নিচের কোন দেশটি ডি-৮ এর সদস্য নয়?
A
জর্দান
B
ইরান
C
মিশর
D
মালয়েশিয়া
উত্তরের বিবরণ
ডি-৮ (D-8) বা Developing-8 Organization for Economic Cooperation হলো উন্নয়নশীল মুসলিম দেশগুলোর একটি অর্থনৈতিক জোট, যা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৭ সালের ১৫ জুন তৎকালীন তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী নেজমেত্তিন এরবাকান-এর উদ্যোগে। সংস্থাটির সদর দপ্তর অবস্থিত তুরস্কের ইস্তাম্বুলে।
এর মূল উদ্দেশ্য হলো সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা, বাণিজ্য সম্প্রসারণ, প্রযুক্তি বিনিময় ও টেকসই উন্নয়নকে উৎসাহিত করা। বর্তমানে বাংলাদেশ ডি-৮-এর সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে।
D-8 সদস্য দেশগুলো মনে রাখার কৌশল:
👉 “বাপ মা নাই, তুমিই সব”
| স্মরণীয় শব্দ | দেশ |
|---|---|
| বা | বাংলাদেশ |
| প | পাকিস্তান |
| মা | মালয়েশিয়া |
| না | নাইজেরিয়া |
| ই | ইরান |
| তু | তুরস্ক |
| মি | মিশর |
| ই | ইন্দোনেশিয়া |
0
Updated: 4 hours ago
'আবু শায়াফ’ কোন দেশে সক্রিয় সন্ত্রাসী গোষ্ঠী?
Created: 2 months ago
A
সোমালিয়া
B
আফগানিস্তান
C
লিবিয়া
D
ফিলিপাইন
Abu Sayyaf Group (ASG)
-
অর্থ: "তলোয়ারধারী পিতা" / Father of the Sword
-
ধরন: ইসলামপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী ও সন্ত্রাসী সংগঠন
-
দেশ: ফিলিপাইন (মূলত দক্ষিণাঞ্চল – Mindanao ও Sulu দ্বীপপুঞ্জ)
-
প্রতিষ্ঠাকাল: ১৯৯১
-
প্রতিষ্ঠাতা: আব্দুররাজাক আবুবাকর জানজালানি
মূল উদ্দেশ্য
-
দক্ষিণ ফিলিপাইনে একটি স্বাধীন ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা
-
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ফিলিপাইন সরকারের বিরুদ্ধে ‘জিহাদ’
-
শরীয়াহ আইন প্রতিষ্ঠা
উল্লেখযোগ্য ঘটনা
-
২০০০: মালয়েশিয়ার পর্যটক অপহরণ
-
২০০৪: ফেরি বিস্ফোরণ, নিহত ১১৬ (ফিলিপাইনের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী হামলা)
-
২০১৬: কানাডিয়ান জিম্মিদের হত্যা
আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি
-
যুক্তরাষ্ট্র, ফিলিপাইন সরকার ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন এদের সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে।
📌 Source: BBC News
0
Updated: 2 months ago
জেনেভা কনভেনশনে কতটি প্রটোকল রয়েছে?
Created: 1 month ago
A
৩টি
B
৪টি
C
২টি
D
৫টি
জেনেভা কনভেনশন হলো একটি আন্তর্জাতিক আইন যা যুদ্ধকালীন মানবাধিকার ও মানবিক আচরণ সংক্রান্ত মৌলিক নীতি নির্ধারণ করে। এটি মূলত যুদ্ধবন্দী, আহত বা অসুস্থ সেনা সদস্য এবং সাধারণ নাগরিকদের সুরক্ষা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য প্রতিষ্ঠিত।
-
চুক্তিগুলো সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় স্বাক্ষরিত হয়।
-
এর আওতায় রয়েছে ৪টি কনভেনশন ও ৩টি প্রটোকল, যাকে সাধারণভাবে ‘চারটি রেডক্রস কনভেনশন’ বলা হয়।
মূল কনভেনশনগুলো:
-
প্রথম কনভেনশন (১৮৬৪): আহত ও অসুস্থ সেনা সদস্যদের সুরক্ষা এবং তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা।
-
দ্বিতীয় কনভেনশন (১৯০৬): সমুদ্রে যুদ্ধরত সেনাদের সুরক্ষা ও চিকিৎসা; ১৯০৭ সালে হেগ চুক্তি সংশোধনের মাধ্যমে স্বাক্ষরিত।
-
তৃতীয় কনভেনশন (১৯২৯): যুদ্ধবন্দীদের সুরক্ষা এবং তাদের প্রতি মানবিক আচরণ।
-
চতুর্থ কনভেনশন (১৯৪৯): সাধারণ নাগরিকদের সুরক্ষা, বিশেষত যুদ্ধক্ষেত্র বা দখলদারিত্বের সময়।
সংশোধন ও আধুনিকায়ন:
-
১৯৪৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কনভেনশনগুলোর সংস্করণ উন্নত ও আধুনিক করা হয়।
-
১৯৭৭ ও ২০০৫ সালে নতুন প্রটোকল যুক্ত করা হয়, যা যুদ্ধের সময় মানবাধিকার রক্ষাকে আরও জোরদার করেছে।
প্রটোকলসমূহ:
-
প্রটোকল-১ (১৯৭৭): আন্তর্জাতিক সামরিক সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের রক্ষা।
-
প্রটোকল-২ (১৯৭৭): অ-আন্তর্জাতিক সামরিক সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের রক্ষা।
-
প্রটোকল-৩ (২০০৫): অতিরিক্ত স্বাতন্ত্র্যসূচক প্রতীক ব্যবহারের বিষয়ে নিয়মাবলী।
0
Updated: 1 month ago
'TPNW' কী বিষয় চুক্তি?
Created: 1 month ago
A
রাসায়নিক অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ
B
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা নিষিদ্ধকরণ
C
জৈবিক অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ
D
পারমাণবিক অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ
TPNW (The Treaty on the Prohibition of Nuclear Weapons) হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি, যা পারমাণবিক অস্ত্রের সমস্ত কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে এবং পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গঠনের লক্ষ্যে গৃহীত হয়েছে।
-
পূর্ণরূপ: The Treaty on the Prohibition of Nuclear Weapons
-
মূল উদ্দেশ্য: পারমাণবিক অস্ত্রের বিকাশ, পরীক্ষা, উৎপাদন, অর্জন, অধিকার, মজুদ, ব্যবহার বা হুমকি না দেওয়া
-
প্রবর্তনের তারিখ: ৭ জুলাই, ২০১৭
-
স্বাক্ষরিত: ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
-
কার্যকর হওয়ার তারিখ: ২২ জানুয়ারি, ২০২১
-
স্বাক্ষরিত দেশ: ৭৩টি (আগস্ট, ২০২৫ অনুযায়ী)
-
স্বাক্ষরকারী দেশ: ৯৪টি (আগস্ট, ২০২৫ অনুযায়ী)
-
বাংলাদেশের অংশগ্রহণ: ২০১৭ সালের ২০ সেপ্টেম্বর স্বাক্ষর এবং ২০১৯ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর অনুমোদন
0
Updated: 1 month ago