পূর্বপদ প্রধান সমাস কোনটি?
A
দ্বন্ধ
B
অব্যয়ীভাব
C
তৎপুরুষ
D
বহুব্রীহি
উত্তরের বিবরণ
পূর্বপদে অব্যয়যোগে নিষ্পন্ন সমাসে যদি অব্যয়েরই অর্থের প্রাধান্য থাকে, তবে তাকে অব্যয়ীভাব সমাস বলে। অব্যয়ীভাব সমাসে কেবল অব্যয়ের অর্থযোগে ব্যাসবাক্যটি রচিত হয়। যেমন জানু পর্যন্ত (পর্যন্ত শব্দের অব্যয় আ) = আজানুলম্বিত (বাহু), মরণ পর্যন্ত = আমরণ।

0
Updated: 2 months ago
মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস নয় কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
সিংহ চিহ্নিত আসন = সিংহাসন
B
প্রাণ যাওয়ার ভয় = প্রাণভয়
C
ক্ষণকাল ব্যাপিয়া স্থায়ী = ক্ষণস্থায়ী
D
স্মৃতি রক্ষার্থে সৌধ = স্মৃতিসৌধ
সমাসের উদাহরণ ও সংজ্ঞা
-
দ্বিতীয়া তৎপুরুষ সমাস: ক্ষণকাল ব্যাপিয়া স্থায়ী = ক্ষণস্থায়ী
-
মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস: যে সমাসে ব্যাসবাক্যের মাঝের পদ লোপ হয়, তাকে মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস বলা হয়।
-
উদাহরণসমূহ:
-
সিংহ চিহ্নিত আসন = সিংহাসন
-
হাসি মাখা মুখ = হাসিমুখ
-
ঝাল মিশ্রিত মুড়ি = ঝালমুড়ি
-
প্রাণ যাওয়ার ভয় = প্রাণভয়
-
স্মৃতি রক্ষার্থে সৌধ = স্মৃতিসৌধ
-
-
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago
'কুম্ভকার' কোন সমাস?
Created: 3 weeks ago
A
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
B
উপপদ তৎপুরুষ
C
ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
D
অলুক দ্বন্দ্ব
বাংলা ভাষায় উপপদ তৎপুরুষ সমাস হলো এমন একটি সমাস যেখানে কৃদন্ত পদের সঙ্গে উপপদ যুক্ত থাকে। অর্থাৎ, ক্রিয়ার অর্থপূর্ণ অংশের আগে থাকা পদটিকে উপপদ বলা হয় এবং কৃৎ-প্রত্যয় দ্বারা সমাস তৈরি হয়।
-
উদাহরণস্বরূপ:
অগ্রে গমন করে যে → অগ্রগামী
এখানে 'গামী' স্বতন্ত্রভাবে ব্যবহার হয় না। কেবল অগ্রে গামী বলা সম্ভব নয়; ব্যাক্য হবে 'অগ্রে গমন করে যে'। -
এরূপ উদাহরণ:
ধামা ধরে যে → ধামাধরা
ছেলে ধরে যে → ছেলেধরা -
উপপদ সনাক্ত করার নিয়ম:
কৃৎ-প্রত্যয়যুক্ত শব্দের আগে যদি কোন পদ থাকে, তাকে উপপদ বলা হয়। অথবা, যে পদের পরে ক্রিয়ামূলের সঙ্গে কৃৎ-প্রত্যয় যুক্ত হয়, সেটিও উপপদ হিসেবে গণ্য হয়।
উদাহরণ: কুম্ভকার → কুম্ভ + √কৃ + অ
এখানে 'কুম্ভ' হলো উপপদ। অর্থাৎ কুম্ভ করে যে = কুম্ভকার, যা উপপদ তৎপুরুষ সমাস।
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago
‘অনেক’ শব্দটি –
Created: 2 months ago
A
অলুক তৎপুরুষ
B
উপপদ তৎপুরুষ
C
নঞ তৎপুরুষ
D
নিত্য সমাস
না বাচক নঞ্ অব্যয় (ন, না, নেই, নাই, নয় ইত্যাদি) পূর্বে বসে যে তৎপুরুষ সমাস হয়, তাকে নঞ্ তৎপুরুষ সমাস বলে। যেমন, নয় এক = অনেক, ন আচার = অনাচার, নাই মিল = গরমিল, ন কাল = অকাল, নয় সৃষ্টি = অনাসৃষ্টি, ন বিশ্বাস = অবিশ্বাস।

0
Updated: 2 months ago