A
স্বরবৃত্ত
B
অক্ষরবৃত্ত
C
মন্দাক্রান্তা
D
মাত্রাবৃত্ত
উত্তরের বিবরণ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘সোনার তরী’ কবিতা
-
‘সোনার তরী’ কবিতাটি মাত্রাবৃত্ত ছন্দে লেখা হয়েছে।
-
এই কবিতায় অনেক গভীরভাবে কবির জীবনদর্শনের প্রতিফলন পাওয়া যায়।
-
কবিতাটির প্রায় সব পঙক্তি ৮+৫ মাত্রার ছন্দে গঠিত।
-
এটি ‘সোনার তরী’ নামের কাব্যগ্রন্থের অন্যতম কবিতা।
-
এই কাব্যগ্রন্থটি ১৮৯৪ সালে প্রকাশিত হয়।
-
এর বেশ কিছু কবিতা কুষ্টিয়ার শিলাইদহে বসে লেখা হয়।
এই কাব্যগ্রন্থে যেসব উল্লেখযোগ্য কবিতা রয়েছে:
-
সোনার তরী
-
বিম্ববতী
-
বর্ষাযাপন
-
সুপ্তোত্থিতা
-
হিং টিং ছট
-
বসুন্ধরা
-
নিরুদ্দেশ যাত্রা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অন্যান্য বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলো হলো:
-
মানসী
-
চিত্রা
-
কল্পনা
-
ক্ষণিকা
-
গীতাঞ্জলি
-
বলাকা
-
পূরবী
-
পুনশ্চ
-
পত্রপূট
-
সেঁজুতি
-
শেষলেখা
তথ্যসূত্র:বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা – ড. সৌমিত্র শেখর

0
Updated: 4 weeks ago
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষের আদিবসতি কোথায় ছিল?
Created: 1 week ago
A
খুলনার পিঠাভোগ
B
যশোরের কেশবপুর
C
ছোটনাগপুর মালভূমি
D
কুষ্টিয়ার শিলাইদহ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও তাঁর পিতৃপুরুষের আবাসভূমি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শুধু কবি নন, তিনি ছিলেন সঙ্গীতজ্ঞ, কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, দার্শনিক, শিক্ষাবিদ, সমাজ-সংস্কারক এবং এমনকি চিত্রশিল্পীও। তাঁর জন্ম ১৮৬১ সালের ৭ মে (১২৬৮ বঙ্গাব্দের ২৫ বৈশাখ) কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে।
কবির পিতৃপুরুষের আবাসভূমি ছিল খুলনা জেলার রূপসা উপজেলার ঘাটভোগ ইউনিয়নের পিঠাভোগ গ্রামে। জানা যায়, দ্বীননাথ কুশারীর অষ্টম পুরুষ তারানাথ কুশারী ভৈরব নদীর তীরে এই গ্রামে স্থায়ীভাবে বসতি গড়ে তোলেন।
রবীন্দ্রনাথ ছিলেন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের চতুর্দশ সন্তান। তাঁর পিতামহ ছিলেন ধনাঢ্য প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর। ১৮৮৩ সালের ৯ ডিসেম্বর তিনি বেণীমাধব রায়চৌধুরীর কন্যা মৃণালিনী দেবীকে বিয়ে করেন।
বিশ্বকবির খ্যাতি শুধু বাংলায় সীমাবদ্ধ ছিল না। তিনি এশিয়ার মধ্যে প্রথম ব্যক্তি যিনি সাহিত্যে অবদানের জন্য ১৯১৩ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে ‘নাইট’ উপাধি দিলেও ১৯১৯ সালের জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।
অবশেষে ১৯৪১ সালের ৭ আগস্ট (২২ শ্রাবণ ১৩৪৮) জোড়াসাঁকোর নিজ বাড়িতেই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
উৎস: বাংলাপিডিয়া; প্রথমআলো (৭ মে, ২০১৭)।

0
Updated: 1 week ago
'আজি এ প্রভাতে রবির কর কেমনে পশিল প্রাণের পর' - পঙক্তির রচয়িতা কে?
Created: 1 week ago
A
জীবনানন্দ দাশ
B
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
C
সুকান্ত ভট্টাচার্য
D
কাজী নজরুল ইসলাম
‘প্রভাতসঙ্গীত’ কাব্যগ্রন্থ
-
লেখক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
-
প্রকাশকাল: ১৮৮৩ খ্রিষ্টাব্দ
-
কবিতার সংখ্যা: ২১টি
-
গুরুত্বপূর্ণ কবিতা: ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’
‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ কবিতার অংশ বিশেষ:
আজি এ প্রভাতে রবির কর
কেমনে পশিল প্রাণের পর,
কেমনে পশিল গুহার আঁধারে
প্রভাত-পাখির গান।
না জানি কেন রে এতদিন পরে
জাগিয়া উঠিল প্রাণ।

0
Updated: 1 week ago
'ছিন্নপত্রে'র অধিকাংশ পত্র কাকে উদ্দেশ্য করে লেখা?
Created: 4 weeks ago
A
ইন্দিরা দেবী
B
কাদম্বরী দেবী
C
মৃণালিনী দেবী
D
মৈত্রেয়ী দেবী
‘ছিন্নপত্র’ হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা কিছু চিঠির সংকলন। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯১২ সালে। এই গ্রন্থে মোট ১৫৩টি চিঠি আছে। এর মধ্যে প্রথম ৮টি চিঠি লেখা হয় শ্রীশচন্দ্র মজুমদারকে,
আর বাকি ১৪৫টি চিঠি লেখা হয় রবীন্দ্রনাথের ভ্রাতুষ্পুত্রী ইন্দিরা দেবীকে। ইন্দিরাকে লেখা চিঠিগুলোর মধ্যে পূর্ববঙ্গ ও উত্তরবঙ্গের প্রকৃতির সৌন্দর্য খুব সুন্দরভাবে উঠে এসেছে। এই চিঠিগুলোকেই আমরা 'ছিন্নপত্র' ও 'ছিন্নপত্রাবলী' নামে চিনি।
সঠিক উত্তর: ভ্রাতুষ্পুত্রী ইন্দিরা দেবী।

0
Updated: 4 weeks ago