শব্দ, বর্গ ও অধীন বাক্যকে আলাদা করতে কোন যতিচিহ্ন ব্যবহৃত হয়?
A
কোলন
B
সেমিকোলন
C
কমা
D
হাইফেন
উত্তরের বিবরণ
• কমা (,) এর ব্যবহার:
- কমা সামান্য বিরতি নির্দেশ করে। শব্দ, বর্গ ও অধীন বাক্যকে আলাদা করতে কমার ব্যবহার হয়।
যেমন:
- গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত বাংলাদেশ এই ছয়টি ঋতুর দেশ।
- নিবিড় অধ্যবসায়, কঠোর পরিশ্রম ও সময়নিষ্ঠ থাকলে সাফল্য আসবে।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, "পাপকে ঠেকাবার জন্যে কিছুনা করাই তো পাপ।"

0
Updated: 2 months ago
কোন বাক্যে আদেশ, নিষেধ, অনুরোধ, প্রার্থনা বোঝায়?
Created: 2 weeks ago
A
আবেগসূচক
B
প্রশ্নবোধক
C
বিবৃতিমূলক
D
অনুজ্ঞাসূচক
বাংলা বাক্যের প্রকারভেদ এবং তাদের ব্যবহার সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো। বাক্যের ধরন অনুযায়ী অর্থ, উদ্দেশ্য এবং উদাহরণ দেওয়া হয়েছে।
-
অনুজ্ঞাসূচক বাক্য: আদেশ, নিষেধ, অনুরোধ বা প্রার্থনা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
-
উদাহরণ: আমাকে একটি কলম দাও।
-
উদাহরণ: তার মঙ্গল হোক।
-
-
বিবৃতিমূলক বাক্য: সাধারণভাবে কোনো বিবরণ প্রকাশ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই ধরনের বাক্য ইতিবাচক বা নেতিবাচক হতে পারে।
-
উদাহরণ: আমরা রোজ বেড়াতে যেতাম।
-
উদাহরণ: তারা তোমাদের ভোলেনি।
-
-
প্রশ্নবোধক বাক্য: বক্তা কারও কাছ থেকে কিছু জানতে চাইলে যে ধরনের বাক্য ব্যবহার করে, তা প্রশ্নবাচক।
-
উদাহরণ: তোমার নাম কী?
-
উদাহরণ: সুন্দরবনকে কোন ধরনের বনাঞ্চল বলা হয়?
-
-
আবেগসূচক বাক্য: মনের আবেগ, বিস্ময় বা আকস্মিক ভাব প্রকাশ করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
বিস্ময় প্রকাশে: কী বীভৎস, এই নারকীয় হত্যাকাণ্ড।
-
আবেগ প্রকাশে: বাহ্! অনেক সুন্দর লাগছে প্রাকৃতিক দৃশ্য।
-

0
Updated: 2 weeks ago
'আসরে নামা' বাগ্ধারার অর্থ -
Created: 3 weeks ago
A
বিপর্যস্ত অবস্থা
B
আবির্ভূত হওয়া
C
হতবুদ্ধি হওয়া
D
সচেতন হওয়া
বাংলা ভাষায় ‘আসরে নামা’ বাগধারার অর্থ হলো আবির্ভূত হওয়া। একইভাবে, বিভিন্ন বাগধারা ভিন্ন ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে।
-
আসরে নামা → আবির্ভূত হওয়া
-
আক্কেল গুড়ুম → হতবুদ্ধি হওয়া
-
টনক নড়া → সচেতন হওয়া
-
ঝড়ো কাক → বিপর্যস্ত অবস্থা
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago
কে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন?
Created: 1 month ago
A
ড.মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
B
প্রবোধচন্দ্র বাগচী
C
ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
D
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রথম কাব্যগ্রন্থ বা গানের সংকলন হিসেবে পরিচিত। এটি বাংলা সাহিত্যের আদি যুগের একমাত্র লিখিত নিদর্শন।
-
১৯০৭ সালে ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজ দরবার গ্রন্থাগার থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন।
-
চর্যাপদের চর্যাগুলো রচনা করেন বৌদ্ধ সহজিয়াগণ।
-
চর্যাপদে বৌদ্ধধর্মের বিষয়বস্তু বর্ণিত আছে।
-
চর্যাপদ তিব্বতি ভাষায় অনুবাদ করেন কীর্তিচন্দ্র।
-
১৯৩৮ সালে প্রবোধচন্দ্র বাগচী চর্যাপদের তিব্বতী ভাষার অনুবাদ আবিষ্কার করেন।
উৎস:

0
Updated: 1 month ago