আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের ছবি সম্বলিত ডাকটিকেট বিশ্বের কোন দেশ প্রকাশ করেছে?
A
যুক্তরাষ্ট্র
B
যুক্তরাজ্য
C
ভারত
D
কানাডা
উত্তরের বিবরণ
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য বিশ্বজুড়ে স্বীকৃত, আর এই স্বীকৃতির প্রতীক হিসেবে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার আন্তর্জাতিকভাবে সম্মানিত স্থাপত্য নিদর্শন হয়ে উঠেছে। যুক্তরাষ্ট্র এই দিবস উপলক্ষে শহীদ মিনারের ছবি সংবলিত একটি ডাকটিকিট প্রকাশ করেছে, যা ভাষা শহিদদের প্রতি বিশ্বজনীন শ্রদ্ধার প্রকাশ। অপরদিকে, যুক্তরাজ্যের লন্ডন ও ওল্ডহ্যামে শহীদ মিনারের দুটি প্রতিকৃতি স্থাপিত হয়েছে, যা প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাংস্কৃতিক পরিচয়ের প্রতিফলন। উল্লেখযোগ্য যে, বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের স্থপতি ছিলেন হামিদুর রহমান, যিনি শিল্প ও স্থাপত্যের মাধ্যমে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের চেতনা অমর করে তুলেছেন।
0
Updated: 10 hours ago
২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে জাতিসংঘের কোন অঙ্গসংগঠন স্বীকৃতি প্রদান করে?
Created: 25 minutes ago
A
ইউএনডিপি
B
ইউনেস্কো
C
ইউএনএফপিএ
D
আইএলও
ভাষাগত বৈচিত্র্য ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার উদ্দেশ্যে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা UNESCO একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সিদ্ধান্ত নেয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের চেতনাকে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
• ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেস্কো আনুষ্ঠানিকভাবে ফেব্রুয়ারি মাসের ২১ তারিখকে International Mother Language Day হিসেবে ঘোষণা করে।
• এই ঘোষণার পেছনে মূল অনুপ্রেরণা ছিল বাংলাদেশের ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, যেখানে মাতৃভাষার অধিকার রক্ষায় শহীদরা আত্মাহুতি দেন।
• ২০০০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বিশ্বের ১৮৮টি দেশে প্রথমবারের মতো দিবসটি পালিত হয়, যা ভাষাগত ঐক্য ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রতীক হয়ে ওঠে।
• বর্তমানে দিবসটি জাতিসংঘসহ বিশ্বজুড়ে ভাষা ও সংস্কৃতি সংরক্ষণে গুরুত্বের প্রতীক হিসেবে পালিত হয়।
0
Updated: 25 minutes ago
২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় কত সালের কত তারিখে?
Created: 3 hours ago
A
১৭ নভেম্বর, ১৯৯৯
B
১৮ নভেম্বর, ১৯৯৯
C
১৯ নভেম্বর, ১৯৯৯
D
২০ নভেম্বর, ১৯৯৯
ইউনেস্কো ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নেয়—২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এই স্বীকৃতি দেওয়া হয় ভাষার জন্য প্রাণ দেওয়া বাংলা ভাষা শহীদদের স্মরণে, যারা ১৯৫২ সালে মাতৃভাষা বাংলার মর্যাদা রক্ষায় আত্মোৎসর্গ করেছিলেন।
• দিবসটি ২০০০ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী পালিত হয়ে আসছে, ভাষাগত বৈচিত্র্য রক্ষা ও মাতৃভাষার ব্যবহার উৎসাহিত করার লক্ষ্যে।
• বাংলাদেশের উদ্যোগেই দিবসটি আন্তর্জাতিক মর্যাদা পায়, যা জাতির গর্বের প্রতীক।
• ইউনেস্কো এই দিনকে ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐক্যের প্রতীক হিসেবে গুরুত্ব দিয়েছে।
• বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দিনটি ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের মাধ্যমে উদযাপিত হয়।
0
Updated: 3 hours ago