আল শাবাব কোন দেশের সংগঠন?
A
কুয়েত
B
সংযুক্ত আরব আমিরাত
C
সোমালিয়া
D
নাইজেরিয়া
উত্তরের বিবরণ
আল-শাবাব একটি সোমালিয়ার উগ্র Islamist সশস্ত্র সংগঠন, যা দেশটির অভ্যন্তরীণ অরাজকতা এবং আফ্রিকার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে সহিংসতা ছড়ানোর জন্য পরিচিত। এই সংগঠনটির কার্যক্রম মূলত সোমালিয়ার রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি থেকে উদ্ভূত হয়েছে।
• আল-শাবাব গঠিত হয়েছে সোমালিয়ার শাসনহীন এলাকা ও ইসলামিক আইন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে।
• তারা সরকারি প্রশাসন এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার বিরুদ্ধে সহিংস কার্যক্রম পরিচালনা করে।
• সংগঠনটি আল-কায়েদার সঙ্গে সংযোগযুক্ত এবং আন্তর্জাতিক উগ্রপন্থার অংশ হিসেবে বিবেচিত।
• মূল লক্ষ্য হলো সোমালিয়ায় একটি কঠোর ইসলামী শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা।
• সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কারণে আল-শাবাবকে আন্তর্জাতিকভাবে একটি নিষিদ্ধ সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এই কারণেই আল-শাবাব সোমালিয়ার সংগঠন হিসেবে পরিচিত।
0
Updated: 14 hours ago
Greenpeace-এর প্রতিষ্ঠার মূল প্রেক্ষাপট কী ছিল?
Created: 1 month ago
A
জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প খোঁজা
B
পারমাণবিক পরীক্ষা বন্ধে প্রতিবাদ
C
পরিবেশ শিক্ষা বিস্তার
D
সবগুলো
গ্রিনপিস হলো একটি বৈশ্বিক পরিবেশবাদী সংগঠন, যা পরিবেশ সংরক্ষণ, প্রাকৃতিক সম্পদের সুরক্ষা এবং টেকসই উন্নয়নের পক্ষে কাজ করে। এটি ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বর্তমানে এর সদর দপ্তর নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডাম শহরে অবস্থিত। যদিও সংগঠনটির কার্যক্রমের কেন্দ্র আমস্টারডাম, এর প্রতিষ্ঠা হয়েছিল কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ার ভ্যাঙ্কুভারে। গ্রিনপিস প্রতিষ্ঠিত হয় আলাস্কার আমচিটকা দ্বীপে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় পারমাণবিক পরীক্ষার প্রতিবাদ জানাতে।
• গ্রিনপিস মূলত জলবায়ু পরিবর্তন, বন ধ্বংস, অতিরিক্ত মাছ ধরা, প্লাস্টিক দূষণ, এবং পারমাণবিক অস্ত্র ও জ্বালানি বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে।
• সংগঠনটি শান্তিপূর্ণ ও অহিংস প্রতিবাদের মাধ্যমে পরিবেশবিষয়ক সমস্যা তুলে ধরে এবং সরকার ও কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের ওপর নীতি পরিবর্তনের জন্য চাপ সৃষ্টি করে।
• গ্রিনপিস বর্তমানে ৫০টিরও বেশি দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং বিশ্বব্যাপী লক্ষাধিক সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবক নিয়ে গঠিত।
• এর প্রতীকী জাহাজ “Rainbow Warrior” পরিবেশ রক্ষার আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে সুপরিচিত।
• সংগঠনটি গণমাধ্যম ও ডিজিটাল প্রচারণার মাধ্যমে পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধি এবং জনগণকে পরিবেশ রক্ষায় সম্পৃক্ত করতে কাজ করে।
• গ্রিনপিস জাতিসংঘ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি প্রণয়নে সহায়তা করে।
0
Updated: 1 month ago
ISIS কোন দেশের সন্ত্রাসী সংগঠন?
Created: 14 hours ago
A
সিরিয়া
B
ইরাক
C
ইরাক ও সিরিয়া
D
আন্তর্জাতিক
ISIS একটি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন যা মূলত ইরাক ও সিরিয়ায় সক্রিয়। এটি ২০০০-এর দশকে গড়ে উঠেছিল এবং দ্রুত মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করে।
• ISIS-এর পুরো নাম হলো Islamic State of Iraq and Syria, যা স্পষ্টভাবে তাদের কার্যক্ষেত্র নির্দেশ করে।
• এই সংগঠন সুনী মুসলিম উগ্রপন্থীদের সমর্থন নিয়ে নিজস্ব ইসলামী রাজ্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে।
• তারা সাধারণ মানুষ ও সরকারবিরোধী শক্তির উপর হিংসাত্মক ও প্রাণঘাতী হামলা চালায়।
• ইরাক ও সিরিয়ার রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও সংঘর্ষ তাদের শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ প্রদান করেছে।
• আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তাদের বিরুদ্ধে সামরিক ও কূটনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
ফলে, ইরাক ও সিরিয়া হলো ISIS-এর মূল কার্যক্ষেত্র।
0
Updated: 14 hours ago
'ই-৮' কী-
Created: 2 weeks ago
A
৮ টি গরিব দেশ
B
৮ টি ধনী দেশ
C
৮টি পরিবেশ দুষণকারী দেশ
D
৮ টি শিল্পোন্নত দেশ
‘ই-৮’ একটি আন্তর্জাতিক সংগঠন, যার সদস্য ৮টি পরিবেশ দুষণকারী দেশ। এই সংগঠনটি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা এবং জলবায়ু পরিবর্তন রোধে কাজ করার জন্য গঠিত হয়েছে।
-
সদস্য দেশ: ই-৮ এর সদস্য দেশগুলোতে রয়েছে এমন দেশগুলো যেগুলি পরিবেশে বেশি পরিমাণে দুষণ সৃষ্টি করে।
-
সংগঠনের উদ্দেশ্য: এই সংগঠনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে পরিবেশ সংক্রান্ত সমস্যা সমাধান করা এবং সদস্য দেশগুলোর মধ্যে পরিবেশ সুরক্ষা নিয়ে সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।
-
দূষণের মূল উৎস: এই দেশগুলো অধিকাংশ সময় শিল্পায়ন, কার্বন নিঃসরণ এবং অন্যান্য পরিবেশ দূষণকারী কার্যক্রমের জন্য পরিচিত। তারা এই সমস্যা সমাধান করতে একে অপরকে সহায়তা করার চেষ্টা করে।
-
বিশ্বব্যাপী প্রভাব: ই-৮ দেশগুলোর কাজ শুধু নিজেদের দেশগুলোতে নয়, বরং বৈশ্বিক পরিবেশেও প্রভাব ফেলে। এই দেশগুলোর যৌথ উদ্যোগে পরিবেশ দুষণ কমানোর চেষ্টা করা হয়।
এছাড়া, ই-৮ এর সদস্য দেশগুলোতে প্রায়ই পরিবেশ সুরক্ষায় নতুন আইন ও উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়, যাতে তারা পরিবেশের জন্য আরও নিরাপদ এবং টেকসই ভবিষ্যত গড়ে তুলতে পারে।
0
Updated: 2 weeks ago