সন্ধি বিচ্ছেদ করুন -- পুরস্কার
A
পুর + কার
B
পুর +শকার
C
পুরঃ + কার
D
পুরস + কার
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষায় সন্ধি হলো দুটি শব্দ বা ধ্বনির সংযোগের মাধ্যমে নতুন শব্দ গঠন। এখানে “পুরস্কার” শব্দটি গঠিত হয়েছে “পুরঃ” (আগের অংশ বা পূর্বের অর্থ) এবং “কার” (কর্ম বা দাতা) যুক্ত হয়ে। শব্দটির অর্থ হলো কোন কার্যের জন্য প্রদানকৃত উপহার বা স্বীকৃতি। সন্ধি বিচ্ছেদের মাধ্যমে আমরা মূল শব্দ দুটি চিহ্নিত করতে পারি এবং বানান ও উচ্চারণের সঠিক রূপ বজায় রাখতে পারি। তাই পুরঃ + কার হল একমাত্র সঠিক বিচ্ছেদ।
0
Updated: 6 hours ago
‘গায়ক’ শব্দের সঠিক সন্ধি-বিচ্ছেদ-
Created: 1 month ago
A
গৈ + য়ক
B
গৈ + অক
C
গৌ + য়ক
D
গায় + অক
‘গায়ক’ শব্দটির সঠিক সন্ধি-বিচ্ছেদ হলো গৈ + অক। এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসারে সন্ধি গঠিত হয়েছে। সন্ধির নিয়ম অনুযায়ী— এ, ঐ, ও, ঔ এর পরে অন্য কোনো স্বরধ্বনি এলে তখন ‘এ’-এর জায়গায় হয় ‘অয়’, ‘ঐ’-এর জায়গায় হয় ‘আয়’, ‘ও’-এর জায়গায় হয় ‘অব’ এবং ‘ঔ’-এর জায়গায় হয় ‘আব’। এই নিয়ম অনুসারে নিচের শব্দগুলোর সন্ধি-বিচ্ছেদ করা যায়।
-
গায়ক = গৈ + অক
-
নায়ক = নৈ + অক
-
নাবিক = নৌ + ইক
-
ভাবুক = ভৌ + উক
-
পবিত্র = পো + ইত্র
-
গবাদি = গো + আদি
-
গবেষণা = গো + এষণা
0
Updated: 1 month ago
'শিরশ্ছেদ' শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ -
Created: 3 months ago
A
শির + ছেদ
B
শিরঃ + ছেদ
C
শিরশ্ + ছেদ
D
শির + উচ্ছেদ
• 'শিরশ্ছেদ' শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ - 'শিরঃ + ছেদ'।
• বিসর্গ সন্ধির নিয়ম:
বিসর্গের পর অঘােষ অল্পপ্রাণ কিংবা মহাপ্রাণ তালব্য ব্যঞ্জন থাকলে বিসর্গের স্থলে তালব্য শিশ ধ্বনি হয়, অঘােষ অল্পপ্রাণ কিংবা অঘােষ মহাপ্রাণ মূর্ধন্য ব্যঞ্জন থাকলে বিসর্গ স্থলে মূর্ধন্য শিশ ধ্বনি হয়, অঘােষ অল্পপ্রাণ কিংবা অঘােষ মহাপ্রাণ দন্ত্য ব্যঞ্জনের স্থলে দন্ত্য শিশ ধ্বনি হয়।
যেমন:
• সূত্র: ( ঃ + চ / ছ = শ + চ / ছ),
- নিঃ + চয় = নিশ্চয়।
- শিরঃ + ছেদ = শিরশ্ছেদ।
• সূত্র: (ঃ + ট / ঠ = ষ + ট/ ঠ),
- ধনুঃ + টঙ্কার = ধনুষ্টঙ্কার।
- নিঃ + ঠুর = নিষ্ঠুর।
• সূত্র: (ঃ + ত / থ = স + ত / থ),
- দুঃ +তর = দুস্তর।
- দুঃ +থ = দুস্থ।
0
Updated: 3 months ago
কোনটি সঠিক নয়?
Created: 1 month ago
A
সতী + ঈন্দ্র = সতীন্দ্র
B
সতী + ঈশ = সতীশ
C
পরি + ঈক্ষা = পরীক্ষা
D
অতি + ইত = অতীত
বাংলা ভাষায় কিছু শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ বা সংযোগে কখনো অশুদ্ধ সন্ধি হয়ে যায়, যা সংশোধনের মাধ্যমে শুদ্ধ রূপে পরিণত করা হয়। বিশেষত, ই-কার বা ঈ-কার সংযোগের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করতে হয়।
-
অশুদ্ধ সন্ধিবিচ্ছেদ উদাহরণ:
-
সতী + ঈন্দ্র = সতীন্দ্র
-
শুদ্ধ রূপ: সতী + ইন্দ্র = সতীন্দ্র
-
-
সন্ধির নিয়ম:
-
যদি কোনো শব্দের শেষে ই-কার বা ঈ-কার থাকে এবং পরবর্তী শব্দের শুরুতে আবার ই-কার বা ঈ-কার থাকে, তবে উভয় মিলিত হয়ে দীর্ঘ ঈ-কার তৈরি হয়।
-
দীর্ঘ ঈ-কারটি পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত হয়।
-
-
উদাহরণ:
-
অতি + ইত = অতীত
-
পরি + ঈক্ষা = পরীক্ষা
-
সতী + ঈশ = সতীশ
-
0
Updated: 1 month ago