নাসিক্য বর্ণ কোনগুলো?
A
অ, ঝ, ব
B
ঙ, ঞ, ণ
C
উ, ঊ, য়
D
শ, স, ষ
উত্তরের বিবরণ
নাসিক্য বর্ণ সেই বর্ণসমূহকে বলা হয়, যেগুলোর উচ্চারণকালে বায়ু মুখগহ্বরের পরিবর্তে নাক দিয়ে নির্গত হয়। এই বর্ণগুলো উচ্চারণে নাকের অনুরণন স্পষ্টভাবে শোনা যায়।
নাসিক্য বর্ণের অন্তর্ভুক্ত বর্ণগুলো হলো ঙ, ঞ, ণ, ন, ম।
এই বর্ণগুলো যথাক্রমে ক-বর্গ, চ-বর্গ, ট-বর্গ, ত-বর্গ ও প-বর্গে অবস্থিত।
বাংলা ধ্বনিতত্ত্বে এগুলোকে অনুনাসিক ধ্বনি বলা হয়।
এদের উচ্চারণে নাসারন্ধ্র (nasal cavity) মুখ্য ভূমিকা পালন করে, যা অন্যান্য বর্ণ থেকে এদের আলাদা করে তোলে।
সুতরাং প্রশ্নে প্রদত্ত বিকল্পগুলোর মধ্যে ঙ, ঞ, ণ—এই তিনটি নাসিক্য বর্ণ হওয়ায় সঠিক উত্তর হলো ‘খ’ বিকল্প।
0
Updated: 5 hours ago
নাসিক্য বর্ণ কোনটি?
Created: 3 months ago
A
শ
B
হ
C
ল
D
ম
নাসিক্য বর্ণ
যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস থেকে বাতাস মুখ ও নাক দিয়ে বা শুধু নাক দিয়ে বের হয়, সেগুলোকে বলে নাসিক্য ধ্বনি। এই ধ্বনিগুলোর প্রতীক যে বর্ণগুলোর মাধ্যমে প্রকাশ পায়, সেগুলোকে বলে নাসিক্য বর্ণ।
উদাহরণ: ঙ, ঞ, ণ, ন, ম।
উষ্ম ব্যঞ্জন
যেসব ধ্বনি উচ্চারণে মুখ থেকে হালকা উত্তাপের অনুভূতি হয়, সেগুলোকে বলে উষ্ম ধ্বনি।
উদাহরণ: স, শ, হ।
পার্শ্বিক ব্যঞ্জন
যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময় জিহ্বা মাঝখান দিয়ে বাধা দেয় কিন্তু দুই পাশে বাতাস বের হয়, সেগুলোকে বলে পার্শ্বিক ধ্বনি।
উদাহরণ: ল।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ ও ২০২১ সংস্করণ)
0
Updated: 3 months ago