এপি কালচার কী?
A
পাখি পালন বিদ্যা
B
মৌমাছি পালন বিদ্যা
C
মৎস্য পালন বিদ্যা
D
গুটি পোকা চাষবিদ্যা
উত্তরের বিবরণ
পিকালচার (Apiculture) হলো মৌমাছি পালন বিদ্যা, যার মাধ্যমে মধু, মোম ও পরাগ সংগ্রহ করা হয়। এটি কৃষিভিত্তিক এক গুরুত্বপূর্ণ শাখা যা অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত দিক থেকে অত্যন্ত লাভজনক। মৌমাছি ফসলের পরাগায়ণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, ফলে কৃষি উৎপাদন বাড়ে।
• সেরিকালচার (Sericulture): গুটি পোকা বা রেশম পোকা পালন ও রেশম উৎপাদনের প্রক্রিয়া।
• পিসিকালচার (Pisciculture): মাছের চাষ ও প্রজনন বিদ্যা।
• এভিকালচার (Aviculture): পাখি পালন বিদ্যা, বিশেষত পোষা ও শৌখিন পাখির যত্ন ও প্রজনন।
• হর্টিকালচার (Horticulture): ফল, ফুল, সবজি ও শোভা বর্ধক গাছের চাষ ও পরিচর্যা বিদ্যা।
0
Updated: 3 hours ago
What is Ribon's rating?
Created: 2 months ago
A
Jute decomposition method
B
Wheat threshing method
C
Jute planting method
D
Rice Cultivation Method
রিবন রেটিং (Ribbon Rating)
-
সংজ্ঞা: স্বল্প পানি অঞ্চলে পাট পচন ব্যবস্থাপনা কে বলা হয় রিবন রেটিং পদ্ধতি।
-
উদ্ভাবন: বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (BJRI) গবেষণার পর বাঁশের হুক ব্যবহার করে পাটের ছালকরণ (Ribboning) ও ছাল পচন (Ribbon Rating) পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছে।
-
উপকরণ:
১. সিঙ্গেল রোলার
২. ডাবল রোলার রিবনার-
কারিগরি দিক থেকে ডাবল রোলার রিবনার সবচেয়ে সুবিধাজনক প্রমাণিত।
-
-
সুবিধা:
-
পুরো পাট গাছ না পচিয়ে কাঁচা গাছ থেকে ছাল আলাদা করা হয়।
-
পচানোর জন্য কম পানি প্রয়োজন।
-
পচনের জন্য কম জায়গা ও সময় লাগে।
-
বহন খরচ কমে যায়।
-
আঁশে কোনো কাটিংস থাকে না, এবং আঁশের মান ভালো থাকে।
-
ফলে আঁশের মূল্য বৃদ্ধি পায়।
-
উৎস: কৃষি তথ্য সার্ভিস
0
Updated: 2 months ago
ধান উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান কত? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 2 months ago
A
১ম
B
২য়
C
৩য়
D
৪র্থ
ধান উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান:
-
ধান উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ৩য়।
-
-
ধান উৎপাদনে শীর্ষ ৫ দেশ (ভাগের শতাংশ অনুযায়ী):
১. ভারত – ২৮%
২. চীন – ২৭%
৩. বাংলাদেশ – ৭%
৪. ইন্দোনেশিয়া – ৬%
৫. ভিয়েতনাম – ৫%
উৎস: USDA Foreign Agricultural Service (.gov) ওয়েবসাইট
0
Updated: 2 months ago
বর্তমানে দেশের কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য বিশ্বের কয়টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 2 months ago
A
১২২টি
B
১৩৪টি
C
১৪৮টি
D
১৫৩টি
দেশের কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য:
-
বর্তমানে বাংলাদেশের কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য বিশ্বের ১৪৮টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে।
-
রপ্তানী প্রধান দেশসমূহ: কুয়েত, কাতার, সৌদি আরব, জার্মানি, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস, যুক্তরাজ্য সহ আরও অনেক দেশ।
-
উল্লেখযোগ্য কৃষিজাত রপ্তানি পণ্য:
-
পাট ও পাটজাত দ্রব্য
-
সুগন্ধি চাল
-
শাক-সবজি ও ফলমূল: হিমায়িত আলু, কচু, পটোল, কচুমুখি, লাউ, পেঁপে, শিম, করলা, কাঁকরোল, চিচিঙ্গা, মিষ্টিকুমড়া, আম, কাঁঠাল, লেবু, লিচু, লটকন, আমড়া, পেয়ারা, শুকনা বরই ইত্যাদি।
-
চা, ফুল, নানা ধরনের মসলা: কালিজিরা, হলুদের গুঁড়া, মরিচের গুঁড়া, শুকনা মরিচ, বিরিয়ানি মসলা, কারি মসলা
-
তামাক, ড্রিংকস, ড্রাই ফুডস
-
-
ড্রাই ফুডস: বিস্কুট, চানাচুর, কেক, পটেটো ক্র্যাকার, বাদাম ইত্যাদি; এগুলোর মধ্যে রুটি, বিস্কুট ও চানাচুরজাতীয় শুকনা খাবার, ভোজ্যতেল, ফলের রস, মসলা, পানীয়, জ্যাম-জেলি সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয়।
-
২০২৪-২৫ অর্থবছরে লক্ষ্য: কৃষিপণ্য রপ্তানি থেকে ১.১২ বিলিয়ন ডলার আয় অর্জন।
-
উৎস: কালের কণ্ঠ
0
Updated: 2 months ago