যা স্থায়ী নয়-
A
অস্থায়ী
B
ক্ষণস্থায়ী
C
ক্ষণিক
D
নশ্বর
উত্তরের বিবরণ
স্থায়িত্ব বা অস্থায়িত্ব শব্দের মাধ্যমে কোনো বস্তু, অবস্থা বা পরিস্থিতির সময়কাল বোঝানো হয়। • স্থায়ী বোঝায় যা দীর্ঘকাল ধরে অবিকল বা অপরিবর্তিত থাকে। • অস্থায়ী বোঝায় যা সীমিত সময়ের জন্য থাকে বা দ্রুত পরিবর্তিত হয়। • দৈনন্দিন জীবনে অনেক ঘটনা, অনুভূতি বা বস্তু অস্থায়ী; যেমন ঋতু, আবহাওয়া, ক্ষণস্থায়ী খুশি বা দুঃখ। • ভাষাগত দিক থেকে “অস্থায়ী” শব্দটি স্থায়ী শব্দের বিপরীত অর্থ প্রকাশ করে। তাই, যে কিছু দীর্ঘস্থায়ী নয় বা শীঘ্রই পরিবর্তিত হয়, সেটিকে অস্থায়ী বলা হয়।
0
Updated: 4 hours ago
'কেঁচে গণ্ডূষ' বাগ্ধারাটি কী অর্থ প্রকাশ করে?
Created: 1 month ago
A
বিপজ্জনক পরিণতি
B
অপটু
C
নতুন করে আরম্ভ করা
D
অন্ধ অনুকরণ
বাংলা ভাষায় প্রচলিত অনেক বাগ্ধারা রয়েছে, যেগুলো অল্প কথায় গভীর অর্থ প্রকাশ করে। নিচে কয়েকটি বাগ্ধারার ব্যাখ্যা দেওয়া হলো—
-
কেঁচে গণ্ডূষ অর্থ নতুন করে আরম্ভ করা।
-
কেঁচো খুঁড়তে সাপ অর্থ অতি সামান্য কারণে বিপজ্জনক পরিণতির সম্মুখীন হওয়া।
-
কাঁচা হাত অর্থ অপটু বা অভিজ্ঞতাহীন ব্যক্তি।
-
গড্ডলিকা-প্রবাহ অর্থ অন্ধভাবে অন্যকে অনুসরণ করা।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
ফররুখ আহমদের সনেট সংকলন কোনটি?
Created: 1 month ago
A
নৌফেল ও হাতেম
B
মুহূর্তের কবিতা
C
সিরাজাম মুনীরা
D
হাতেমতায়ী
• মুহূর্তের কবিতা:
- ইসলামী স্বাতন্ত্র্যবাদী কবি/ মুসলিম জাগরণের কবি ফররুখ আহমদের সনেট সংকলন - মুহূর্তের কবিতা।
- গ্রন্থটি ১৯৬৩ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়।
- এতে মোট ৯৩টি সনেট কবিতা রয়েছে যা শেক্সপীরিয়-পেত্রার্কীয় রীতিতে ৬৮ অক্ষর চরণ মাত্রায় রচিত।
- উল্লেখযোগ্য কবিতা: মুহূর্তের কবিতা, অশান্ত পৃথিবী, পরিচিতি, ধানের কবিতা ইত্যাদি।
--------------------
• ফররুখ আহমদ:
- তিনি ছিলেন মুসলিম পুনর্জাগরণবাদী কবি। তিনি ১৯১৮ সালের ১০ জুন মাগুরা জেলার শ্রীপুর থানার মাঝাইল গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন।
- ১৯৪৪ সালে কলকাতার দুর্ভিক্ষের পটভূমিতে 'লাশ' কবিতা লিখে তিনি প্রথম খ্যাতি অর্জন করেন।
- ফররুখ আহমদ তাঁর বিখ্যাত কাহিনী কাব্য 'হাতেমতায়ী' এর জন্য ১৯৬৬ সালে আদমজী পুরস্কার লাভ করেন।
- ১৯৬৬ সালেই 'পাখির বাসা' শিশুতোষের জন্য ইউনেস্কো পুরস্কার লাভকরেন।
ফররুখ আহমদ রচিত কাব্যগ্রন্থ:
- সাত সাগরের মাঝি,
- সিরাজাম মুনীরা,
- নৌফেল ও হাতেম,
- মুহূর্তের কবিতা,
- সিন্দাবাদ,
- হাতেমতায়ী,
- নতুন লেখা,
- হাবেদা মরুরকাহিনী।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
বিরাম চিহ্ন কেন ব্যবহৃত হয়?
Created: 2 months ago
A
বাক্যের অর্থ স্পষ্টীকরণের জন্য
B
বাক্য সংকোচনের জন্য
C
বাক্যের সৌন্দর্যের জন্য
D
বাক্যকে অলংকৃত করার জন্য
বিরাম চিহ্ন ব্যবহার হয় বাক্যের অর্থ স্পষ্টীকরনের জন্য। বিরামচিহ্ন বা ছেদচিহ্ন হল সেইসব সাংকেতিক চিহ্ন যেগুলো লেখ্যমাধ্যমে ব্যবহার করে বাক্যের বিভিন্ন ভাব, যেমন: জিজ্ঞাসা, বিস্ময়, সমাপ্তি ইত্যাদি সার্থকভাবে প্রকাশের মাধ্যমে বাক্যের অর্থ সুস্পষ্ট করা হয়। আমরা যখন কথা বলি তখন সবগুলো বাক্য একযোগে না বলে থেমে থেমে বলি।
অনেক সময় আবেগ প্রকাশ করি। কিন্তু বাক্য লিখে প্রকাশ করার সময় বিরতি ও আবেগ নির্দেশ করতে যতিচিহ্নের প্রয়োজন হয়। বাক্যে যতিচিহ্নের অশুদ্ধ ব্যবহার ক্ষেত্রবিশেষে অর্থবিকৃতি ঘটাতে পারে।
0
Updated: 2 months ago