NATO- এর সদর দপ্তর কোথায়?
A
বেলজিয়াম
B
ফ্রান্স
C
জার্মানী
D
তুরস্ক
উত্তরের বিবরণ
NATO-এর সদর দপ্তর মূলত রুট অফ অফিস এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমের কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। এটি সমস্ত সদস্য দেশের মধ্যে সমন্বয়, নীতি নির্ধারণ এবং নিরাপত্তা বিষয়ক সিদ্ধান্ত গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
• NATO বা North Atlantic Treaty Organization হলো একটি সামরিক জোট, যা নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সহযোগিতা নিশ্চিত করে।
• সদর দপ্তর দেশের অবস্থান ভিত্তিক নয়, বরং একটি কেন্দ্রীয় কার্যক্রম কেন্দ্র হিসেবে পরিচালিত হয়।
• উল্লেখযোগ্য যে, বেলজিয়ামে NATO-এর সদর দপ্তর অবস্থান করছে, যা প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম পরিচালনা ও আন্তর্জাতিক নীতি নির্ধারণে সহায়ক।
• এখানে সদস্য দেশগুলোর প্রতিনিধিরা নিয়মিত সভা করেন এবং বিভিন্ন সমন্বিত সামরিক ও কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
• সদর দপ্তরের মাধ্যমে নেটওয়ার্কিং, পরিকল্পনা এবং নিরাপত্তা নীতি বাস্তবায়ন সহজ হয়।
তাই NATO-এর সদর দপ্তর বেলজিয়াম-এ অবস্থিত।
0
Updated: 16 hours ago
জাতিপুঞ্জ বা লীগ অব নেশনসের আনুষ্ঠানিক বিলুপ্তি ঘটে -
Created: 1 month ago
A
২০ এপ্রিল ১৯৪৬
B
২১ এপ্রিল ১৯৪৬
C
২২ এপ্রিল ১৯৪৬
D
২৩ এপ্রিল ১৯৪৬
লীগ অব নেশনস (League of Nations) ছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে গঠিত বিশ্বের প্রথম আন্তর্জাতিক সংস্থা। এই সংগঠনটি বিশ্বশান্তি, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বিরোধ মীমাংসার মাধ্যমে নতুন সংঘাত প্রতিরোধের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করেছিল।
-
গঠনকাল: ১৯২০ সালের ১০ জানুয়ারি
-
গঠনের স্থান: প্যারিস শান্তি সম্মেলন
-
প্রধান উদ্যোক্তা: মার্কিন প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন
-
সদরদপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
-
প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য:
-
সদস্য রাষ্ট্রগুলোর রাজনৈতিক সীমানা অক্ষুণ্ণ রাখা
-
একে অপরকে আক্রমণ করা থেকে নিরুৎসাহিত করা
-
কোনো রাষ্ট্র আক্রান্ত হলে সমষ্টিগত সহায়তা প্রদান
-
সংখ্যালঘু সমস্যা, ম্যান্ডেট ও বিরোধসমূহ শান্তিপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা
-
উল্লেখযোগ্যভাবে,
-
লীগ অব নেশনস-এর দুটি প্রধান অঙ্গ ছিল—কাউন্সিল এবং সাধারণ পরিষদ।
-
কাউন্সিলে বিশ্বের শক্তিধর ৫টি রাষ্ট্র ছিল: ব্রিটেন, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ইতালি ও জাপান।
-
এছাড়া ৪টি অস্থায়ী সদস্য রাষ্ট্র অন্তর্ভুক্ত ছিল।
-
ত্রিশের দশকে বিভিন্ন আগ্রাসনমূলক ঘটনার (যেমন—ইতালির ইথিওপিয়া আক্রমণ, জাপানের মানচুরিয়া দখল) বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়।
-
সাংগঠনিক দুর্বলতা এবং বিশ্বশান্তি রক্ষায় ব্যর্থতার কারণে লীগ অব নেশনস ২০ এপ্রিল, ১৯৪৬ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্ত হয়।
উল্লেখ্য, বিলুপ্তির তারিখ নিয়ে কিছু মতভেদ রয়েছে—ব্রিটানিকা অনুসারে ১৯ এপ্রিল, ১৯৪৬ এবং জাতিসংঘের ওয়েবসাইট অনুসারে ২০ এপ্রিল, ১৯৪৬। তবে অধিক গ্রহণযোগ্য তারিখ হলো ২০ এপ্রিল, ১৯৪৬। বিস্তারিত জানার জন্য তথ্যকল্পদ্রুপ-৩০ দেখা যেতে পারে।
0
Updated: 1 month ago
'Transparency International' এর সদর দপ্তর নিম্নের কোথায় অবস্থিত?
Created: 1 month ago
A
জুরিখ
B
বন
C
লন্ডন
D
বার্লিন
Transparency International হলো একটি জার্মান ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা যা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমের জন্য পরিচিত। এটি ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন পিটার ইজেন। সংস্থার সদর দপ্তর অবস্থিত বার্লিন, জার্মানিতে। Transparency International ১৯৯৫ সাল থেকে প্রতিবছর Corruption Perceptions Index (CPI) প্রকাশ করে, যা বিশ্বব্যাপী দুর্নীতির ধারণা পরিমাপের একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক।
-
এটি জার্মান ভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা।
-
প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৯৯৩ সালে।
-
প্রতিষ্ঠাতা: পিটার ইজেন।
-
সদর দপ্তর: বার্লিন, জার্মানি।
-
১৯৯৫ সাল থেকে প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী দুর্নীতি ধারণা সূচক (CPI) প্রকাশ করে আসছে।
0
Updated: 1 month ago
NATO এর সদর দপ্তর কোথায়
Created: 5 days ago
A
জার্মানি
B
বেলজিয়াম
C
ফ্রান্স
D
ইতালি
NATO-এর সদর দপ্তর বেলজিয়ামে অবস্থিত। এটি উত্তর আটলান্টিক চুক্তি সংস্থা (North Atlantic Treaty Organization)-এর প্রশাসনিক ও নীতি নির্ধারণের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে কাজ করে।
• সদর দপ্তর ব্রাসেলস, বেলজিয়ামে অবস্থিত, যা সংস্থার সব গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক ও আলোচনার স্থান।
• এখানে নেতৃবৃন্দের সভা, নীতি প্রণয়ন, কৌশলগত পরিকল্পনা ইত্যাদি পরিচালিত হয়।
• NATO-এর মূল লক্ষ্য হলো সদস্য রাষ্ট্রগুলোর নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা নিশ্চিত করা।
• সদর দপ্তরের অবস্থান বেলজিয়ামে থাকার কারণে এটি ইউরোপীয় রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কেন্দ্রের সাথে সহজ সংযোগ রাখে।
• ইতিহাসে, ১৯৫২ সালে ব্রাসেলস সদর দপ্তর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তারপর থেকে এটি সংস্থার মূল কার্যক্রমের কেন্দ্র।
এভাবেই, বেলজিয়াম হলো NATO-এর প্রশাসনিক ও কৌশলগত কেন্দ্র।
0
Updated: 4 days ago