বাংলাদেশের প্রথম সংবাদপত্র-
A
আজাদ
B
সমাচার দর্পণ
C
বঙ্গদর্শন
D
সঠিক উত্তর নেই
উত্তরের বিবরণ
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশ ভূখণ্ড থেকে প্রকাশিত প্রথম সংবাদপত্র ‘রঙ্গপুর বার্তাবহ’, যা ১৮৪৭ সালে সাপ্তাহিক পত্রিকা হিসেবে প্রকাশিত হয়। কলকাতা থেকে প্রকাশিত একটি পত্রিকা- আজাদ, বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম সাপ্তাহিক সংবাদপত্র- সমাচার দর্পণ (১৮১৮), বঙ্কিমচন্দ্র সম্পাদনের মাসিক পত্রিকা- বঙ্গদর্শন (১৮৭২), কলকাতা থেকে প্রকাশিত পত্রিকা- বেঙ্গল গেজেট (১৭৮০)।
0
Updated: 12 hours ago
কোনটি দ্বিগু সমাসের উদাহরণ ?
Created: 1 week ago
A
শতাব্দী
B
উপজেলা
C
রাজপথ
D
চৌচালা
দ্বিগু সমাস হলো এমন সমাস যেখানে সংখ্যা বা গণনার ধারণা যুক্ত থাকে।
-
সহজভাবে চিনার উপায়:
-
“দ্বি” মানে দুই (২)।
-
যে শব্দে কোনো সংখ্যা প্রকাশ পায়, সেটাই দ্বিগু সমাস।
-
-
উদাহরণ:
-
শতাব্দী → ব্যাসবাক্য: শত অব্দের সমাহার। এখানে ‘শত’ মানে একশ, একটি সংখ্যা, তাই এটি দ্বিগু সমাস।
-
সাতসমুদ্র → ব্যাসবাক্য: সাত সমুদ্রের সমাহার। এখানে ‘সাত’ সংখ্যা প্রকাশ করছে, তাই এটিও দ্বিগু সমাস।
-
-
মনে রাখার নিয়ম:
-
দ্বিগু সমাসের ব্যাসবাক্যে সর্বদা ‘সমাহার’ শব্দটি থাকে।
-
0
Updated: 1 week ago
‘মহর্ষি’ কোন সমাস?
Created: 12 hours ago
A
কর্মধারয়
B
দ্বন্দ্ব
C
তৎপুরুষ
D
দ্বিগু
‘মহর্ষি’ শব্দটি তৎপুরুষ সমাস।
ব্যাখ্যা:
-
‘মহর্ষি’ শব্দটি গঠিত হয়েছে মহা + ঋষি থেকে।
-
এখানে ‘মহা’ একটি বিশেষণ যা ঋষির গুণ বা শ্রেষ্ঠত্ব নির্দেশ করছে, আর ‘ঋষি’ হলো বিশেষ্য।
-
তৎপুরুষ সমাসে বিশেষণ + বিশেষ্য বা কারক-বিশেষ্য মিলনে একটি নতুন অর্থযুক্ত শব্দ গঠিত হয়।
-
অন্যান্য সমাসের তুলনায়:
-
কর্মধারয় → যেখানে প্রধান শব্দ কর্ম নির্দেশক হয়।
-
দ্বন্দ্ব → দুই বা ততোধিক শব্দের সমান গুরুত্ব থাকা।
-
দ্বিগু → সংখ্যা বা পরিমাণ নির্দেশক সমাস।
-
-
‘মহর্ষি’-তে ‘মহা’ ঋষির গুণ নির্দেশ করে, অর্থাৎ একজন ঋষিকে মহিমান্বিতভাবে বোঝানো হয়েছে, তাই এটি তৎপুরুষ সমাস।
0
Updated: 12 hours ago
'অষ্টধাতু' — কোন ধরনের সমাস?
Created: 1 month ago
A
তৎপুরুষ সমাস
B
দ্বিগু সমাস
C
বহুব্রীহি সমাস
D
কর্মধারয় সমাস
দ্বিগু সমাস হলো সমাহার বা মিলনের অর্থ প্রকাশকারী এমন সমাস যেখানে সংখ্যাবাচক শব্দ এবং বিশেষ্য পদ মিলিত হয়ে একটি নতুন বিশেষ্য গঠন করে। দ্বিগু সমাসে সমাসনিষ্পন্ন পদটি সর্বদা বিশেষ্য পদ হিসেবে কাজ করে।
দ্বিগু সমাস নির্ণয়ের সহজ উপায় হলো:
-
প্রথম পদটি সংখ্যাবাচক শব্দ হয়।
-
পরবর্তী পদটি বিশেষ্য পদ হয়।
-
সমাসনিষ্পন্ন সমস্ত পদ সমষ্টি বা সমাহার বোঝায়।
-
সমাসিত শব্দটি একটি বিশেষ্য পদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
উদাহরণ:
-
সাত সমুদ্রের সমাহার = সাতসমুদ্র (এখানে "সাত" সংখ্যাবাচক এবং "সমুদ্র" বিশেষ্য; মিলিত হয়ে সাতটি সমুদ্রের সমষ্টি বোঝাচ্ছে)
অন্যান্য উদাহরণ:
-
আটটি ধাতুর সমাহার = অষ্টধাতু
-
তিন কালের সমাহার = ত্রিকাল
-
পাঁচ সেরের সমাহার = পঁসুরি
-
শত বর্ষের সমাহার = শতবর্ষ
-
শত অব্দের সমাহার = শতাব্দী
-
সপ্ত ঋষির সমাহার = সপ্তর্ষি
-
ত্রি (তিন) পদের সমাহার = ত্রিপদী
এছাড়া আরও কিছু দ্বিগু সমাসের উদাহরণ: অষ্টধাতু, চতুর্ভুজ, চতুরঙ্গ, ত্রিমোহিনী, তেরনদী, পঞ্চভূত, সাতসমুদ্র।
0
Updated: 1 month ago