পদ্মা ও যমুনা নদী কোথায় মিলিত হয়েছে?
A
রাজবাড়ী
B
মাণিকগঞ্জ
C
গোয়ালন্দ
D
টঙ্গীবাড়ি
উত্তরের বিবরণ
ছোট ভূমিকা: পদ্মা ও যমুনা বাংলাদেশের দুটি প্রধান নদী, যাদের মিলনস্থল ভৌগোলিকভাবেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ দুটি নদীর সংযোগ দেশের জলপ্রবাহ, পরিবহন ও কৃষিতে বড় ভূমিকা রাখে।
— পদ্মা ও যমুনা নদী রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলায় মিলিত হয়েছে।
— এ সংযোগস্থলকে স্থানীয়ভাবে গোয়ালন্দ পয়েন্ট বলা হয় এবং এটি দেশের অন্যতম বৃহৎ নদীসংযোগ অঞ্চল।
— যমুনা নদী মূলত তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর সম্মিলিত প্রবাহ থেকে গঠিত হয়ে দক্ষিণ দিকে নেমে আসে এবং শেষ দিকে পদ্মার সাথে যুক্ত হয়।
— পদ্মা নদী হিমালয় উৎস থেকে গঙ্গার প্রধান শাখা হিসেবে বাংলাদেশে প্রবেশ করে এবং পরে যমুনার সঙ্গে মিলিত হয়ে একটি বৃহৎ যৌথ প্রবাহ তৈরি করে।
— গোয়ালন্দ পয়েন্টের মিলনস্থল বর্ষাকালে অত্যন্ত প্রশস্ত হয় এবং সারা বছরই নৌপরিবহনের গুরুত্বপূর্ণ রুট হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
— পদ্মা-যমুনার মিলন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জলপ্রবাহ, কৃষিজ মাটি ও বন্যার ধরণে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে।
0
Updated: 7 hours ago
ভারত–বাংলাদেশের মধ্যে অভিন্ন নদী কতটি?
Created: 2 weeks ago
A
৫৩টি
B
৫৪টি
C
৫৫টি
D
৫৬টি
বাংলাদেশের মোট আন্ত-সীমান্ত/অভিন্ন নদী/আন্তর্জাতিক নদী ৫৭টি। এর মধ্যে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অভিন্ন নদী ৫৪টি এবং বাংলাদেশ মিয়ানমারের মধ্যে অভিন্ন নদী ৩টি (সূত্র: যৌথ নদী কমিশন)। (বাংলাপিডিয়াতে প্রাপ্ত তথ্য মতে, বাংলাদেশ ভারতের অভিন্ন নদী ৫৫টি)।
0
Updated: 2 weeks ago
ওডারনীস নদী -
Created: 5 months ago
A
পূর্ব জার্মানি ও পোল্যান্ডের মধ্যে সীমা নির্ধারক
B
পশ্চিম জার্মানি ও চেক প্রজাতন্ত্রের মধ্যে সীমা নির্ধারক
C
পশ্চিম জার্মানি ও পোল্যান্ডের মধ্যে সীমা নির্ধারক
D
সংযুক্ত জার্মান ও ফ্রান্সের মধ্যে সীমা নির্ধারক
ওডারনীস নদী পূর্ব জার্মানি ও পোল্যান্ডের মধ্যে সীমা নির্ধারক।
🔹 ওডার নদী
-
ওডার উত্তর-মধ্য ইউরোপের একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী ও পরিবহন পথ।
-
এটি চেক প্রজাতন্ত্রের ওলোমুকের কাছে উৎপত্তি লাভ করে এবং উত্তর-পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে পোল্যান্ডে প্রবেশ করে।
-
রাসিবর্জ, ওপোলে, রোকলভ, কোস্ত্রজিন হয়ে সজেসিনের কাছে বাল্টিক সাগরে পতিত হয়।
-
নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৯১২ কিলোমিটার এবং রাসিবর্জ পর্যন্ত এটি নাব্য।
-
এটি খালপথের মাধ্যমে পূর্ব জার্মানির স্প্রে, হাভেল ও লাবে নদীর সঙ্গে সংযুক্ত।
🔹 ওডার-নীস লাইন
-
ওডার ও নীস নদীকে কেন্দ্র করে গঠিত এই সীমারেখা জার্মানি ও পোল্যান্ডের আন্তর্জাতিক সীমা নির্ধারণ করে।
-
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী পটসডাম সম্মেলনে এই সীমারেখা নির্ধারণ করা হয় (১৯৪৫)।
-
যুদ্ধের আগে ওডার নদী সম্পূর্ণভাবে জার্মান ভূখণ্ডে প্রবাহিত ছিল।
-
জার্মানির পরাজয়ের পর সীমারেখাটি সাময়িকভাবে কার্যকর হয় এবং পশ্চিম জার্মানি ১৯৭০ সালে এটিকে স্বীকৃতি দেয়।
-
১৯৯০ সালে পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানির একত্রীকরণের পর এই সীমারেখা স্থায়ীভাবে কার্যকর হয়।
উৎস: Britannica
0
Updated: 5 months ago