বাংলাদেশে VAT চালু হয় কত সালে?
A
১ জুলাই, ১৯৮৯
B
১ জুলাই, ১৯৯০
C
১ জুলাই, ১৯৯১
D
১ জুলাই, ১৯৯২
উত্তরের বিবরণ
VAT বা Value Added Tax হচ্ছে মূল্য সংযোজন কর, যা পণ্য বা সেবার প্রতিটি উৎপাদন ও বাণিজ্যিক ধাপে সংযোজিত মূল্যের ওপর আরোপ করা হয়। এটি আধুনিক করব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং সরকারি রাজস্ব সংগ্রহে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
• বাংলাদেশে VAT প্রথম চালু হয় ১ জুলাই ১৯৯১ সালে, যা করনীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনে।
• বর্তমানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আয়ের মধ্যে সর্বোচ্চ অংশ VAT থেকে সংগ্রহ করা হয়, তাই এটি জাতীয় অর্থনীতিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
• VAT ব্যবস্থার মাধ্যমে করপদ্ধতি আরও স্বচ্ছ ও সংগঠিত হয় এবং করজাল সম্প্রসারণে সহায়তা করে।
• এটি পণ্য ও সেবার মূল্য নির্ধারণে একটি কাঠামোবদ্ধ ব্যবস্থা প্রদান করে এবং ধাপে ধাপে কর সংযুক্ত হয়।
0
Updated: 8 hours ago
নিচের কোনটি অবস্তুগত সংস্কৃতি?
Created: 2 months ago
A
শিল্পকলা
B
আদর্শ
C
মূল্যবোধ
D
উপরের সবগুলো
সংস্কৃতি: - সংস্কৃতির ইংরেজি প্রতিশব্দ Culture যার উৎপত্তিগত অর্থ চাষ করা বা কর্ষণ করা। - মানুষ তার জীবন চলার পথে বা জীবন মান বৃদ্ধির জন্য তার চার পাশের পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য যে সমস্ত কার্যাবলি করে থাকে তাকে সংস্কৃতি বলে। - কোনো কোনো সমাজে যেটা সংস্কৃতি অন্য সমাজে সেটা অপসংস্কৃতি বলে গণ্য হতে পারে। - পৃথিবীতে রাষ্ট্রভেদে সংস্কৃতি আলাদা। - সংস্কৃতিতে সর্বজনীন বলে কিছু নেই। ⇒ সংস্কৃতি দুই প্রকার। যথা: i) বস্তুগত সংস্কৃতি এবং ii) অবস্তুগত সংস্কৃতি। • বস্তুগত সংস্কৃতি: - সকল বস্তুগত জিনিসপত্র যা মানুষ দৈনন্দিন জীবন যাপনের জন্য ব্যবহার করে তাকে বস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এসব বস্তুগত জিনিসের মধ্যে ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি, পোষাক, বাসন বা তৈজসপত্র, হাতিয়ার অন্যতম। • অবস্তুগত সংস্কৃতি: - যেসব বিষয়ের বস্তুগুণ নেই অথচ আমাদের সংস্কৃতির অংশ তাকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। যেমন-চিন্তাভাবনা, ধ্যান-ধারণা, রীতিনীতি, সাহিত্য, দর্শন, ধর্ম, নীতিবোধ ইত্যাদি। এক কথায় ভাবগত সংস্কৃতিকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এছাড়াও মানুষের ভাষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান, আইন, আদর্শ, মূল্যবোধ, প্রথা, শিল্পকলা, অভ্যাস, বিশ্বাস, সামর্থ্য ইত্যাদি উপাদানও অবস্তুগত সংস্কৃতির অংশ।
সংস্কৃতি:
- সংস্কৃতির ইংরেজি প্রতিশব্দ Culture যার উৎপত্তিগত অর্থ চাষ করা বা কর্ষণ করা।
- মানুষ তার জীবন চলার পথে বা জীবন মান বৃদ্ধির জন্য তার চার পাশের পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য যে সমস্ত কার্যাবলি করে থাকে তাকে সংস্কৃতি বলে।
- কোনো কোনো সমাজে যেটা সংস্কৃতি অন্য সমাজে সেটা অপসংস্কৃতি বলে গণ্য হতে পারে।
- পৃথিবীতে রাষ্ট্রভেদে সংস্কৃতি আলাদা।
- সংস্কৃতিতে সর্বজনীন বলে কিছু নেই।
⇒ সংস্কৃতি দুই প্রকার। যথা:
i) বস্তুগত সংস্কৃতি এবং
ii) অবস্তুগত সংস্কৃতি।
• বস্তুগত সংস্কৃতি:
- সকল বস্তুগত জিনিসপত্র যা মানুষ দৈনন্দিন জীবন যাপনের জন্য ব্যবহার করে তাকে বস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এসব বস্তুগত জিনিসের মধ্যে ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি, পোষাক, বাসন বা তৈজসপত্র, হাতিয়ার অন্যতম।
• অবস্তুগত সংস্কৃতি:
- যেসব বিষয়ের বস্তুগুণ নেই অথচ আমাদের সংস্কৃতির অংশ তাকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। যেমন-চিন্তাভাবনা, ধ্যান-ধারণা, রীতিনীতি, সাহিত্য, দর্শন, ধর্ম, নীতিবোধ ইত্যাদি। এক কথায় ভাবগত সংস্কৃতিকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এছাড়াও মানুষের ভাষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান, আইন, আদর্শ, মূল্যবোধ, প্রথা, শিল্পকলা, অভ্যাস, বিশ্বাস, সামর্থ্য ইত্যাদি উপাদানও অবস্তুগত সংস্কৃতির অংশ।
0
Updated: 2 months ago
বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে?
Created: 6 days ago
A
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ
B
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
C
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়
D
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়
বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান, সংক্ষেপে SPARRSO (Bangladesh Space Research and Remote Sensing Organization), দেশের মহাকাশ ও উপগ্রহ তথ্য বিশ্লেষণ, আবহাওয়া পূর্বাভাস, কৃষি, বন, মৎস্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রতিষ্ঠানটি সরকারের একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, যা বর্তমানে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে। শুরুতে এটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে ছিল, পরবর্তীতে এর কার্যক্রম ও গবেষণার প্রকৃতি বিবেচনায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে আনা হয়।
0
Updated: 6 days ago
বাংলাদেশের সংবিধানের কত অনুচ্ছেদে পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা সম্পর্কে বলা হয়েছে?
Created: 6 days ago
A
৪২
B
৩৯
C
৪০
D
৪১
বাংলাদেশের সংবিধানের ৪০ অনুচ্ছেদে নাগরিকের পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা সম্পর্কে বলা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়েছে যে, প্রত্যেক নাগরিক তার ইচ্ছামতো বৈধ পেশা, বৃত্তি বা ব্যবসা বেছে নিতে পারবেন এবং রাষ্ট্র কেবল জনস্বার্থে বা আইনের প্রয়োজনে এ স্বাধীনতায় সীমাবদ্ধতা আরোপ করতে পারে।
-
অনুচ্ছেদ ৪০ অনুযায়ী, রাষ্ট্র কোনো নাগরিককে তার যোগ্যতা ও ইচ্ছার ভিত্তিতে বৈধ পেশা বা ব্যবসা করতে বাধা দিতে পারে না।
-
এটি নাগরিকের একটি মৌলিক অধিকার, যা সংবিধানের “মৌলিক অধিকার অধ্যায়”-এর অন্তর্ভুক্ত।
-
এই অনুচ্ছেদ অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ও কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা প্রদান করে।
-
তবে জাতীয় নিরাপত্তা বা জনকল্যাণের স্বার্থে রাষ্ট্র কিছু সীমাবদ্ধতা আরোপ করতে পারে।
0
Updated: 6 days ago