‘চাক্ষুষ’-এর বিপরীত শব্দ-
A
অদৃশ্য
B
নিরিবিলি
C
নিভন্ত
D
অগোচর
উত্তরের বিবরণ
সঠিক উত্তর হলো অগোচর।
-
‘চাক্ষুষ’ শব্দের অর্থ হলো চোখে দেখা বা দৃশ্যমান।
-
এর বিপরীত ‘অগোচর’, যার অর্থ হলো চোখে দেখা যায় না, দৃশ্যমান নয় বা লুকানো।
-
‘অদৃশ্য’ শব্দও অনুরূপ অর্থ বহন করে, তবে সাধারণভাবে বৈজ্ঞানিক বা বিশেষ প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত হয়।
-
‘নিরিবিলি’ মানে শান্ত বা নিরব পরিবেশ, যা চাক্ষুষের বিপরীত নয়।
-
‘নিভন্ত’ শব্দের অর্থ শান্ত বা নিভে যাওয়া, যা চাক্ষুষের বিপরীত হিসেবে প্রযোজ্য নয়।
-
দৈনন্দিন ও সাহিত্যিক ব্যবহারে চাক্ষুষ ও অগোচর শব্দের বিপরীত সম্পর্ক স্পষ্ট।
-
সুতরাং, চোখে দেখা বা দৃশ্যমানতার বিপরীতে চোখে দেখা না যাওয়া বা লুকানো বোঝাতে সঠিক শব্দ হলো ‘অগোচর’।
0
Updated: 3 hours ago
‘সংশয়’-এর বিপরীতার্থক শব্দ কোনটি?
Created: 4 days ago
A
ভয়
B
বিস্ময়
C
প্রত্যয়
D
দ্বিধা
‘সংশয়’ শব্দের অর্থ হলো দ্বিধা, সন্দেহ বা নিশ্চিত না হওয়া। যখন কোনো বিষয়ে আত্মবিশ্বাস বা দৃঢ় বিশ্বাস থাকে না, তখন সংশয় তৈরি হয়।
-
অন্যান্য বিকল্প—ভয়, বিস্ময়, দ্বিধা—সংশয়ের সমার্থক বা অনুরূপ হলেও বিপরীতার্থক নয়।
-
‘প্রত্যয়’ শব্দটি ব্যক্তি, কাজ বা উদ্দেশ্যের প্রতি আত্মবিশ্বাস বোঝাতে সর্বাধিক প্রযোজ্য।
-
এটি সামাজিক ও শিক্ষামূলক প্রসঙ্গে আত্মবিশ্বাস প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
সাহিত্যিক লেখায় ‘প্রত্যয়’ শব্দ প্রায়ই দৃঢ় সংকল্প বা মানসিক দৃঢ়তার প্রকাশ করে।
-
সাধারণ কথ্য ভাষায়ও নিশ্চিততা ও আত্মবিশ্বাসের প্রতীক হিসেবে ‘প্রত্যয়’ ব্যবহৃত হয়।
0
Updated: 4 days ago
‘ত্বরা’ এর বিপরীতার্থক শব্দ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
সংযত
B
বিলম্ব
C
প্রসারণ
D
ম্লান
‘ত্বরা’ শব্দের বিপরীতার্থক শব্দ হলো ‘বিলম্ব’। শব্দের বিপরীতার্থ বা বিরোধী অর্থ প্রকাশের মাধ্যমে ভাষার অর্থব্যঞ্জনা আরও স্পষ্ট হয়। নিচে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিপরীতার্থক শব্দ দেওয়া হলো, যেগুলো ভাষা ও সাহিত্যচর্চায় প্রায়ই ব্যবহৃত হয়।
-
তেজ — নিস্তেজ
-
অগ্রসর — পশ্চাৎপদ
-
পদস্থ — নিম্নস্থ
-
ডাগর — ম্লান
-
তীব্র — লঘু
-
ভেতর — বাহির
-
ভূলোক — দ্যুলোক
-
আকুঞ্চন — প্রসারণ
-
সংহত — বিভক্ত
-
প্রসারিত — সংকুচিত
-
সংযত — অসংযত
0
Updated: 1 month ago
'গরল' শব্দের বিপরীত অর্থবোধক শব্দ কোনটি?
Created: 1 week ago
A
মরণ
B
ক্রন্দন
C
অমর
D
অমৃত
"গরল" শব্দের বিপরীত অর্থবোধক শব্দ হলো অমৃত। এই শব্দটির ব্যবহার সাধারণত বাংলা সাহিত্যে বা ধর্মীয় প্রেক্ষাপটে মধুর, জীবনীশক্তি প্রদানকারী কিংবা চিরস্থায়ী কিছু বোঝাতে হয়। গরল শব্দটি মৃত্যুর সাথে সম্পর্কিত, যা কোনো বিষ বা দুঃখজনক কিছু প্রতিনিধিত্ব করে। তাই এর বিপরীত অর্থ হবে অমৃত, যা চিরকালীন জীবনের প্রতীক।
-
গরল শব্দটির অর্থ হলো বিষ বা এমন কিছু যা প্রাণকে নাশ করে। এটি সাধারণত মৃত্যুর বা দুর্ভাগ্যের চিহ্ন হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
বিপরীতে অমৃত শব্দটির অর্থ হলো অমৃত বা অমরত্বের রস, যা জীবনের প্রতীক এবং সাধারণত একটি রোমাঞ্চকর, সুস্বাদু বা অমর জীবনকে নির্দেশ করে।
-
গরল ও অমৃত একে অপরের বিপরীত অর্থপূর্ণ শব্দ, কারণ গরল মৃত্যুর দিকে, আর অমৃত জীবনের দিকে ইঙ্গিত করে।
-
অমৃত সাধারণত স্বর্গীয় পানীয় হিসেবে চিহ্নিত, যা দেবতাদের অমরত্ব প্রদান করে, এবং এটি গরলের তুলনায় পুরোপুরি বিপরীত ধারণা বহন করে।
এমনকি এই শব্দগুলো ভারতীয় পুরাণ ও পৌরাণিক কাহিনীতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, যেখানে গরল বোঝায় মৃত্যুর শক্তি এবং অমৃত বোঝায় জীবনের ও অমরত্বের শক্তি। এমনভাবে, গরল ও অমৃত এই দুই শব্দের মধ্যে সম্পর্ক এক প্রকার সরাসরি বিপরীত।
0
Updated: 1 week ago