Who is known as the 'Lady with the Lamp'?
A
Sarojini Naidu
B
Hellen Killer
C
Florence Nightingale
D
Madame Teresa
উত্তরের বিবরণ
ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল (Florence Nightingale) আধুনিক নার্সিং পেশার অগ্রদূত হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত। তিনি ১২ মে ১৮২০ সালে ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে এক অভিজাত ব্রিটিশ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং শৈশব থেকেই সমাজসেবা ও মানবকল্যাণে গভীর আগ্রহ দেখান। তাঁর জীবন ও কর্ম নার্সিং পেশাকে একটি স্বীকৃত ও মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে উন্নীত করেছে।
১. ক্রিমিয়ার যুদ্ধ (Crimean War, ১৮৫৩–১৮৫৬) চলাকালে তিনি আহত ও অসুস্থ ব্রিটিশ সৈনিকদের সেবায় স্বেচ্ছায় অংশগ্রহণ করেন। যুদ্ধক্ষেত্রে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে অসংখ্য সৈনিক রোগে আক্রান্ত হলে তিনি চিকিৎসা ও পরিচর্যার মাধ্যমে তাদের জীবন বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
২. রাতের বেলা তিনি একটি বাতি হাতে হাসপাতালে ঘুরে ঘুরে আহত সৈনিকদের সেবা ও খোঁজখবর নিতেন, এজন্য ইতিহাসে তিনি পরিচিত হন “The Lady with the Lamp” নামে।
৩. তাঁর প্রচেষ্টায় যুদ্ধকালীন হাসপাতালে স্বাস্থ্যবিধি, পরিচ্ছন্নতা ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা উন্নত হয়, যা সৈনিকদের মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে আনে।
৪. ১৮৬০ সালে তিনি লন্ডনের সেন্ট থমাস হাসপাতালে ‘নাইটিঙ্গেল ট্রেনিং স্কুল ফর নার্সেস’ প্রতিষ্ঠা করেন, যা আধুনিক নার্সিং শিক্ষার সূচনা করে।
৫. মানবসেবায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৮৮৩ সালে ব্রিটিশ রানী ভিক্টোরিয়া তাঁকে “রয়েল রেড ক্রস” উপাধিতে ভূষিত করেন।
ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেলের জীবন মানবতা, শৃঙ্খলা ও পেশাগত নিষ্ঠার প্রতীক। তাঁর আদর্শ আজও বিশ্বজুড়ে চিকিৎসা ও নার্সিং পেশাজীবীদের অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়।
0
Updated: 7 hours ago
‘Lady with the Lamp’ নামে পরিচিত কে?
Created: 2 months ago
A
মাদার তেরেসা
B
ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল
C
মারি ক্যুরি
D
অ্যানি বেসান্ত
ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল
-
ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল ছিলেন আধুনিক নার্সিং সেবার অগ্রদূত।
-
তিনি ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে ১৮২০ সালের ১২ মে জন্মগ্রহণ করেন।
-
১৯১০ সালের ১৩ আগস্ট লন্ডনে মৃত্যুবরণ করেন।
-
তিনি “Lady with the Lamp” নামে পরিচিত।
-
ইংল্যান্ডের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
-
১৮৬০ সালে লন্ডনের সেন্ট থমাস হাসপাতালে ‘নাইটিঙ্গেল ট্রেনিং স্কুল’ প্রতিষ্ঠা করেন, যা বর্তমানে ‘ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল স্কুল অব নার্সিং’ নামে পরিচিত।
ক্রিমিয়ার যুদ্ধ ও অবদান
-
ক্রিমিয়ার যুদ্ধ ১৮৫৩–১৮৫৬ সময়কালে সংঘটিত হয়।
-
তিনি যুদ্ধরত সৈন্যদের চিকিৎসা সেবায় এগিয়ে আসেন।
-
দিনের বেলায় কাজের পাশাপাশি রাতের বেলায় আহত সৈন্যদের সেবা দিতেন।
-
এ কারণে তিনি খ্যাতি পান “লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প” নামে।
সম্মাননা ও পুরস্কার
-
১৮৮৩ সালে রানি ভিক্টোরিয়া তাকে ‘রয়েল রেডক্রস’ পদক প্রদান করেন।
-
১৯০৭ সালে প্রথম নারী হিসেবে তিনি ‘অর্ডার অব মেরিট’ খেতাব লাভ করেন।
-
১৯০৮ সালে তিনি লন্ডন নগরীর ‘অনারারি ফ্রিডম’ উপাধি পান।
0
Updated: 2 months ago