বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার সদরদপ্তর সেগুনবাগিচা এলাকায় অবস্থিত হওয়াটা প্রশাসনিক সুবিধা এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার দিক থেকে অত্যন্ত যৌক্তিক। রাজধানীর কেন্দ্রস্থলে হওয়ায় সরকারি দপ্তরগুলোর সঙ্গে সমন্বয় দ্রুত ও সহজ হয়।
• জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা রাষ্ট্রের গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করে, তাই তাদের সদরদপ্তর কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে থাকা জরুরি।
• সেগুনবাগিচা বিচারিক ও প্রশাসনিক অঞ্চল হওয়ায় উচ্চপদস্থ দপ্তরগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হয়।
• এই এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী, যা সংস্থার কার্যক্রমের গোপনীয়তা রক্ষা করতে সহায়তা করে।
• সরকারি যোগাযোগ, নথিপত্র আদান–প্রদান ও জরুরি সমন্বয় দ্রুত সম্পন্ন করা যায়।
তাই জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার সদরদপ্তরের সঠিক অবস্থান সেগুনবাগিচা।