A
আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত
B
ঘূর্ণিঝড়
C
চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণ
D
সমুদ্র তলদেশের ভূমিকম্প
উত্তরের বিবরণ
সুনামির কারণ হলো সমুদ্রের নিচে ভূমিকম্প হওয়া।
-
"সুনামি" শব্দটি জাপানি, যার অর্থ "বন্দরের ঢেউ" (tsu = বন্দর, nami = ঢেউ)।
-
এটি তখনই ঘটে, যখন সমুদ্রতলের নিচে খুব শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়।
-
ভূমিকম্পের ফলে পানিতে বড় ঢেউ সৃষ্টি হয়, যেটি তীরবর্তী অঞ্চলে দ্রুত আঘাত হানে।
-
প্রথম সুনামির তথ্য ইতিহাসে পাওয়া যায় খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ সালে।
উৎস: ভূগোল – ১ম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 4 weeks ago
পানির জীব হয়েও বাতাসে নিঃশ্বাস নেয়-
Created: 1 week ago
A
পটকা মাছ
B
হাঙ্গর
C
শুশুক
D
জেলী ফিস
ডলফিন (শুশুক) এবং তিমি সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী প্রাণী। তবে তারা মাছের মতো পানির মধ্যে শ্বাস নেয় না। মানুষের মতো, তাদের ফুসফুস থাকে এবং বাতাসের সাহায্যে শ্বাস নেয়।
এদের নাকের চেয়ে উপরে, মাথার উপরের অংশে একটি বিশেষ ছিদ্র থাকে, যাকে ব্লোহোল বলা হয়। ব্লোহোলের মাধ্যমে তারা শুধু মাথার শীর্ষ অংশ বাতাসে বের করে শ্বাস নিতে পারে। শ্বাস নেওয়ার পর শক্ত পেশির সাহায্যে ব্লোহোল বন্ধ হয়ে যায়, যাতে পানি ফুসফুসে না ঢুকে।
এই কারণে শুশুক ও তিমি পানির মধ্যে থাকলেও নিরাপদে বাতাস নিতে পারে।
উৎস: uk.whales.org

0
Updated: 1 week ago
কত বছর পর পর হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়?
Created: 4 weeks ago
A
৭০ বছর
B
৬৫ বছর
C
৭৬ বছর
D
৮০ বছর
ধূমকেতু (Comet)
-
মহাকাশে কখনো কখনো একটি বিশেষ ধরনের জ্যোতিষ্ক দেখা যায়, যার মাথা ও লেজ থাকে— একে ধূমকেতু বলে।
-
ধূমকেতু আকাশে একটি বিস্ময়কর দৃশ্য তৈরি করে।
-
যদিও ধূমকেতু সৌরজগতের অংশ, এটি অনেক সময় অদৃশ্য অবস্থায় থাকে এবং নির্দিষ্ট সময় পর পর দেখা যায়।
-
এরা সূর্যকে অনেক দূর দিয়ে পরিক্রমণ করে এবং যখন সূর্যের কাছাকাছি আসে, তখন এদের লেজ বড় হয়ে ওঠে।
-
ধূমকেতুর কক্ষপথ অনেক দীর্ঘ হওয়ায় এটি বহু বছর পর পর দেখা যায়।
-
বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী এডমন্ড হ্যালি একটি ধূমকেতুর গতি নির্ণয় করেন, যেটি "হ্যালির ধূমকেতু" নামে পরিচিত।
-
হ্যালির ধূমকেতু প্রতি ৭৬ বছর পর পর দৃশ্যমান হয়।
-
এটি প্রথম দেখা যায় ২৪০ খ্রিস্টপূর্বে এবং সর্বশেষ দেখা গেছে ১৯৮৬ সালে।
-
তাই আবার দেখা যাবে ১৯৮৬ + ৭৬ = ২০৬২ সালে।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 4 weeks ago
আকৃতি, অবস্থান ও কাজের প্রকৃতিভেদে আবরণী টিস্যু কত ধরনের?
Created: 1 week ago
A
২
B
৩
C
৪
D
৫
আবরণী টিস্যুর প্রকারভেদ
কোষের আকার, প্রাণীদেহে অবস্থান ও কাজের ধরন অনুযায়ী আবরণী টিস্যু (Epithelium tissue) মূলত তিন ভাগে বিভক্ত—
স্কোয়ামাস (আইশাকার) আবরণী টিস্যু
-
এই টিস্যুর কোষগুলো খুব পাতলা ও চ্যাপ্টা, দেখতে মাছের আঁশের মতো।
-
এদের নিউক্লিয়াস তুলনামূলক বড় হয়।
-
উদাহরণ: বৃক্কের বোম্যান্স ক্যাপসুলের প্রাচীর।
কিউবয়ডাল (ঘনাকার) আবরণী টিস্যু
-
এই টিস্যুর কোষগুলোর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা প্রায় সমান হওয়ায় এগুলো ঘনক্ষেত্র বা কিউব আকৃতির দেখা যায়।
-
উদাহরণ: বৃক্কের সংগ্রাহক নালিকা।
কলামনার (স্তম্ভাকার) আবরণী টিস্যু
-
এই টিস্যুর কোষগুলো লম্বাটে ও সরু, স্তম্ভের মতো গঠনযুক্ত।
-
প্রধানত ক্ষরণ, রক্ষণ ও শোষণ কাজে যুক্ত থাকে।
-
উদাহরণ: প্রাণীর অন্ত্রের অন্তঃপ্রাচীরের কোষ।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago