কোন চারটি বর্ণকে উষ্মবর্ণ বলা হয়?
A
ক, চ,ট,ত
B
খ, ছ, ঠ,থ
C
শ,ষ,স,হ
D
গ,জ,ঙ,চ
উত্তরের বিবরণ
উষ্মবর্ণ বলতে সেই বর্ণগুলোকে বোঝায় যেগুলো উচ্চারণে গলা বা মুখের শ্বাসপ্রশ্বাসের সঙ্গে তাপমাত্রার সংবেদন ঘটায়। বাংলা ব্যাকরণের নিয়ম অনুযায়ী, চারটি বর্ণকে উষ্মবর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
• শ বর্ণ উচ্চারণে নরম তাপমাত্রা অনুভূত হয় এবং গলায় হালকা ঘর্ষণ তৈরি করে।
• ষ বর্ণও একইভাবে উচ্চারণে তাপযুক্ত ধ্বনি সৃষ্টি করে, যা ধ্বনিগতভাবে উষ্মবর্ণ হিসেবে পরিচিত।
• স বর্ণ স্বরবর্ণের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তীব্র উষ্ণতা প্রকাশ করে।
• হ বর্ণ উচ্চারণে শ্বাসের মাধ্যমে তাপের সংক্রমণ ঘটায় এবং শব্দের শক্তি বৃদ্ধি করে।
এই চারটি বর্ণ শ, ষ, স, হ মিলিতভাবে উষ্মবর্ণ নামে পরিচিত, কারণ এরা উচ্চারণের সময় তাপ ও শক্তি প্রকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
0
Updated: 5 hours ago
বর্ণ হচ্ছে-
Created: 5 months ago
A
শব্দের ক্ষুদ্রতম অংশ
B
একসঙ্গে উচ্চারিত ধ্বনিগুচ্ছ
C
ধ্বনি নির্দেশক প্রতীক
D
ধ্বনির শ্রুতিগ্রাহ্য রূপ
ধ্বনি ও বর্ণ:
ধ্বনির প্রতীককে বর্ণ বলা হয়। বর্ণ কানে শোনার বিষয়কে চোখে দেখতে সাহায্য করে। ভাষার সকল বর্ণকে মিলিয়ে বর্ণমালা গঠন হয়।
বাংলা বর্ণমালা:
বাংলা বর্ণমালায় মোট ৫০টি বর্ণ রয়েছে। যার মধ্যে স্বরবর্ণ ১১টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯টি।
মাত্রাহীন বর্ণ:
বাংলা বর্ণমালায় মোট ১০টি মাত্রাহীন বর্ণ আছে। এর মধ্যে ৪টি স্বরবর্ণ (এ, ঐ, ও, ঔ) এবং ৬টি ব্যঞ্জনবর্ণ (ঙ্, ঞ্, ৎ, ং, ঃ, ঁ)।
অর্ধমাত্রা বর্ণ:
অর্ধমাত্রার বর্ণ ৮টি। যেগুলোর মধ্যে ১টি স্বরবর্ণ (ঋ) এবং ৭টি ব্যঞ্জনবর্ণ (খ, গ, ণ, থ, ধ, প, শ) রয়েছে।
পূর্ণমাত্রা বর্ণ:
পূর্ণমাত্রার বর্ণ ৩২টি, যার মধ্যে ৬টি স্বরবর্ণ এবং ২৬টি ব্যঞ্জনবর্ণ।
উৎস: বাংলা দ্বিতীয় পত্র, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 5 months ago
নিচের কোনটি বাগযন্ত্রের অংশ?
Created: 1 month ago
A
স্বরযন্ত্র
B
ফুসফুস
C
আলজিভ
D
সবগুলো
বাগ্যন্ত্র হলো ধ্বনি উচ্চারণে ব্যবহৃত প্রত্যঙ্গগুলির সমষ্টি। মানবদেহের উপরিভাগে, ফুসফুস থেকে শুরু করে ঠোঁট পর্যন্ত যে প্রত্যঙ্গগুলো ধ্বনি উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়, সেগুলো বাগ্যন্ত্রের অন্তর্ভুক্ত।
বাগ্যন্ত্রের বিভিন্ন অংশ:
-
ফুসফুস: ধ্বনি সৃষ্টিকারী বায়ুপ্রবাহের উৎস।
-
শ্বাসনালি: ফুসফুস থেকে বাতাস শ্বাসনালির মাধ্যমে মুখবিবর ও নাসারন্ধ্র দিয়ে বের হয়।
-
স্বরযন্ত্র: শ্বাসনালির উপরের অংশে অবস্থান।
-
জিভ: মুখগহ্বরের নিচের অংশে অবস্থিত।
-
আলজিভ: মুখগহ্বরের কোমল তালুর পিছনে ঝুলন্ত মাংসপিণ্ড।
-
তালু: মুখবিবরের ছাদ।
-
মূর্ধা: শক্ত তালু ও উপরের পাটির দাঁতের মধ্যবর্তী উত্তল অংশ।
-
দন্তমূল ও দন্ত: দাঁতের গোড়ার অংশকে দন্তমূল বলে।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ কোনটি?
Created: 4 weeks ago
A
শ্চ
B
ঞ্জ
C
দ্ম
D
ষ্ঠ
অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ হলো সেই ধরনের যুক্তবর্ণ যা সহজে আলাদা করা যায় না। যেমন ঞ্জ (ঞ + জ)।
• অন্যান্য উদাহরণ:
-
শ্চ = শ্ + চ
-
দ্ম = দ্ + ম
-
ষ্ঠ = ষ্ + ঠ
• উল্লেখযোগ্য বিষয়:
-
একাধিক বর্ণ একত্রিত হয়ে যুক্তবর্ণ গঠিত হয়।
-
সহজে চেনা যায় এমন যুক্তবর্ণকে স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ বলা হয়।
-
সহজে চেনা না গেলে তাকে অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ বলা হয়।
0
Updated: 4 weeks ago