A
শ
B
হ
C
স
D
ম
উত্তরের বিবরণ
• নাসিক্য ব্যঞ্জন:
- যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে আসা বাতাসমুখের মধ্যে প্রথমে বাধা পায় এবং নাক ও মুখ দিয়ে বেরিয়ে যায়, সেসব ধ্বনিকে নাসিক্য ব্যঞ্জন বলে।
যেমন:
- ম, ন, ঙ নাসিক্য ব্যঞ্জনধ্বনি।
অন্যদিকে,
- স, শ, হ উষ্ম ধ্বনির উদাহরণ।
উল্লেখ্য,
- যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে দুটি বাক্সত্যঙ্গ কাছাকাছি এসে নিঃসৃত বায়ুতে ঘর্ষণ সৃষ্টি করে, সেগুলোকে উষ্ম ব্যঞ্জন বলে।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, ৯ম-১০ম শ্রেণি, ২০২৫ সালের সংস্করণ।

0
Updated: 4 weeks ago
নিম্নে কোনটি অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জন?
Created: 1 week ago
A
থ
B
ঠ
C
ব
D
ধ
অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জন
যে সব ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহের মাত্রা কম থাকে, সেগুলোকে অল্পপ্রাণ ধ্বনি বলে।
উদাহরণ: প, ব, ত, দ, স, ট, ড, ড়, চ, জ, শ, ক, গ।
মহাপ্রাণ ব্যঞ্জন
যে সব ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহের মাত্রা বেশি হয়, সেগুলোকে মহাপ্রাণ ধ্বনি বলে।
উদাহরণ: ফ, ভ, থ, ধ, ঠ, ঢ, ঢ়, ছ, ঝ, খ, ঘ, হ।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, ৯ম–১০ম শ্রেণি, ২০২৫ সালের সংস্করণ

0
Updated: 1 week ago
অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জন কোনটি?
Created: 4 weeks ago
A
থ
B
হ
C
জ
D
ঘ
• ধ্বনি সৃষ্টিতে বায়ুর প্রবাহ অনুযায়ী বিভাজন:
ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে বায়ুপ্রবাহের বেগ কমবেশি হওয়ার ভিত্তিতে ব্যঞ্জনধ্বনিকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়: অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ।
অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জন:
সেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহের মাত্রা অপেক্ষাকৃত কম, সেগুলোকে বলা হয় অল্পপ্রাণ ধ্বনি।
যেমন: প, ব, ত, দ, স, ট, ড, ড়, চ, জ, শ, ক, গ ইত্যাদি।
মহাপ্রাণ ব্যঞ্জন:
সেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহ অপেক্ষাকৃত বেশি, সেগুলোকে বলা হয় মহাপ্রাণ ধ্বনি।
যেমন: ফ, ভ, থ, ধ, ঠ, ঢ, ঢ়, ছ, ঝ, খ, ঘ, হ ইত্যাদি।

0
Updated: 4 weeks ago
পরের ই-কার আগে উচ্চারিত হলে কিংবা যুক্ত ব্যঞ্জন ধ্বনির আগে ই-কার বা উ-কার উচ্চারিত হলে তাকে কী বলে?
Created: 2 weeks ago
A
আদি স্বরাগম
B
অপিনিহিতি
C
অন্ত স্বরাগম
D
স্বরসংগতি
১. অপিনিহিতি (Apinihiti)
সংজ্ঞা:
-
পরের ই-কার বা উ-কারের প্রভাবে উচ্চারণের সময় শব্দের ভিতরে স্বরধ্বনি পরিবর্তিত বা আগেই উচ্চারিত হলে তাকে অপিনিহিতি বলে।
উদাহরণ:
-
মারি → মাইর
-
আজি → আইজ
-
সাধু → সাউধ
২. আদি স্বরাগম (Initial Vowel Insertion / Prothesis)
সংজ্ঞা:
-
শব্দের শুরুতে নতুন স্বরধ্বনি যুক্ত হওয়াকে আদি স্বরাগম বলে।
উদাহরণ:
-
স্কুল → ইস্কুল
-
স্টেশন → ইস্টিশন
৩. অন্ত্য স্বরাগম (Final Vowel Insertion / Epenthesis)
সংজ্ঞা:
-
শব্দের শেষে নতুন স্বরধ্বনি যুক্ত হওয়াকে অন্ত্য স্বরাগম বলে।
উদাহরণ:
-
দিশ্ → দিশা
-
সত্য → সত্যি
৪. স্বরসংগতি (Vowel Harmony / Svarasangati)
সংজ্ঞা:
-
একটি স্বরধ্বনির প্রভাবে শব্দের অন্য স্বরধ্বনি পরিবর্তিত হলে তাকে স্বরসংগতি বলে।
উদাহরণ:
-
দেশি → দিশি
-
বিলাতি → বিলিতি
-
মুলা → মুলো

0
Updated: 2 weeks ago