O) উৎপন্ন হয়।
শ্বসনের মাধ্যমে যে শক্তি তৈরি হয়, তা জীবের বিভিন্ন কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়। তাই মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের মূল উৎস হলো শ্বসন।
শ্বসন প্রধানত কোষের মাইটোকন্ড্রিয়া ও সাইটোপ্লাজমে ঘটে, তবে মূলভাবে এটি মাইটোকন্ড্রিয়াতেই সংঘটিত হয়।
অক্সিজেনের প্রয়োজন অনুযায়ী শ্বসনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়:
-
সবাত শ্বসন (Aerobic respiration): যেখানে অক্সিজেন প্রয়োজন।
-
অবাত শ্বসন (Anaerobic respiration): যেখানে অক্সিজেনের প্রয়োজন নেই।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago
কোন জারক রস পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাঁধায়?
Created: 4 weeks ago
A
পেপসিন
B
এমাইলেজ
C
রেনিন
D
ট্রিপসিন
রেনিন দুগ্ধ আমিষ কেসিনকে প্যারাকেসিনে পরিণত করে। যা পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাঁধায়।
দুধ একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার, যা সুষম খাদ্যের ছয়টি প্রধান উপাদান ধারণ করে। দুধের মধ্যে উপস্থিত শর্করাকে ল্যাকটোজ নামে পরিচিত এবং এতে থাকা প্রধান প্রোটিন হলো কেসিন।
পাকস্থলীর ভেতরে, রেনিন নামে একটি এঞ্জাইম কেসিন প্রোটিনকে প্যারাকেসিনে রূপান্তরিত করে, যার ফলে দুধ জমাট বাঁধে। এই জমাট বাঁধা দুধ পাকস্থলীতে খাবার হজমের প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
সূত্র: জীববিজ্ঞান ২য় পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি ও ব্রিটানিকা।

0
Updated: 4 weeks ago