A
অণুবর্ণ
B
ফলাবর্ণ
C
কারবর্ণ
D
রেফ
উত্তরের বিবরণ
• কারবর্ণ:
স্বরবর্ণের মোট ১০টি সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে, এগুলোর নাম কারবর্ণ: া,ি, ী, ু, ূ , ৃ, ে, ৈ, ো, ৌ ।
কারবর্ণের স্বতন্ত্র ব্যবহার নেই। এগুলো ব্যঞ্জনবর্ণের আগে, পরে, উপরে, নিচে বা উভয় দিকে যুক্ত হয়।
কোনো ব্যঞ্জনের সঙ্গে কারবর্ণ বা হসন্তচিহ্ন না থাকলে ব্যঞ্জনটির সঙ্গে একটি [অ] আছে বলে ধরে নেওয়া হয়।

0
Updated: 4 weeks ago
কোনটি দন্ত্য ব্যঞ্জন?
Created: 3 days ago
A
ত
B
ন
C
ল
D
র
দন্ত্য ব্যঞ্জন
-
সংজ্ঞা: যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে জিভের ডগা উপরের পাটির দাঁতের সঙ্গে লেগে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে দন্ত্য ব্যঞ্জন বলে।
-
উদাহরণ:
-
ত, থ, দ, ধ (তাল, থালা, দাদা, ধান)
-
দন্ত্যমূলীয় ব্যঞ্জন
-
সংজ্ঞা: যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে জিভের ডগা উপরের পাটির দাঁতের গোড়ার সঙ্গে লেগে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে দন্ত্যমূলীয় ব্যঞ্জন বলে।
-
উদাহরণ:
-
ন, র, ল, স (নানা, রাত, লাল, সালাম)
-
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (সংস্করণ–২০২১)

0
Updated: 3 days ago
নাসিক্য ব্যঞ্জন ধ্বনির উদাহরণ কোনটি?
Created: 4 weeks ago
A
শ
B
হ
C
স
D
ম
• নাসিক্য ব্যঞ্জন:
- যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে আসা বাতাসমুখের মধ্যে প্রথমে বাধা পায় এবং নাক ও মুখ দিয়ে বেরিয়ে যায়, সেসব ধ্বনিকে নাসিক্য ব্যঞ্জন বলে।
যেমন:
- ম, ন, ঙ নাসিক্য ব্যঞ্জনধ্বনি।
অন্যদিকে,
- স, শ, হ উষ্ম ধ্বনির উদাহরণ।
উল্লেখ্য,
- যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে দুটি বাক্সত্যঙ্গ কাছাকাছি এসে নিঃসৃত বায়ুতে ঘর্ষণ সৃষ্টি করে, সেগুলোকে উষ্ম ব্যঞ্জন বলে।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, ৯ম-১০ম শ্রেণি, ২০২৫ সালের সংস্করণ।

0
Updated: 4 weeks ago
"স্বর ও ব্যঞ্জনধ্বনির বৈশিষ্ট্য" - ব্যাকরণের কোন অংশে আলোচিত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
ধ্বনিতত্ত্ব
B
রূপতত্ত্ব
C
বাক্যতত্ত্ব
D
অর্থতত্ত্ব
বাংলা ব্যাকরণের চারটি প্রধান শাখা
১. ধ্বনিতত্ত্ব (Phonetics & Phonology)
-
আলোচ্য বিষয়: ধ্বনি এবং বর্ণমালা
-
মূল বিষয়সমূহ:
-
বাগ্যন্ত্র ও উচ্চারণ প্রক্রিয়া
-
ধ্বনির বিন্যাস
-
স্বর ও ব্যঞ্জনধ্বনির বৈশিষ্ট্য
-
ধ্বনিদল (phoneme clusters)
-
-
লক্ষ্য: লিখিত ভাষায় ধ্বনি কিভাবে প্রকাশ হয় তা বোঝা।
২. রূপতত্ত্ব (Morphology)
-
আলোচ্য বিষয়: শব্দ ও তার উপাদান
-
মূল বিষয়সমূহ:
-
শব্দ ও পদনির্মাণ
-
বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, ক্রিয়া, ক্রিয়া বিশেষণ ইত্যাদি
-
-
লক্ষ্য: ভাষার ক্ষুদ্রতম অর্থবোধক একক (রূপমূল) থেকে কিভাবে শব্দ তৈরি হয় তা বোঝা।
৩. বাক্যতত্ত্ব (Syntax)
-
আলোচ্য বিষয়: বাক্যের গঠন ও নির্মাণ
-
মূল বিষয়সমূহ:
-
পদ ও বর্গের বিন্যাস
-
বাক্যের রূপান্তর ও বাচ্য
-
উক্তি, কারক বিশ্লেষণ
-
বাক্যের উপাদান লোপ, যতিচিহ্ন ইত্যাদি
-
-
লক্ষ্য: বাক্য কীভাবে গঠিত হয় এবং বাক্যের অংশ কিভাবে কাজ করে তা বোঝা।
৪. অর্থতত্ত্ব (Semantics)
-
আলোচ্য বিষয়: শব্দ, বর্গ ও বাক্যের অর্থ
-
মূল বিষয়সমূহ:
-
বিপরীত শব্দ, প্রতিশব্দ
-
শব্দজোড়, বাগধারা
-
বাগার্থ (বা বাক্যের অর্থ)
-
-
লক্ষ্য: ভাষার অর্থ ও তা কিভাবে প্রয়োগ হয় তা বোঝা।

0
Updated: 2 weeks ago