ঢাকায় বাংলাদেশের রাজধানী স্থাপনের সময় মুঘল সুবেদার কে ছিলেন?
A
শায়েস্তা খান
B
ইসলাম খান
C
ইব্রাহীম খান
D
আলীবর্দি খান
উত্তরের বিবরণ
ঢাকায় বাংলার প্রথম রাজধানী স্থাপন করেন মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীরের সুবেদার ইসলাম খান। তিনি ১৬১০ সালে রাজমহল থেকে বাংলার রাজধানী ঢাকায় স্থানান্তর করেন এবং সম্রাট জাহাঙ্গীরের নামে নামকরণ করেন জাহাঙ্গীরনগর। পরবর্তীতে রাজনৈতিক, প্রশাসনিক এবং ঐতিহাসিক নানা কারণে ঢাকা বিভিন্ন সময়ে রাজধানীর মর্যাদা পেয়েছে। মোট পাঁচবার ঢাকা রাজধানীর মর্যাদা লাভ করে— যথাক্রমে ১৬১০, ১৬৬০, ১৯০৫, ১৯৪৭ এবং ১৯৭১ সালে। ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের রাজধানী হিসেবে ঢাকার মর্যাদা স্থায়ী হয়।
0
Updated: 1 hour ago
অস্ট্রেলিয়ার রাজধানীর নাম কী?
Created: 1 month ago
A
ক্যানবেরা
B
সিডনি
C
পার্থ
D
ওয়েলিংটন
অস্ট্রেলিয়া হলো ওশেনিয়ার সবচেয়ে ছোট মহাদেশ এবং বৃহত্তম দেশ, যা দক্ষিণ গোলার্ধে ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যে অবস্থিত।
মূল তথ্য:
-
বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহত্তম দেশ হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার মোট এলাকা প্রায় ৭,৭৪১,২২০ বর্গকিলোমিটার।
-
রাজধানী: ক্যানবেরা।
-
মুদ্রা: অস্ট্রেলিয়ান ডলার।
-
জাতীয় প্রাণী: ক্যাঙ্গারু।
0
Updated: 1 month ago
বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল কোনটি?
Created: 1 month ago
A
রোম
B
অ্যাথেন্স
C
তলিন
D
কনস্টান্টিনোপল
বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য সম্পর্কিত তথ্য নিম্নরূপ:
-
বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য আনুমানিক ৩৯৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৪৫৩ সাল পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল।
-
১৫শ শতকে অটোমান তুর্কি আক্রমণের আগে এটি বিশ্বের অন্যতম প্রধান সভ্যতা ছিল।
-
অঞ্চলটিকে সাধারণত পূর্ব রোমান সাম্রাজ্য বলা হত।
-
৪৭৬ সালে রোমের পতনের ফলে রোমান সাম্রাজ্যের পশ্চিম অর্ধেক শেষ হয় এবং পূর্ব অর্ধেক বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য হিসাবে পরিচালিত হয়।
-
রাজধানী ছিল কনস্টান্টিনোপল।
-
সাম্রাজ্যটি ভূমধ্যসাগরের আশেপাশের বেশিরভাগ ভূমি জুড়ে ছিল, যার মধ্যে বর্তমানে ইতালি, গ্রীস, তুরস্ক এবং উত্তর আফ্রিকা অন্তর্ভুক্ত।
-
সাম্রাজ্যের সর্বশ্রেষ্ঠ সম্রাট ছিলেন জাস্টিনিয়ান।
-
১৪শ শতকে অটোমান তুর্কিরা দখল শুরু করে এবং ১৪৫৩ সালে এটি অটোমান নিয়ন্ত্রণে চলে যায়।
0
Updated: 1 month ago
শশাঙ্কের রাজধানী কোথায় ছিল?
Created: 1 month ago
A
উড়িষ্যা
B
কর্ণসুবর্ণ
C
গৌড়ে
D
কনৌজ
শশাঙ্ক ছিলেন বাংলার ইতিহাসে এক শক্তিশালী শাসক, যিনি প্রথম স্বাধীন বাংলার রাজা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। তিনি গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের পর নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে বাংলাকে একটি শক্তিশালী রাষ্ট্রে রূপ দেন।
-
গুপ্ত রাজাদের অধীনে বড় কোনো স্থানের ক্ষমতাশালীকে বলা হতো ‘মহাসামন্ত’
-
ধারণা করা হয়, শশাঙ্ক ছিলেন গুপ্ত রাজা মহাসেনগুপ্তের একজন মহাসামন্ত
-
তাঁর রাজধানী ছিল কর্ণসুবর্ণ
-
তিনি গৌড়ে অধিকার স্থাপন করে রাজ্যসীমা প্রসারিত করেন দণ্ডভুক্তি (মেদিনীপুর), উড়িষ্যার উৎকল (উত্তর উড়িষ্যা), কঙ্গোদ (দক্ষিণ উড়িষ্যা), বিহারের মগধ এবং পশ্চিমে বারানসী পর্যন্ত
-
উত্তর ভারতে তখন দুটি শক্তিশালী রাজ্য ছিল—
-
থানেশ্বর, পুষ্যভূতি রাজবংশের অধীনে
-
কান্যকুজ্য (কনৌজ), মৌখরি রাজবংশের অধীনে
-
-
মৌখরি রাজা গ্রহবর্মণ পুষ্যভূতি রাজা প্রভাকরবর্ধনের কন্যা রাজ্যশ্রীকে বিয়ে করেন, ফলে দুই রাজ্যের মধ্যে মিত্রতা গড়ে ওঠে
-
রাজ্যবর্ধন ও হর্ষবর্ধন ছিলেন রাজ্যশ্রীর দুই ভাই
-
শশাঙ্ক মৌখরিদের উৎখাত করার সংকল্প নিয়ে এগিয়ে আসেন এবং এ জন্য তিনি মালবরাজ দেবগুপ্তের সাথে মৈত্রী চুক্তি করেন
-
শশাঙ্ক উত্তর ভারতে পৌঁছার আগেই দেবগুপ্তের হাতে গ্রহবর্মণ পরাজিত ও নিহত হন
0
Updated: 1 month ago