যুগসন্ধিক্ষণের কবি-
A
ভারতচন্দ্র
B
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
C
বিহারীলাল চক্রবর্তী
D
মধুসূদন দত্ত
উত্তরের বিবরণ
যুগসন্ধিক্ষণের কবি হিসেবে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত পরিচিত, কারণ তিনি বাংলা সাহিত্যে যুগচেতনা ও সামাজিক বাস্তবতার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন। তার কবিতা শুধুমাত্র রোমান্টিক নয়, বরং সামাজিক ও ঐতিহাসিক প্রসঙ্গের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত।
• ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (১৮৯৯-১৯৭৫) ছিলেন বাংলার প্রখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক।
• তার রচনায় যুগসন্ধিক্ষণ ভাবধারা লক্ষ্য করা যায়, অর্থাৎ তিনি সমাজের পরিবর্তন ও মানবচেতনার উত্তরণের দিকে আলোকপাত করেছেন।
• তিনি সামাজিক ও নৈতিক প্রশ্নগুলো কবিতার মাধ্যমে তুলে ধরেন।
• যুগসন্ধিক্ষণের কবিতা মানে এমন কবিতা যা সমাজ ও যুগের সংকট, পরিবর্তন ও চেতনার মিলনকে প্রতিফলিত করে।
• অন্যান্য কবিদের তুলনায় তার রচনায় ধারাবাহিক সমাজবোধ ও মানবিক মূল্যবোধ স্পষ্ট।
এই তথ্যের ভিত্তিতে বলা যায়, যুগসন্ধিক্ষণের কবি হিসেবে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত-এর নাম বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক।
0
Updated: 4 hours ago
যুগসন্ধিক্ষণের কবি-
Created: 4 hours ago
A
ভারতচন্দ্র
B
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
C
বিহারীলাল চক্রবর্তী
D
মধুসূদন দত্ত
যুগসন্ধিক্ষণের কবি হিসেবে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত পরিচিত, কারণ তিনি বাংলা সাহিত্যে যুগচেতনা ও সামাজিক বাস্তবতার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন। তার কবিতা শুধুমাত্র রোমান্টিক নয়, বরং সামাজিক ও ঐতিহাসিক প্রসঙ্গের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত।
• ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (১৮৯৯-১৯৭৫) ছিলেন বাংলার প্রখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক।
• তার রচনায় যুগসন্ধিক্ষণ ভাবধারা লক্ষ্য করা যায়, অর্থাৎ তিনি সমাজের পরিবর্তন ও মানবচেতনার উত্তরণের দিকে আলোকপাত করেছেন।
• তিনি সামাজিক ও নৈতিক প্রশ্নগুলো কবিতার মাধ্যমে তুলে ধরেন।
• যুগসন্ধিক্ষণের কবিতা মানে এমন কবিতা যা সমাজ ও যুগের সংকট, পরিবর্তন ও চেতনার মিলনকে প্রতিফলিত করে।
• অন্যান্য কবিদের তুলনায় তার রচনায় ধারাবাহিক সমাজবোধ ও মানবিক মূল্যবোধ স্পষ্ট।
এই তথ্যের ভিত্তিতে বলা যায়, যুগসন্ধিক্ষণের কবি হিসেবে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত-এর নাম বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক।
0
Updated: 4 hours ago
কোন কবি নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন?
Created: 3 months ago
A
গোবিন্দ দাস
B
কায়কোবাদ
C
কাহ্ন পা
D
ভুসুকু পা
ভুসুকুপা - চর্যাপদের একজন প্রাচীন বাঙালি কবি
-
ভুসুকুপা চর্যাগীতি রচয়িতাদের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছেন।
-
তিনি মোট ৮টি চর্যাপদ রচনা করেছেন, যা চর্যাপদ গ্রন্থে সংকলিত আছে।
-
অনেকে মনে করেন ‘ভুসুকুপা’ নামটি আসল নয়, এটি তাঁর ছদ্মনাম।
-
তাঁর আসল নাম ছিল শান্তিদেব।
-
ভাষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ মনে করেন, শান্তিদেব ওরফে ভুসুকুপা সপ্তম শতকের দ্বিতীয়ার্ধে জীবিত ছিলেন এবং ৮০০ সালের দিকে তাঁর জীবন শেষ হয়।
-
তিনি পাল রাজা ধর্মপালের (৭৭০-৮০৬ খ্রিষ্টাব্দ) শাসনামলে বেঁচে ছিলেন।
-
ভুসুকুপা নিজেকে বাঙালি হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন তাঁর এক পঙ্ক্তিতে:
“আজি ভুসুকু বাঙ্গালী ভাইলী / নিঅ ঘরিণী চণ্ডালে লেলী”
যার সহজ অর্থ: আজ ভুসুকু বাঙালি হলো। -
তাঁর রচিত একটি চর্যাপদের অংশ:
“কাহৈরি ঘিনি মেলি অচ্ছহু কীস।
বেটিল ডাক পড়অ চৌদীস ॥”
তথ্যসূত্র: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা – ড. সৌমিত্র শেখর
0
Updated: 3 months ago
বাংলা সাহিত্যের প্রথম নারী কবি কে?
Created: 5 days ago
A
বেগম সুফিয়া কামাল
B
মহাশ্বেতা দেবী
C
চন্দ্রাবতী
D
পদ্মাবতী
চন্দ্রাবতী বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে প্রথম বাঙালি মহিলা কবি৷ চন্দ্রাবতীর রচিত কাব্যগুলি হল: মলুয়া, রামায়ণ, দস্যু কেনারামের পালা। বেগম সুফিয়া কামাল বাংলাদেশের একজন প্রথিতযশা কবি, লেখিকা, নারীবাদী ও আধুনিক বাংলাদেশের নারী প্রগতি আন্দোলনের একজন পুরোধা ব্যক্তিত্ব। মহাশ্বেতা দেবী ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক ও মানবাধিকার আন্দোলনকর্মী। পদ্মাবতী মধ্যযুগের বাঙালি কবি আলাওলের একটি কাব্য। এটিকে আলাওলের শ্রেষ্ঠ কাজ বলে গণ্য করা হয়।
0
Updated: 5 days ago