অন্ধদের জন্য লিখনরীতি উদ্ভাবন করেন কে?
A
হেলেন কিলার
B
ব্রেইল
C
এডিসন
D
ডেভিট বোর
উত্তরের বিবরণ
লুইস ব্রেইল ছিলেন ফ্রান্সের একজন বিশিষ্ট উদ্ভাবক, যিনি ব্রেইল লিপি উদ্ভাবনের মাধ্যমে অন্ধ ব্যক্তিদের জন্য পড়ালেখার নতুন দ্বার উন্মুক্ত করেন। মাত্র তিন বছর বয়সে দুর্ঘটনার কারণে তিনি দৃষ্টিশক্তি হারান এবং পরে অন্ধ বিদ্যালয়ে পড়াশোনাকালে এই লেখন পদ্ধতির ধারণা পান।
• ব্রেইল লিপি মূলত ছয়টি উঁচু বিন্দুর সমন্বয়ে তৈরি হয়, যা স্পর্শের মাধ্যমে পড়া যায়।
• এটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮২৯ সালে এবং পরে আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য রূপ পায়।
• বর্তমানে ব্রেইল লিপি শুধু বই নয়, এলিভেটর বোতাম, ওষুধের প্যাকেট, বিভিন্ন নির্দেশনা ও প্রযুক্তি ডিভাইসেও ব্যবহৃত হয়।
• এটি অন্ধ সম্প্রদায়ের শিক্ষার অধিকার, স্বনির্ভরতা ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।
0
Updated: 1 hour ago
ফরাসি বিপ্লবের সময় ফ্রান্সের রাজা কে ছিলেন?
Created: 2 months ago
A
দ্বাদশ লুই
B
ষোড়শ লুই
C
নেপোলিয়ন
D
ডিউক অব ওয়েলিংটন
ফরাসি বিপ্লব
-
ফরাসি বিপ্লবের পেছনে ফ্রান্সের রাজনৈতিক অনিয়ম ও স্বৈরতান্ত্রিক শাসন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
চতুর্দশ লুইয়ের শাসনামলে ফ্রান্স শক্তিশালী রাষ্ট্রে পরিণত হয়, কিন্তু তার সাম্রাজ্যবাদী নীতি দেশের ভিতর থেকে দুর্বলতা সৃষ্টি করে।
-
পুত্র পঞ্চদশ লুইয়ের অতিরিক্ত খরচের কারণে এই দুর্বলতা আরও বৃদ্ধি পায়।
-
বিপ্লবের সময় ফ্রান্সের রাজা ছিলেন ষোড়শ লুই, যিনি ১৭৭৪ সালে সিংহাসনে বসে ক্রমশ অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে পড়েন।
-
আর্থ-সামাজিক বৈষম্য ও রাজনৈতিক দুর্বলতা একত্রিত হয়ে ১৭৮৯ সালে বিস্ফোরক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে।
-
ফরাসি বিপ্লবের মূল স্লোগান ছিল “স্বাধীনতা, সাম্য, মৈত্রী”।
-
দার্শনিক রুশো ও ভলতেয়ার তাদের লেখনীর মাধ্যমে বিপ্লবকে প্রেরণা যুগিয়েছিলেন।
-
১৭৮৯ সালের ১৪ জুলাই, বাস্তিল দুর্গের পতনের মাধ্যমে ফরাসি বিপ্লবের সূচনা হয়।
-
এই বিপ্লব প্রায় ১০ বছর স্থায়ী হয়।
-
রাজধানী প্যারিসে শ্রমিক ও সাধারণ জনগণ খাদ্যের দাবিতে বাস্তিল দুর্গ আক্রমণ করে, যা রাজতন্ত্রের অত্যাচারের প্রতীক ছিল।
-
ফরাসি বিপ্লবের “শিশু” হিসেবে পরিচিত নেপোলিয়ন বোনাপার্ট।
উৎস: ব্রিটানিকা।
0
Updated: 2 months ago
ফ্রান্সের বর্তমান প্রেসিডেন্টের নাম কী?
Created: 1 day ago
A
ইয়ানুমেল ম্যাখোঁ
B
আটেলা মার্কেল
C
ম্যালকম
D
জাস্টিন ট্রুডো
বিশ্ব রাজনীতিতে ফ্রান্স, জার্মানি ও কানাডা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং তাদের রাষ্ট্রপ্রধানগণ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রভাবশালী নেতা হিসেবে পরিচিত। ফ্রান্সের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখো, যিনি ২০১৭ সালে প্রথমবার নির্বাচিত হন এবং ২০২২ সালে পুনর্নির্বাচিত হন। তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের ঐক্য, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা ও বৈশ্বিক কূটনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখছেন।
-
জার্মানির প্রথম নারী চ্যান্সেলর ছিলেন অ্যাঞ্জেলা মার্কেল, যিনি ২০০৫ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ইউরোপীয় রাজনীতিতে স্থিতিশীলতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত।
-
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, যিনি ২০১৫ সাল থেকে দায়িত্বে আছেন এবং মানবাধিকার, অভিবাসন ও জলবায়ু নীতিতে উদার দৃষ্টিভঙ্গির জন্য পরিচিত।
0
Updated: 1 day ago