‘CNG’-এর পূর্ণরূপ কী?
A
Converted Natural Gas
B
Compressed Natural Gas
C
Conversed Natural Gas
D
Connected Natural Gas
উত্তরের বিবরণ
CNG এর পূর্ণরূপ Compressed Natural Gas, যা রূপান্তরিত বা সংকুচিত প্রাকৃতিক গ্যাস হিসেবে পরিচিত। এটি মূলত মিথেন গ্যাস থেকে তৈরি হয় এবং উচ্চচাপে সংকুচিত করে যানবাহনে ব্যবহারযোগ্য করা হয়। পরিবেশবান্ধব হওয়ায় এটি প্রচলিত জ্বালানি যেমন পেট্রোল ও ডিজেলের তুলনায় অধিক নিরাপদ এবং কম দূষণ সৃষ্টি করে।
• CNG তৈরি হয় ২০০-২৫০ বার চাপ প্রয়োগ করে গ্যাসকে সংকুচিত করার মাধ্যমে।
• এতে মূল উপাদান মিথেন হওয়ায় এর জ্বলন প্রক্রিয়া পরিষ্কার এবং ধোঁয়া কম উৎপন্ন হয়।
• যানবাহন, বিশেষ করে বাস, প্রাইভেট কার, অটোরিকশা ইত্যাদিতে এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত।
• পেট্রোল ও ডিজেলের তুলনায় CNG তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী জ্বালানি।
0
Updated: 11 hours ago
বর্তমানে ওপেকের সদস্য দেশ কয়টি? [সেপ্টেম্বর, ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
১০টি
B
১২টি
C
১৫টি
D
১৭টি
OPEC (Organization of the Petroleum Exporting Countries) হলো তেল রপ্তানীকারক দেশগুলোর একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা, যা বৈশ্বিক তেলের নীতি ও মূল্য নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
প্রধান উদ্দেশ্য: সদস্য দেশগুলোর পেট্রোলিয়ামের নীতি নির্ধারণ ও সমন্বয় করা এবং বৈশ্বিক তেলের দাম নিয়ন্ত্রণ করা।
-
গঠনের প্রস্তাবক দেশ: ভেনেজুয়েলা।
-
প্রতিষ্ঠিত: সেপ্টেম্বর, ১৯৬০।
-
প্রতিষ্ঠার স্থান: বাগদাদ, ইরাক।
-
সদরদপ্তর: ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া।
-
প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য দেশ: ৫টি (ইরাক, ইরান, কুয়েত, সৌদি আরব, ভেনেজুয়েলা)।
-
বর্তমান সদস্য দেশ: ১২টি (আলজেরিয়া, কঙ্গো, নিরক্ষীয় গিনি, গ্যাবন, ইরান, ইরাক, কুয়েত, লিবিয়া, নাইজেরিয়া, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভেনেজুয়েলা)
0
Updated: 1 month ago
নাইট্রোজেন গ্যাস থেকে কোন সার প্রস্তুত করা হয়?
Created: 5 hours ago
A
টিএসপি
B
সবুজ সার
C
পটাশ
D
ইউরিয়া
এই ব্যাখ্যা কৃষিতে ব্যবহৃত গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক সার ইউরিয়া সম্পর্কে। ফসলের বৃদ্ধি, পাতা গঠন ও প্রোটিন তৈরিতে নাইট্রোজেন অপরিহার্য উপাদান। তাই ইউরিয়া সার কৃষিক্ষেতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। পর্যাপ্ত নাইট্রোজেন না পেলে গাছের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয় এবং পাতা স্বাভাবিক সবুজ রং হারিয়ে হলদে হয়ে যায়।
• ইউরিয়া একটি নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ সার
• এই সারে নাইট্রোজেনের পরিমাণ প্রায় ৪৬%, যা অন্যান্য সারের তুলনায় বেশি
• নাইট্রোজেন উদ্ভিদের প্রোটিন, ক্লোরোফিল ও অ্যামাইনো অ্যাসিড তৈরিতে সাহায্য করে
• নাইট্রোজেনের ঘাটতিতে গাছের পাতা হলদে (Chlorosis) হয়ে যায় এবং বৃদ্ধি কমে যায়
• ধান, সবজি, গমসহ প্রায় সব ফসল উৎপাদনে ইউরিয়া সার ব্যবহার করা হয়
0
Updated: 5 hours ago
হরিপুরে তেল আবিষ্কৃত হয়-
Created: 6 months ago
A
১৯৪৭ সালে
B
১৯৮৬ সালে
C
১৯৮৫ সালে
D
১৯৮৪ সালে
• হরিপুর খনিজ তৈল ক্ষেত্র:
- বাংলাদেশের দুটি খনিজ তৈল ক্ষেত্র রয়েছে।
- বাংলাদেশের প্রথম খনিজ তেলক্ষেত্রটি হরিপুর তেলক্ষেত্র।
- এটি আবিষ্কৃত হয় ১৯৮৬ সালে সিলেটের হরিপুরে।
- ১৯৮৭ সালে তেলক্ষেত্রটি থেকে তেল উৎপাদন শুরু হয়।
- ১৯৯৪ সাল থেকে তেল উৎপাদনে স্থগিত হয়ে যায়।
১৯৮৭ থেকে ১৯৯৪ পর্যন্ত এই সাত বছরে তেলক্ষেত্রটি থেকে মোট প্রায় ৫ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদিত হয়।
উল্লেখ্য,
২০২৩ সালে সিলেট গ্যাসক্ষেত্রের ১০ নম্বর কূপ খনন করে প্রথম স্তরে তেলের সন্ধান পাওয়া গেছে। পরীক্ষামূলকভাবে প্রতি ঘণ্টায় ৩৫ ব্যারেল (১৫৯ লিটার) তেলের প্রবাহ পাওয়া গেছে।
---------------------
হরিপুর গ্যাসক্ষেত্র:
- বাংলাদেশের প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিস্কৃত হয়েছিলো সিলেটের হরিপুরে।
- ১৯৫৫ সালে সর্বপ্রথম এখানে গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়।
- ১৯৫৭ সালে প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়।
- হরিপুর গ্যাসক্ষেত্রের ৭ ও ৯ নম্বর কূপ থেকে বর্তমানে গ্যাস উত্তোলন করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য
- হরিপুর গ্যাসক্ষেত্রে নতুন একটি গ্যাসকূপের সন্ধান পাওয়া গেছে।
- কূপটিতে প্রায় ৪৩ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস মজুত আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
- এলএনজির আমদানি মূল্য হিসেবে এই গ্যাসের দাম প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা।
- জুন, ২০২৩ থেকে হরিপুর গ্যাস ক্ষেত্রের ১০ নম্বর কূপে অনুসন্ধান শুরু হয়।
- কূপটি থেকে প্রতিদিন ১৩ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করা যাবে।
উৎস:
i) জাতীয় তথ্য বাতায়ন,বাংলাপিডিয়া।
ii) ২৬ নভেম্বর ২০২৩, প্রথম আলো।
iii) সিলেট জেলার সরকারি ওয়েবসাইট।
0
Updated: 6 months ago