নিচের কোনটি ক্রমবাচক সংখ্যাশব্দ?
A
পহেলা
B
এক
C
প্রথম
D
প্রথমা
উত্তরের বিবরণ
• ক্রমবাচক সংখ্যাশব্দ = এক।
অন্যদিকে,
- 'প্রথম', 'প্রথমা', 'পহেলা'ইত্যাদি। এগুলো পূরণবাচক সংখ্যাশব্দ।
উল্লেখ্য,
• সংখ্যাশব্দ দুই রকমের:
- ক্রমবাচক ও পূরণবাচক।
• ক্রমবাচক,যথা: এক, দুই, তিন, চার, পাঁচ, ইত্যাদি।
• পূরণবাচক, যথা: প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, পহেলা, ইত্যাদি।

0
Updated: 2 months ago
সাধারণ পূরণবাচক সংখ্যাশব্দ কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
তিন
B
তেহাই
C
তৃতীয়
D
তেসরা
বাংলা ভাষায় পূরণবাচক সংখ্যাশব্দ কোনো সংখ্যার ক্রমিক অবস্থান বা পরিমাণ বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। এগুলো মূলত তিন ধরনের ভাগে বিভক্ত।
-
সাধারণ পূরণবাচক সংখ্যাশব্দ
-
উদাহরণ: প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ইত্যাদি
-
-
তারিখপূর্ণ পূরণবাচক সংখ্যাশব্দ
-
উদাহরণ: পহেলা, দোসরা, তেসরা, চৌঠা ইত্যাদি
-
-
ভগ্নাংশপূর্ণ পূরণবাচক সংখ্যাশব্দ
-
উদাহরণ: আধ, সাড়ে পোয়া, দেড়, আড়াই, তেহাই, চৌথ ইত্যাদি
-
-
ক্রমবাচক উদাহরণ: তিন
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago
কী ভেদে পদাশ্রিত নির্দেশক বিভিন্নতর হয়?
Created: 1 month ago
A
পদভেদে
B
ক্রিয়াভেদে
C
পুরুষভেদে
D
বচনভেদে
বাংলা ভাষায় পদাশ্রিত নির্দেশক হলো এমন অব্যয় বা প্রত্যয়, যা বিশেষ্য ও সর্বনামের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তাদেরকে স্পষ্টভাবে নির্দেশ করে। এগুলোর মাধ্যমে একবচন, বহুবচন, স্বল্পতা বা অনির্দেশক অর্থ প্রকাশ করা হয়। বাংলা ভাষায় বহুল ব্যবহৃত পদাশ্রিত নির্দেশক হলো: টি, টা, টো, টুকু, টুকুন, টু, টুক, খান, খানা, খানি, খানেক, খানিক, গাছ, গাছি, গাছা, গোটা, গুলি, গুলো, গুলান ইত্যাদি।
-
একবচন প্রকাশে ব্যবহৃত নির্দেশক: টি, টা, খানা, খানি, গাছা, গাছি ইত্যাদি।
উদাহরণ: কলমটি, বইটা, বৈঠকখানা ইত্যাদি। -
বহুবচন প্রকাশে ব্যবহৃত নির্দেশক: গুলি, গুলা, গুলো, গুলোন ইত্যাদি।
উদাহরণ: আমগুলি, ফলগুলো, গরুগুলো, কুকুরগুলো, বিড়ালগুলা ইত্যাদি। -
সংখ্যা বা পরিমাপের স্বল্পতা প্রকাশে ব্যবহৃত নির্দেশক: টে, টুকু, টুকুন ইত্যাদি।
উদাহরণ: তিনটে চাল, ভাতটুকু, পায়েসটুকুন, এতটুকুন মেয়ে ইত্যাদি। -
অনির্দেশক প্রত্যয়: টি, টা, এক, জন, খান ইত্যাদি। এগুলো দ্বারা নির্দিষ্ট কাউকে বোঝানো হয় না।
উদাহরণ: একটা গল্প বলি, চারটি ভাত দাও, জন চারেক লোক হলেই চলবে, এক যে ছিল রাণী, গোটা কয়েক সমস্যা ইত্যাদি।

0
Updated: 1 month ago
সাধারণ পূরণবাচক সংখ্যা শব্দ কোনটি?
Created: 2 months ago
A
পহেলা
B
তেহাই
C
একত্রিশে
D
একাদশ
পূরণবাচক সংখ্যা শব্দ (৩ প্রকার)
পূরণবাচক সংখ্যা শব্দ মানে এমন সংখ্যা, যা কোনো কিছু বা কাউকে তার স্থান, তারিখ বা ভগ্নাংশ হিসেবে বোঝায়। এগুলো তিন ধরনের হয়:
সাধারণ পূরণবাচক
এগুলো দিয়ে কারো ক্রম বা অবস্থান বোঝানো হয়। যেমন –
প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম, নবম, দশম ইত্যাদি।
👉 এগুলোর সংক্ষিপ্ত রূপও আছে –
১ম, ২য়, ৩য়, ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ, ৭ম, ৮ম, ৯ম, ১০ম ইত্যাদি।
✅ ১১ থেকে ১৫ পর্যন্ত সংখ্যায় দুটি রূপ হয় –
যেমন:
-
একাদশ (১১শ) ও এগারোতম (১১তম)
-
দ্বাদশ (১২শ) ও বারোতম (১২তম)
-
ত্রয়োদশ (১৩শ) ও তেরোতম (১৩তম)
-
চতুর্দশ (১৪শ) ও চোদ্দতম (১৪তম)
-
পঞ্চদশ (১৫শ) ও পনেরোতম (১৫তম)
১৯ থেকে ৯৯ পর্যন্ত সংখ্যায় শেষে শুধু ‘তম’ যোগ হয়। যেমন:
-
ঊনবিংশতিতম বা উনিশতম (১৯তম)
-
বিংশতিতম বা বিশতম (২০তম)
-
একবিংশতিতম বা একুশতম (২১তম)
-
নবনবতিতম বা নিরানব্বইতম (৯৯তম)
✅ নারীদের জন্য নারীবাচক রূপ ব্যবহৃত হয়। যেমন:
প্রথমা (১মা), দ্বিতীয়া (২য়া), তৃতীয়া (৩য়া), চতুর্থী, পঞ্চমী, ষষ্ঠী, সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী, দশমী, একাদশী, দ্বাদশী ইত্যাদি।
তারিখ পূরণবাচক
তারিখ বোঝাতে যে সংখ্যাগুলো ব্যবহৃত হয়। যেমন:
পয়লা/পহেলা, দোসরা, তেসরা, চৌঠা, পাঁচই, ছয়ই, সাতই, আটই, ..., ত্রিশে, একত্রিশে ইত্যাদি।
ভগ্নাংশ পূরণবাচক
পূর্ণসংখ্যার চেয়ে কম বা বেশি বোঝাতে এই সংখ্যা ব্যবহার হয়। যেমন:
আধ, সাড়ে, পোয়া, সোয়া, দেড়, আড়াই, তেহাই ইত্যাদি।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২২ সংস্করণ)

0
Updated: 2 months ago