‘রান্না’-এর সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
A
রান + না
B
রাঁদ + না
C
রান্ন + আ
D
রাঁধ্ + না
উত্তরের বিবরণ
‘রান্না’-এর সন্ধি বিচ্ছেদ হলো রাঁধ্ + না।
-
‘রান্না’ শব্দটি মূলত ক্রিয়া ধাতু ‘রাঁধ্’ (খাবার তৈরি বা পাকানো) এবং সমাপ্তি ‘না’ থেকে গঠিত।
-
সন্ধি বিচ্ছেদে দেখা যায়, ধাতুর সঙ্গে সমাপ্তি যুক্ত হয়ে একটি নতুন শব্দ তৈরি হয়েছে।
-
উদাহরণ:
-
রাঁধ্ + না = রান্না
-
-
এটি বাংলা ব্যাকরণে ধাতু ও ক্রিয়াপদ সম্পর্ক বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
-
সন্ধি বিচ্ছেদ শব্দের উৎপত্তি, অর্থ এবং গঠন বোঝাতে সাহায্য করে।
-
বাংলা সাহিত্যে এবং দৈনন্দিন ব্যবহারে এই ধরনের ধাতু + সমাপ্তি শব্দ প্রচলিত।
-
ধাতু এবং সমাপ্তি মিলনের মাধ্যমে শব্দের অর্থ সম্পূর্ণভাবে প্রকাশ পায়।
-
‘রান্না’ শব্দটি প্রায়শই খাবার তৈরি বা সেদ্ধ প্রক্রিয়া বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
0
Updated: 3 hours ago
'বহূর্ধ্ব' - শব্দের সঠিক সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
Created: 2 months ago
A
বহূ + উর্ধ্ব
B
বহু + ঊর্ধ্ব
C
বহু + উর্ধ্ব
D
বহু + ঊর্দ্ধ
সন্ধির নিয়ম (উ-কার সংযোগ)
নিয়ম:
উ-কার অথবা উ-কারের পর উ-কার/ঊ-কার থাকলে উভয় মিলিত হয়ে উ-কার রূপে উচ্চারিত হয়। এই উ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনধ্বনির সাথে যুক্ত হয়।
উদাহরণ:
-
মরু + উদ্যান = মরূদ্যান
-
বহু + ঊর্ধ্ব = বহূর্ধ্ব
-
বধূ + উৎসব = বধূৎসব
-
ভূ + ঊর্ধ্ব = ভূর্ধ্ব
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৮ সংস্করণ)
0
Updated: 2 months ago
’ভূর্ধ্ব’ শব্দের সঠিক সন্ধি-বিচ্ছেদ কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
ভূর্ব + উধ
B
ভূ + ঊর্ধ্ব
C
ভূ + উর্ধ্ব
D
ভু + ঊর্ধ্ব
উ-কার কিংবা ঊ-কার-এর পর আবার উ-কার বা ঊ-কার এলে, উভয় স্বরচিহ্ন মিলিত হয়ে ঊ-কারে পরিণত হয়, এবং এই ঊ-কারটি পূর্ববর্তী ব্যঞ্জন ধ্বনির সঙ্গে যুক্ত হয়ে উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ—
– মরু + উদ্যান = মরুদ্যান
– বহু + ঊর্ধ্ব = বহূর্ধ্ব
– বধূ + উৎসব = বধূৎসব
– ভূ + ঊর্ধ্ব = ভূর্ধ্ব
এই নিয়ম বাংলা বানান ও উচ্চারণ উভয় ক্ষেত্রেই একরূপভাবে প্রযোজ্য।
0
Updated: 3 weeks ago
কোনটি সঠিক নয়?
Created: 1 month ago
A
সতী + ঈন্দ্র = সতীন্দ্র
B
সতী + ঈশ = সতীশ
C
পরি + ঈক্ষা = পরীক্ষা
D
অতি + ইত = অতীত
বাংলা ভাষায় কিছু শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ বা সংযোগে কখনো অশুদ্ধ সন্ধি হয়ে যায়, যা সংশোধনের মাধ্যমে শুদ্ধ রূপে পরিণত করা হয়। বিশেষত, ই-কার বা ঈ-কার সংযোগের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করতে হয়।
-
অশুদ্ধ সন্ধিবিচ্ছেদ উদাহরণ:
-
সতী + ঈন্দ্র = সতীন্দ্র
-
শুদ্ধ রূপ: সতী + ইন্দ্র = সতীন্দ্র
-
-
সন্ধির নিয়ম:
-
যদি কোনো শব্দের শেষে ই-কার বা ঈ-কার থাকে এবং পরবর্তী শব্দের শুরুতে আবার ই-কার বা ঈ-কার থাকে, তবে উভয় মিলিত হয়ে দীর্ঘ ঈ-কার তৈরি হয়।
-
দীর্ঘ ঈ-কারটি পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত হয়।
-
-
উদাহরণ:
-
অতি + ইত = অতীত
-
পরি + ঈক্ষা = পরীক্ষা
-
সতী + ঈশ = সতীশ
-
0
Updated: 1 month ago