Sunshine Policy-এর সাথে কোন দুটি দেশ জড়িত?
A
চীন, রাশিয়া
B
উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া
C
জাপান, থাইল্যান্ড
D
তাইওয়ান, হংকং
উত্তরের বিবরণ
Sunshine Policy ছিল দক্ষিণ কোরিয়ার এক গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক উদ্যোগ, যার লক্ষ্য ছিল উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করা। এই নীতির মূল উদ্দেশ্য ছিল দুই কোরিয়ার মধ্যে উত্তেজনা হ্রাস, অর্থনৈতিক বিনিময় বৃদ্ধি, এবং ধীরে ধীরে পুনর্মিলনের ভিত্তি তৈরি করা।
এই নীতি প্রথম চালু করেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম দে-জুং (Kim Dae-jung, 1924–2009), যিনি ১৯৯৮ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। নীতির আওতায় ২০০০ সালে দুই কোরিয়ার মধ্যে প্রথম ঐতিহাসিক শীর্ষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যা ছিল কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি প্রক্রিয়ার বড় পদক্ষেপ। এই উদ্যোগের জন্য কিম দে-জুং ২০০০ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার অর্জন করেন।
অন্যদিকে, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-ইল (Kim Jong-il, 1941–2011) ছিলেন এই নীতির অপরপক্ষ ও আলোচনার মূল অংশীদার।
0
Updated: 5 hours ago
‘Sunshine Policy’ নীতির সাথে নিম্নলিখিত কোন দুটি দেশ জড়িত?
Created: 2 months ago
A
উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া
B
চীন ও তাইওয়ান
C
যুক্তরাষ্ট্র ও কিউবা
D
ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া
Sunshine Policy
-
Sunshine Policy হলো উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য গৃহীত একটি নীতি।
-
১৯৯০-এর দশকে দক্ষিণ কোরিয়া এই নীতি গ্রহণ করে।
-
নীতির আওতায় দুই কোরিয়ার শীর্ষ নেতাদের মধ্যে একাধিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় এবং সম্পর্ক স্বাভাবিক করার চেষ্টা চালানো হয়।
-
Sunshine Policy কার্যকর ছিল ১৯৯৮ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত।
প্রবক্তা
-
Sunshine Policy-র প্রবক্তা ছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট কিম দায়ে জং।
-
তিনি দক্ষিণ কোরিয়ায় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও উত্তর কোরিয়ার সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের প্রচেষ্টায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
-
এ অবদানের জন্য তিনি ২০০০ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
0
Updated: 2 months ago