A
দুইটি
B
তিনটি
C
চারটি
D
পাঁচটি
উত্তরের বিবরণ
• অর্ধস্বরধ্বনি:
যেসব স্বরধ্বনি পুরোপুরি উচ্চারিত হয় না সেগুলোকে অর্ধস্বরধ্বনি বলে।
- বাংলা ভাষায় অর্ধস্বরধ্বনি চারটি: ই্, উ্, এ্, ও্।
স্বরধ্বনি উচ্চারণ করার সময়ে টেনে দীর্ঘ করা যায়, কিন্তু অর্ধস্বরধ্বনিকে কোনোভাবে, দীর্ঘ করা যায় না।
যেমন:
• 'চাই' শব্দে দুটি স্বরধ্বনি আছে: [আ] এবং [ই্ ]। এখানে [আ] হলো পূর্ণ স্বরধ্বনি, [ই্] হলো অর্ধস্বরধ্বনি।
• একইভাবে 'লাউ' শব্দে দুটি স্বরধ্বনি আছে: [আ] এবং [উ্]। এখানে [আ] হলো পূর্ণ স্বরধ্বনি, [উ্] হলো অর্ধস্বরধ্বনি।

0
Updated: 4 weeks ago
নিম্ন-মধ্য স্বরধ্বনি কোনটি?
Created: 1 week ago
A
এ
B
আ
C
অ
D
ও
জিভের অবস্থান অনুসারে ভাগ
১. উচ্চ স্বরধ্বনি – [ই], [উ]
২. উচ্চ-মধ্য স্বরধ্বনি – [এ], [ও]
৩. নিম্ন-মধ্য স্বরধ্বনি – [অ্যা], [অ]
৪. নিম্ন স্বরধ্বনি – [আ]
-
উচ্চারণে জিভ যত উপরে ওঠে → তত উচ্চ স্বরধ্বনি
-
জিভ যত নিচে নামে → তত নিম্ন স্বরধ্বনি
ঠোঁটের অবস্থান অনুসারে ভাগ
১. সংবৃত – [ই], [উ]
২. অর্ধ-সংবৃত – [এ], [ও]
৩. অর্ধ-বিবৃত – [অ্যা], [অ]
৪. বিবৃত – [আ]
-
ঠোঁট যত কম খোলে → সংবৃত
-
ঠোঁট যত বেশি খোলে → বিবৃত

0
Updated: 1 week ago
'খায়' শব্দে কোন অর্ধস্বরধ্বনি ব্যবহৃত হয়েছে?
Created: 1 week ago
A
ই্
B
উ্
C
এ্
D
অ্
• দ্বিস্বরধ্বনি:
পূর্ণ স্বরধ্বনি ও অর্ধস্বরধ্বনি একত্রে উচ্চারিত হলে দ্বিস্বরধ্বনি হয়।
উদাহরণ:
-
'লাউ': [আ] (পূর্ণ স্বর) + [উ্] (অর্ধস্বর) = [আউ্]
-
'খায়': [আ] (পূর্ণ স্বর) + [এ্] (অর্ধস্বর) = [আএ্]
দ্বিস্বরধ্বনির কিছু উদাহরণ:
-
[আই্]: তাই, নাই
-
[এই্]: সেই, নেই
-
[আও্]: যাও, দাও
-
[আএ্]: খায়, যায়
-
[উই্]: দুই, রুই
-
[অএ্]: নয়, হয়
-
[ওউ্]: মৌ, বউ
-
[ওই্]: কৈ, দই
-
[এউ্]: কেউ, ঘেউ

0
Updated: 1 week ago
"স্বর ও ব্যঞ্জনধ্বনির বৈশিষ্ট্য" - ব্যাকরণের কোন অংশে আলোচিত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
ধ্বনিতত্ত্ব
B
রূপতত্ত্ব
C
বাক্যতত্ত্ব
D
অর্থতত্ত্ব
বাংলা ব্যাকরণের চারটি প্রধান শাখা
১. ধ্বনিতত্ত্ব (Phonetics & Phonology)
-
আলোচ্য বিষয়: ধ্বনি এবং বর্ণমালা
-
মূল বিষয়সমূহ:
-
বাগ্যন্ত্র ও উচ্চারণ প্রক্রিয়া
-
ধ্বনির বিন্যাস
-
স্বর ও ব্যঞ্জনধ্বনির বৈশিষ্ট্য
-
ধ্বনিদল (phoneme clusters)
-
-
লক্ষ্য: লিখিত ভাষায় ধ্বনি কিভাবে প্রকাশ হয় তা বোঝা।
২. রূপতত্ত্ব (Morphology)
-
আলোচ্য বিষয়: শব্দ ও তার উপাদান
-
মূল বিষয়সমূহ:
-
শব্দ ও পদনির্মাণ
-
বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, ক্রিয়া, ক্রিয়া বিশেষণ ইত্যাদি
-
-
লক্ষ্য: ভাষার ক্ষুদ্রতম অর্থবোধক একক (রূপমূল) থেকে কিভাবে শব্দ তৈরি হয় তা বোঝা।
৩. বাক্যতত্ত্ব (Syntax)
-
আলোচ্য বিষয়: বাক্যের গঠন ও নির্মাণ
-
মূল বিষয়সমূহ:
-
পদ ও বর্গের বিন্যাস
-
বাক্যের রূপান্তর ও বাচ্য
-
উক্তি, কারক বিশ্লেষণ
-
বাক্যের উপাদান লোপ, যতিচিহ্ন ইত্যাদি
-
-
লক্ষ্য: বাক্য কীভাবে গঠিত হয় এবং বাক্যের অংশ কিভাবে কাজ করে তা বোঝা।
৪. অর্থতত্ত্ব (Semantics)
-
আলোচ্য বিষয়: শব্দ, বর্গ ও বাক্যের অর্থ
-
মূল বিষয়সমূহ:
-
বিপরীত শব্দ, প্রতিশব্দ
-
শব্দজোড়, বাগধারা
-
বাগার্থ (বা বাক্যের অর্থ)
-
-
লক্ষ্য: ভাষার অর্থ ও তা কিভাবে প্রয়োগ হয় তা বোঝা।

0
Updated: 2 weeks ago