A
২৫০ নটিক্যাল মাইল
B
২০০ নটিক্যাল মাইল
C
২২৫ নটিক্যাল মাইল
D
১০ নটিক্যাল মাইল
উত্তরের বিবরণ
• বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা:
- বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল বা ৩৭০.৪০ কিলোমিটার।
- ১ নটিক্যাল মাইল= ১.৮৫২ কিলোমিটার।
এছাড়াও,
- বঙ্গোপসাগরের উপকূল রেখার দৈর্ঘ্য - ৭১৬ কিলোমিটার।
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা - ১২ নটিক্যাল মাইল বা ২২.২২ কিলোমিটার।
- সমুদ্র অঞ্চলের আয়তন - ১,১৮,৮১৩ বর্গ কিলোমিটার।
উৎস: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, এসএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০২৩।

0
Updated: 2 months ago
প্রাচীন 'চন্দ্রদ্বীপ'-এর বর্তমান নাম-
Created: 2 months ago
A
মালদ্বীপ
B
সন্দ্বীপ
C
বরিশাল
D
হাতিয়া
চন্দ্রদ্বীপ:
- প্রাচীন যুগে বাংলা কোন একক রাজ্য ছিল না।
- বাংলার বিভিন্ন অংশ তখন অনেকগুলো ছোট ছোট অঞ্চলে বিভক্ত ছিল।
- যেমন: পুণ্ড্র, বরেন্দ্র, বঙ্গ, সমতট, চন্দ্রদ্বীপ, হরিকেল, রাঢ় ইত্যাদি।
- বর্তমান বরিশাল জেলা ছিল চন্দ্রদ্বীপের মূল ভূখন্ড ও প্রাণকেন্দ্র।
- মধ্যযুগে চন্দ্রদ্বীপ বেশ সমৃদ্ধ ছিল।
- এ প্রাচীন জনপদটি বালেশ্বর ও মেঘনার মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত ছিল।
তথ্যসূত্র - বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago
[এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন] বাংলাদেশের মোট আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ প্রায় কত?
Created: 2 months ago
A
২ কোটি ৪০ লক্ষ একর
B
২ কোটি ৫০ লক্ষ একর
C
২ কোটি একর
D
২ কোটি ২৫ লক্ষ একর
প্রশ্নটি বাতিল করা হয়েছে
প্রশ্নটি বাতিল করা হয়েছে
[এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।]
-----------------------
কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৩ অনুসারে,
- মোট আবাদযোগ্য জমি (Gross Cropped Area): ৩,৯৪,৯৩,০০০ একর।
- মোট জমির পরিমাণ (আবাদী, অনাবাদী, বনাঞ্চল ও অন্যান্য): ৩,৬৪,৬৫,০০০ একর।
উৎস: কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৩।

0
Updated: 2 months ago
চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু-১ নির্মাণের প্রধান উদ্দেশ্য-
Created: 2 months ago
A
ঢাকা শহরকে নদীর ওপারে বিস্তৃত করা
B
বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে সুসম্পর্কের স্থায়ী বন্ধন সৃষ্টি করা
C
ঢাকা-আরিচা রোডে যানবাহন চলাচলের চাপ কমানো
D
দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের সাথে ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থা উন্নত করা
• চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু-১:
- বুড়িগঙ্গা সেতু হলো বাংলাদেশের বুড়িগঙ্গা নদীর ওপর নির্মিত একটি সেতু।
- এটি প্রথম বুড়িগঙ্গা সেতু হিসেবেও পরিচিত। এটি বাংলাদেশ ও চীন যৌথভাবে তৈরি করেছে।
- সেতুটি ৭২৫ মিটার দীর্ঘ।
- এই সেতু নির্মাণ শুরু হয় ৮০-এর দশকে এবং শেষ হয় ১৯৮৯ সালে। ঐ বছর সেতুর উদ্বোধন হয়।
- এই সেতু ঢাকার সঙ্গে কেরানীগঞ্জ উপজেলাকে যুক্ত করেছে।
- এই সেতু ঢাকা-খুলনা মহাসড়ককেও যুক্ত করেছে।
তাই বলা যায়,
চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু-১ নির্মাণের প্রধান উদ্দেশ্য- দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের সাথে ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থা উন্নত করা।
উৎস: বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ, সড়ক ও জনপদ বিভাগ, বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 2 months ago