ভূপৃষ্ঠের সৌরদীপ্ত ও অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশের সংযোগস্থলকে বলে-
A
ঊষা
B
গোধূলি
C
গুরুবৃত্ত
D
ছায়াবৃত্ত
উত্তরের বিবরণ
ভূ-পৃষ্ঠে আলো ও অন্ধকার অংশের সীমানা যেখানে মিলিত হয় তাকে ছায়াবৃত্ত বলা হয়। এটি পৃথিবীর দিন-রাত বিভাজনের কাল্পনিক সীমারেখা, যা পৃথিবীর ঘূর্ণনের ফলে ক্রমাগত পরিবর্তিত হয় এবং দিন-রাতের পর্যাবৃত্তি সৃষ্টি করে।
• ছায়াবৃত্ত হলো সূর্যদীপ্ত অংশ ও অন্ধকার অংশের সংযোগস্থল
• গোধূলি সাধারণত সূর্যাস্তের পূর্বে বা ঠিক পরে আকাশে থাকা ক্ষীণ আলো, যার নামকরণ হয়েছে গৃহে ফেরত গরুর পায়ের ধূলা থেকে
• ঊষা হলো ভোরের পূর্বে আকাশে থাকা হালকা লালচে-নীলচে আলো, যা সূর্যোদয়ের আগমনী সংকেত দেয়
• এই দুটি সময়কালকে অনেক সংস্কৃতিতে বিশেষভাবে ব্যবহার করা হয় ধর্মীয় আচার, কৃষিকাজ এবং দৈনন্দিন জীবনের ছন্দ নির্ধারণে
0
Updated: 3 hours ago
কত বছর পর পর হ্যালির ধুমকেতু দেখা যায়?
Created: 3 hours ago
A
৫৬ বছর
B
৬৫ বছর
C
৭৬ বছর
D
৮৫ বছর
হ্যালির ধুমকেতু সৌরজগতের একটি সুপরিচিত পর্যাবৃত্ত ধুমকেতু, যা দীর্ঘ সময় পর পর পৃথিবী থেকে খালি চোখে দেখা যায়। এর কক্ষপথ উপবৃত্তাকার এবং সূর্যের চারদিকে আবর্তিত হতে এটি গড়ে প্রায় ৭৬ বছর সময় নেয়, যদিও সময় ব্যবধান কিছুটা কমবেশি হতে পারে।
• প্রথম বৈজ্ঞানিকভাবে এটি শনাক্ত ও পর্যাবৃত্ততার ধারণা প্রদান করেন জ্যোতির্বিজ্ঞানী এডমন্ড হ্যালি
• তার পূর্বাভাস অনুসারে ধুমকেতুটি পরবর্তী আবর্তনে প্রত্যাবর্তন করলে তার নামানুসারে নামকরণ করা হয়
• সর্বশেষ দেখা গেছে ১৯৮৬ সালে, যখন এটি পৃথিবীর তুলনামূলক দূরবর্তী অংশ অতিক্রম করে
• পরবর্তীবার ধুমকেতুটি দেখা যাবে ২০৬১ সালে, যখন এর অবস্থান পর্যবেক্ষণের জন্য অনুকূল হবে
0
Updated: 3 hours ago