কোন বানানটি শুদ্ধ?
A
আভ্যন্তরীণ
B
আভ্যন্তরীন
C
অভ্যন্তরীণ
D
অভ্যন্তরীন
উত্তরের বিবরণ
শুদ্ধ বানান হলো অভ্যন্তরীণ।
ব্যাখ্যা:
-
‘অভ্যন্তরীণ’ শব্দের অর্থ হলো ভিতরের, অন্তর্গত বা ইনডোর।
-
এটি সাধারণত কোনো জায়গা, বিষয় বা অবস্থার অভ্যন্তরীণ অংশ বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
-
অন্যান্য অপশন যেমন ‘আভ্যন্তরীণ’, ‘আভ্যন্তরীন’ ও ‘অভ্যন্তরীন’ ভুল বানান।
-
উদাহরণ: “অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জা ঘরের সৌন্দর্য বাড়ায়।”
-
সঠিক বানান জানা লেখার মান এবং পাঠকের বোঝাপড়া নিশ্চিত করে।
-
বাংলা ভাষায় প্রমিত বানান ও শব্দের সঠিক ব্যবহার শিক্ষার্থীদের ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
-
শব্দের সঠিক রূপ ও অর্থ জানার জন্য বাংলা একাডেমি বা প্রমিত বাংলা অভিধান ব্যবহার করা উত্তম।
0
Updated: 12 hours ago
কোন বানানটি সঠিক?
Created: 1 month ago
A
ত্রিনয়ণ
B
কৃপন
C
দুর্ণাম
D
ক্রন্দন
ক্রন্দন — বানানটি সঠিক।
ণ-ত্ব বিধান:
-
সমাসসাধিত শব্দে সাধারণত ণ-ত্ব বিধান প্রযোজ্য হয় না; এখানে ন ব্যবহার হয়।
উদাহরণ: ত্রিনয়ন, সর্বনাম, দুর্নীতি, দুর্নাম, অগ্রনায়ক, পরনিন্দা -
ত-বর্গীয় বর্ণের সঙ্গে যুক্ত ন কখনো ণ হয় না; ন হয়।
উদাহরণ: অন্ত, গ্রন্থ, ক্রন্দন -
ঋ, র, ষ-এর পরে ‘ণ’ হয়।
উদাহরণ: ঋণ, তৃণ, বর্ণ, বর্ণনা, কারণ, মরণ, ব্যাকরণ, ভীষণ, ভাষণ, উষ্ণ -
ঋ, র, ষ-এর পরে স্বরধ্বনি (ষ, য়, ব, হ, ং এবং ক-বর্গীয় ও প-বর্গীয়) থাকলে পরবর্তী ‘ন’ মূর্ধন্য ‘ণ’ হয়।
উদাহরণ: কৃপণ, হরিণ, অর্পণ, লক্ষণ, রুক্মিণী, ব্রাহ্মণ
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন বানানটি প্রমিত?
Created: 3 months ago
A
কল্যাণীয়াষু
B
সাতাঁর
C
ব্যূৎপত্তি
D
সর্বাঙ্গীণ
বাংলা একাডেমি, আধুনিক বাংলা অভিধান অনুসারে,
• শুদ্ধ বানান = সর্বাঙ্গীণ।
-----------------------------------------
- শব্দের অর্থ,
- সর্বাঙ্গব্যাপী।
- পূর্ণাঙ্গ,
- সম্পূর্ণ।
অন্যদিকে,
’কল্যাণীয়াষু’ শব্দের শুদ্ধ বানান = ‘কল্যাণীয়াসু।
’সাতাঁর’ শব্দের শুদ্ধ বানান = সাঁতারু।
’ব্যূৎপত্তি’ শব্দের শুদ্ধ বানান = ব্যুৎপত্তি।
0
Updated: 3 months ago
নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ?
Created: 5 days ago
A
নিশীথিনি
B
নিশীথীনি
C
নিশীথিনী
D
নিশিথীনী
“নিশীথিনী” শব্দটি গঠিত হয়েছে মূল শব্দ ও স্ত্রীবাচক প্রত্যয়ের সঠিক সংযোজনে। এখানে বানানটি শুদ্ধ কারণ এটি ব্যাকরণগত ও ধ্বনিগতভাবে সঠিক রূপ প্রকাশ করে।
• “নিশীথ” শব্দের অর্থ হলো রাত্রি বা গভীর রাত।
• এই শব্দের সঙ্গে স্ত্রীবাচক প্রত্যয় “ইনি” যুক্ত হলে নতুন শব্দ গঠিত হয়।
• যুক্তফল হয় “নিশীথিনী”, যার অর্থ “রাত্রিজা” বা “রাত্রির দেবী”।
• অন্য বিকল্পগুলিতে যেমন “নিশীথিনি”, “নিশীথীনি”, “নিশিথীনী”—সবগুলোতেই অযথা স্বর বা ব্যঞ্জনবর্ণের বিকৃতি ঘটেছে।
• বাংলা বানানের নিয়ম অনুযায়ী “নী” অংশে দীর্ঘ ঈ-কার থাকলেও মূল শব্দের স্বরবর্ণ পরিবর্তন করা যায় না।
তাই “নিশীথিনী”-ই একমাত্র শুদ্ধ বানান।
0
Updated: 5 days ago