A
৪ টি
B
৫ টি
C
৬ টি
D
২ টি
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মনোগ্রাম
বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মনোগ্রামে লাল রঙের একটি বৃত্তের মাঝে হলুদ রঙে আঁকা বাংলাদেশের মানচিত্র দেখা যায়। এই মনোগ্রামটি তৈরি করেছেন এ এন এ সাহা।
মনোগ্রামের ওপরের দিকে লেখা থাকে "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ", নিচে লেখা থাকে "সরকার"। আর বৃত্তের দুই পাশে থাকে চারটি তারকা—প্রতিটি পাশে দুটি করে।
উৎস: বাংলাদেশ সরকারের ওয়েবসাইট, জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

0
Updated: 4 weeks ago
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় কোন তারিখ থেকে?
Created: 1 month ago
A
জানুয়ারি ১০, ১৯৭৩
B
ডিসেম্বর ১৬, ১৯৭২
C
নভেম্বর ৪, ১৯৭২
D
অক্টোবর ১১, ১৯৭২
বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর, একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার ভিত্তি স্থাপনের লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে সংবিধান গৃহীত হয়। বহু আলোচনা, বিতর্ক ও পর্যালোচনার পর গৃহীত এই সংবিধানকে ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবসে কার্যকর করা হয়, যা নতুন রাষ্ট্রের জন্য এক ঐতিহাসিক দিন।
সংবিধানের কাঠামো ও উপাদান:
-
এই সংবিধানে মোট ১৫৩টি অনুচ্ছেদ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
-
সংবিধানটি বিভক্ত হয়েছে ১১টি ভাগ বা অধ্যায়ে।
-
এতে রয়েছে ৭টি তফসিল যা বিভিন্ন আইনি বিবরণ সংযুক্ত করে।
-
প্রস্তাবনা অংশে সংবিধানের মূল চেতনা ও লক্ষ্য নির্দেশ করা হয়েছে।
-
সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত ৪টি মৌলিক রাষ্ট্রীয় নীতি হচ্ছে:
১. জাতীয়তাবাদ
২. সমাজতন্ত্র
৩. গণতন্ত্র
৪. ধর্মনিরপেক্ষতা
প্রণয়নের ধাপসমূহ:
-
সংবিধান প্রণয়নের জন্য গঠিত খসড়া প্রণয়ন কমিটি ১৯৭২ সালের ১১ অক্টোবর চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করে।
-
পরে, ১৯৭২ সালের ১৪ ডিসেম্বর, জাতীয় সংসদের স্পিকার এটি প্রমাণীকরণ করেন, যা ছিল সংবিধান কার্যকর হওয়ার এক ধাপ আগে।
এই সংবিধান শুধু দেশের শাসনব্যবস্থার দিকনির্দেশনাই দেয় না, বরং এটি আমাদের নাগরিক অধিকার, মৌলিক স্বাধীনতা এবং রাষ্ট্রের চরিত্র ও মূল্যবোধের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
উৎস: বাংলাদেশের সংবিধান।

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশে কয়টি উপজাতীয় প্রতিষ্ঠান আছে?
Created: 3 weeks ago
A
৮ টি
B
৫ টি
C
৪ টি
D
৩ টি
[এটি তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন যা পরিবর্তনশীল। পরিবর্তনশীল তথ্যগুলো অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য থেকে দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন। অপশনে সঠিক উত্তর না থাকায় প্রশ্নটি বাতিল করা হলো।]
বাংলাদেশে বর্তমানে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে মোট ১০টি উপজাতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র বা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এগুলো হলো:
১. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি, বিরিশিরি (নেত্রকোনা)
২. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, রাঙ্গামাটি
৩. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, বান্দরবান
৪. কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, কক্সবাজার
৫. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, খাগড়াছড়ি
৬. রাজশাহী বিভাগীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি, রাজশাহী
৭. মনিপুরী ললিতকলা একাডেমি, কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার)
৮. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, হালুয়াঘাট
৯. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, দিনাজপুর
১০. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, নওগাঁ
২. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, রাঙ্গামাটি
৩. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, বান্দরবান
৪. কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, কক্সবাজার
৫. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, খাগড়াছড়ি
৬. রাজশাহী বিভাগীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি, রাজশাহী
৭. মনিপুরী ললিতকলা একাডেমি, কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার)
৮. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, হালুয়াঘাট
৯. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, দিনাজপুর
১০. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, নওগাঁ

0
Updated: 3 weeks ago
বাংলাদেশের প্রথম প্রধান সেনাপতি কে ছিলেন?
Created: 2 weeks ago
A
মে. জে. জিয়াউর রহমান
B
মে. জে. সফিউল্লা লে.
C
জে. এইচ. এম. এরশাদ
D
জে. আতাউল গণি ওসমানি
বাংলাদেশের প্রথম প্রধান সেনাপতি: জেনারেল আতাউল গণি ওসমানী
-
জেনারেল আতাউল গণি ওসমানী ছিলেন বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনী ও সশস্ত্রবাহিনীর প্রথম প্রধান সেনাপতি।
-
১৯৭০ সালে তিনি আওয়ামী লীগে যোগদান করেন।
-
১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল, মুজিবনগরে গঠিত অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের সময়, তাকে মুক্তিবাহিনী ও সশস্ত্রবাহিনীর প্রধান সেনাপতি হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।
-
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর, ১৯৭১ সালের ২৬ ডিসেম্বর তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে জেনারেলের পদে উন্নীত হন।
-
তার পদোন্নতি ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ থেকে কার্যকর করা হয়।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 2 weeks ago