অধ্যাদেশ কে জারি করেন?
A
আইন মন্ত্রী
B
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
C
মহামান্য রাষ্ট্রপতি
D
মন্ত্রীপরিষদ সচিব
উত্তরের বিবরণ
অধ্যাদেশ হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে দ্রুত আইন প্রণয়ন করা সম্ভব, বিশেষ করে সংসদ কার্যত থাকলে বা জরুরি পরিস্থিতিতে। এটি সাধারণ আইন প্রণয়নের চেয়ে দ্রুত কার্যকর হয় এবং সংবিধানের নিয়ম অনুসারে রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের মাধ্যমে কার্যকর হয়।
• অধ্যাদেশ জারি করার ক্ষমতা আছে শুধুমাত্র রাষ্ট্রপতির।
• এটি সাধারণত তখন প্রযোজ্য হয় যখন সরাসরি সংসদে আইন পাস করানো সম্ভব নয় বা কোনো জরুরি আইন প্রয়োজন।
• অধ্যাদেশ সংসদে পরে উপস্থাপন করতে হয়, এবং সংসদ স্বীকৃতি দিলে সেটি আইন হিসেবে স্থায়ী হয়।
• অধ্যাদেশ সাধারণ আইন পদ্ধতির তুলনায় সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য প্রযোজ্য, তবে প্রয়োজন অনুসারে তা বাতিলও করা যেতে পারে।
• রাষ্ট্রপতির অনুমোদন ছাড়া কোনো অধ্যাদেশ আইনগত বৈধতা পায় না।
এভাবে, অধ্যাদেশ প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপতির ভূমিকা কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
0
Updated: 15 hours ago
সংসদের অধিবেশন পরিচালনার জন্য ন্যূনতম কতজন সদস্য উপস্থিত থাকতে হয়?
Created: 2 months ago
A
৯০ জন
B
৭০ জন
C
৫০ জন
D
৬০ জন
বাংলাদেশ সরকারের তিনটি বিভাগের মধ্যে অন্যতম হলো আইনসভা, যার নাম জাতীয় সংসদ। এটি এককক্ষবিশিষ্ট সংসদ এবং দেশের সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী প্রতিষ্ঠান।
-
জাতীয় সংসদের মোট সদস্য সংখ্যা ৩৫০ জন।
-
এর মধ্যে ৩০০ জন জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন এবং ৫০টি আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত থাকে।
-
বাংলাদেশকে মোট ৩০০টি নির্বাচনী এলাকায় ভাগ করা হয়েছে এবং প্রতিটি এলাকা থেকে সরাসরি ভোটে একজন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
-
সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্যরা বিভিন্ন দলের প্রাপ্ত আসন সংখ্যার আনুপাতিক হারে নির্বাচিত হন। এ নির্বাচন হয়ে থাকে সাধারণ আসনে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের ভোটে।
-
মহিলা সদস্যরা চাইলে ৩০০ আসনের যেকোনো আসনে সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হতে পারেন।
-
সংসদে একজন স্পিকার ও একজন ডেপুটি স্পিকার থাকেন, যাঁরা সংসদ সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হন।
-
সংসদের মেয়াদ পাঁচ বছর। তবে এর আগে রাষ্ট্রপতি প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে সংসদ ভেঙে দিতে পারেন।
-
সংসদের একটি অধিবেশন শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে আরেকটি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হতে হয়।
-
সংসদীয় কার্যক্রম চালানোর জন্য অন্তত ৬০ জন সদস্য উপস্থিত থাকলে কোরাম পূর্ণ হয়।
-
প্রধানমন্ত্রী সাধারণত সংসদের নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
-
আসন সংখ্যার ভিত্তিতে নির্বাচনে দ্বিতীয় স্থান পাওয়া দলের প্রধান সংসদে বিরোধী দলের নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
উৎস:
0
Updated: 2 months ago
মহিলা সংরক্ষিত আসনের সদস্যরা কীভাবে নির্বাচিত হন?
Created: 2 months ago
A
সরাসরি ভোটে
B
রাষ্ট্রপতির নিয়োগে
C
সাধারণ আসনে নির্বাচিত সদস্যদের ভোটে
D
নির্বাচনী বোর্ডের সিদ্ধান্তে
বাংলাদেশ সরকারের তিনটি বিভাগের মধ্যে অন্যতম হলো আইনসভা, যার নাম জাতীয় সংসদ। এটি এককক্ষবিশিষ্ট একটি সংসদ এবং দেশের সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী প্রতিষ্ঠান।
-
জাতীয় সংসদের মোট সদস্য সংখ্যা ৩৫০ জন।
-
এর মধ্যে ৩০০ জন জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হন।
-
অবশিষ্ট ৫০টি আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত।
-
বাংলাদেশকে মোট ৩০০টি নির্বাচনী এলাকায় ভাগ করা হয়েছে।
-
প্রতিটি নির্বাচনী এলাকা থেকে নাগরিকদের প্রত্যক্ষ ভোটে একজন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
-
সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্যরা বিভিন্ন দলের প্রাপ্ত আসন সংখ্যার আনুপাতিক হারে নির্বাচিত হন, তবে তাদের নির্বাচন হয় সাধারণ আসনে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের ভোটে।
-
মহিলা সদস্যরা চাইলে সরাসরি ৩০০ আসনের যেকোনো আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হতে পারেন।
-
সংসদে একজন স্পিকার ও একজন ডেপুটি স্পিকার থাকেন, যাঁরা সংসদ সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হন।
-
সংসদের মেয়াদ পাঁচ বছর, তবে এর আগেও রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে সংসদ ভেঙে দিতে পারেন।
-
সংসদের একটি অধিবেশন শেষ হওয়ার পর ৬০ দিনের মধ্যে আরেকটি অধিবেশন আহ্বান করতে হয়।
-
সংসদীয় কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ন্যূনতম ৬০ জন সদস্যের উপস্থিতি কোরাম হিসেবে গণ্য হয়।
-
প্রধানমন্ত্রী সাধারণত সংসদের নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
-
নির্বাচনে আসন সংখ্যার দিক দিয়ে দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারী দলের প্রধানকে বিরোধী দলের নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
উৎস:
0
Updated: 2 months ago