A
শুনিয়া > শুনে
B
হাটুয়া > হাউটা
C
বলিয়া > বলে
D
গ্রাম > গেরাম
উত্তরের বিবরণ
• বিপ্রকর্ষ, মধ্যস্বরাগম বা স্বরভক্তি:
মাঝে মাঝে উচ্চারণের সুবিধার জন্য সংযুক্ত ব্যঞ্জন ধ্বনির মাঝখানে স্বরধ্বনি এলে তাকে মধ্য স্বরাগম বা বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি বলে।
যেমন:
- রত্ন > রতন,
- প্রীতি > পিরীতি,
- গ্রাম > গেরাম,
- শ্লোক > শোলোক।
অন্যদিকে,
-------------------
• অভিশ্রুতি:
বিপর্যস্ত স্বরধ্বনি পূর্ববর্তী স্বরধ্বনির সাথে মিলে গেলে এবং তদনুসারে পরবর্তী স্বরধ্বনির পরিবর্তন ঘটালে তাকে অভিশ্রুতি বলে।
যেমন:
- শুনিয়া > শুনে,
- বলিয়া > বলে,
- হাটুয়া > হাউটা।
• সম্প্রকর্ষ বা স্বরলোপ:
দ্রুত উচ্চারণের জন্য শব্দের আদি, অন্ত্য বা মধ্যবর্তী কোনো স্বরধ্বনির লোপকে বলা হয় সম্প্রকর্ষ বা স্বরলোপ।
যেমন:
- জানালা > জান্লা।

0
Updated: 4 weeks ago
কোনটি বিপ্রকর্ষের উদাহরণ?
Created: 1 week ago
A
ধাইমা > দাইমা
B
বলিয়া > বলে
C
রত্ন > রতন
D
শাক > শাগ
• বিপ্রকর্ষ / মধ্যস্বরাগম / স্বরভক্তি:
সংযুক্ত ব্যঞ্জনের মাঝখানে উচ্চারণের সুবিধার জন্য স্বরধ্বনি এলে।
উদাহরণ:
-
রত্ন → রতন
-
প্রীতি → পিরীতি
-
গ্রাম → গেরাম
-
শ্লোক → শোলোক
• অভিশ্রুতি:
বিপর্যস্ত স্বর পূর্ববর্তী স্বরের সাথে মিললে এবং পরবর্তী স্বরের পরিবর্তন ঘটালে।
উদাহরণ:
-
শুনিয়া → শুনে
-
বলিয়া → বলে
-
হাটুয়া → হাউটা
• ব্যঞ্জন বিকৃতি:
শব্দের কোনো ব্যঞ্জন পরিবর্তিত হয়ে নতুন ব্যঞ্জনধ্বনি তৈরি হলে।
উদাহরণ:
-
শাক → শাগ
-
ধোবা → ধোপা
-
কবাট → কপাট
-
ধাইমা → দাইমা

0
Updated: 1 week ago