A
দস্তা
B
সালফার
C
নাইট্রোজেন
D
পটাশিয়াম
উত্তরের বিবরণ
সালফারের অভাব ও গাছের সমস্যা
-
সাধারণত সালফারের অভাবে ফসল পাকা হতে দেরি হয়।
-
সালফার (S) গাছের প্রোটিন, হরমোন ও ভিটামিন তৈরিতে প্রয়োজনীয়। এছাড়া সালফার কোষে পানির ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করে।
-
সালফারের অভাবে গাছের পাতা হালকা সবুজ হয় এবং পাতায় লাল বা বেগুনি দাগ দেখা দেয়।
-
সাধারণত কচি পাতায় ক্লোরোসিস (পাতার হালকা রং হওয়া) বেশি হয়, আর বয়স হলে কম হয়।
-
সালফারের অভাবে গাছের মূল, কান্ড ও পাতা ক্রমশ মৃতপ্রায় হয়ে যায়, যা ডাইব্যাক (dieback) নামে পরিচিত।
-
গাছের মধ্যের অংশ ছোট হওয়ায় গাছ ছোট ও খর্বাকৃতির হয়ে ওঠে।
অন্যান্য উপাদানের ভূমিকা
-
দস্তা (Zinc): এনজাইম ও হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে।
-
নাইট্রোজেন (N): নাইট্রোজেন না থাকলে পাতায় ক্লোরোফিল তৈরি হয় না, তাই পাতা ধীরে ধীরে হলুদ হয়ে যায়।
-
পটাশিয়াম (Potassium): গাছের পানি ও পুষ্টি পরিবহন সুগম করে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 4 weeks ago
অ্যালুমিনিয়াম সালফেটকে চলতি বাংলায় কী বলে?
Created: 1 month ago
A
চুন
B
সেভিং সোপ
C
ফিটকিরি
D
কস্টিক সোডা
ফিটকিরি (পটাশ অ্যালাম)
-
ফিটকিরি হচ্ছে এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ, যার বৈজ্ঞানিক নাম পটাশ অ্যালাম।
-
এর রাসায়নিক সংকেত হলো: K₂SO₄.Al₂(SO₄)₃.24H₂O।
-
এটি একটি দ্বি-লবণ, অর্থাৎ দুটি লবণের মিশ্রণ – পটাসিয়াম সালফেট এবং অ্যালুমিনিয়াম সালফেট।
-
ফিটকিরিকে সাধারণত আমরা পানি পরিশোধনের (পরিষ্কার করার) কাজে ব্যবহার করি।
-
এটি শক্ত অবস্থায় একধরনের নির্দিষ্ট আকৃতির স্ফটিক বা কেলাস আকারে থাকে।
-
প্রতিটি কেলাসে ২৪টি পানির অণু থাকে, যাকে বলে কেলাস পানি।
উৎস: নবম-দশম শ্রেণির রসায়ন বই এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এইচএসসি রসায়ন প্রোগ্রাম।

0
Updated: 1 month ago
Photosynthesis takes place in-
Created: 1 week ago
A
Roots of the plants
B
Stems of the plants
C
Green parts of the plants
D
All parts of the plants
সালোকসংশ্লেষণ ঘটে উদ্ভিদ কোষের ছোট একটি অংশে, যাকে ক্লোরোপ্লাস্ট বলা হয়। এই ক্লোরোপ্লাস্টে থাকে ক্লোরোফিল, একটি সবুজ রঙের পদার্থ। যেহেতু ক্লোরোফিল সবুজ রঙের এবং সালোকসংশ্লেষণে গুরুত্বপূর্ণ, তাই উদ্ভিদের সবুজ অংশে এই প্রক্রিয়াটি প্রধানত ঘটে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 week ago
বিগব্যাঙ তত্ত্বের প্রবক্তা-
Created: 2 weeks ago
A
আইনস্টাইন
B
জি. ল্যামেটার
C
স্টিফেন হকিং
D
গ্যালিলিও
বিগ ব্যাং তত্ত্ব
-
মহাবিশ্ব প্রথমে একটি ক্ষুদ্র বিন্দুর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। পরে আকস্মিক এক মহা বিস্ফোরণ থেকে এর সৃষ্টি হয়। এই ব্যাখ্যাকেই বিগ ব্যাং তত্ত্ব বলা হয়।
-
এই তত্ত্বের প্রবক্তা ছিলেন বেলজিয়ান বিজ্ঞানী জি. ল্যামেটার (১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে)।
অন্যদিকে,
-
পরবর্তীতে স্টিফেন হকিং আধুনিকভাবে এই তত্ত্বকে ব্যাখ্যা করেন।
-
তাঁর বিখ্যাত বই “A Brief History of Time”-এ বিগ ব্যাং তত্ত্বের বিস্তারিত আলোচনা পাওয়া যায়।
তাই, বিগ ব্যাং তত্ত্বের মূল প্রবর্তক ছিলেন জি. ল্যামেটার, আর এর আধুনিক ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেছেন স্টিফেন হকিং।
উৎস: এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা

0
Updated: 2 weeks ago