‘গবাদি পশুর পাল’- এর সংক্ষেপ হলো-
A
বাথান
B
গোশালা
C
কস্তা
D
পশুপাল
উত্তরের বিবরণ
“গবাদি পশুর পাল”-এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো ‘বাথান’। বাংলায় এই শব্দটি মূলত এমন একটি স্থানের জন্য ব্যবহৃত হয় যেখানে গবাদি পশুদের একত্রে রাখা হয়। সাধারণত গরু, মহিষ বা ছাগল পালনের জন্য যে জায়গায় তারা থাকে ও চরানো হয়, তাকে বলা হয় বাথান।
বাথান বলতে বোঝায় গবাদি পশুর পাল বা তাদের অবস্থানস্থল।
গোশালা হলো গরু রাখার নির্দিষ্ট ঘর বা আস্তাবল।
কস্তা শব্দের অর্থ টকটকে লাল বা রক্তবর্ণ কোনো বস্তু।
পশুপাল হলো “পশু” শব্দের বহুবচন, অর্থাৎ অনেক পশুর সমষ্টি।
তাই প্রদত্ত বিকল্পগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উপযুক্ত সংক্ষেপ হলো ‘বাথান’।
0
Updated: 16 hours ago
'কর্মে যাহার ক্লান্তি নাই' এই বাক্যাংশের সংক্ষিপ্ত রূপ কী?
Created: 4 months ago
A
ক্লান্তিহীন
B
অক্লান্ত
C
অক্লান্ত কর্মী
D
অবিশ্রাম
বাংলা ভাষায় কিছু বহুবাক্য অর্থ এক কথায় প্রকাশ করা সম্ভব। যেমন:
-
‘যিনি নিরবিচারে কর্ম করে যান, ক্লান্তি তাঁকে স্পর্শ করে না’ — এমন ব্যক্তিকে বলা হয় ‘অক্লান্ত কর্মী’।
-
‘যার মধ্যে ক্লান্তির কোনো চিহ্ন নেই’ — এমন কাউকে বোঝাতে ব্যবহার করা যায় ‘ক্লান্তিহীন’ শব্দটি।
-
আবার, ‘ক্লান্তি বা বিরতি ছাড়াই অগ্রসর হওয়া’ — এই ভাবনাটিকে এক কথায় প্রকাশ করা যায় ‘অক্লান্ত’ অথবা ‘অবিশ্রাম’ শব্দ দিয়ে।
তথ্যসূত্র: ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ।
0
Updated: 4 months ago
‘সকলের জন্য প্রযোজ্য’ – এক কথায় কী হবে?
Created: 1 month ago
A
সর্বজনীন
B
সার্বজনীন
C
সর্বজনস্বীকৃত
D
সর্বজনগ্রাহ্য
“সকলের জন্য প্রযোজ্য” বলতে বোঝানো হয়—যা সব মানুষ বা সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য, কারও জন্য আলাদা নয়। এর একক শব্দ হচ্ছে “সর্বজনীন”।
-
সর্বজনীন = সর্ব (সব) + জন (মানুষ) + য়ীন (সম্পর্কিত) → অর্থাৎ সবার জন্য প্রযোজ্য, সর্বত্র মান্য।
-
সার্বজনীন শব্দটিও বাংলায় প্রচলিত, তবে এটি সংস্কৃত রূপ “সার্ব” (সব) থেকে এসেছে। আধুনিক প্রমিত বাংলায় “সর্বজনীন” শব্দটিই সঠিক ও প্রচলিত।
-
সর্বজনস্বীকৃত = যা সবাই স্বীকার করে নিয়েছে।
-
সর্বজনগ্রাহ্য = যা সবাই গ্রহণ করেছে বা মান্য করেছে।
তবে এ দুটো (স্বীকৃত/গ্রাহ্য) “সকলের জন্য প্রযোজ্য” অর্থ প্রকাশ করে না, বরং “সবার কাছে গ্রহণযোগ্য” বোঝায়।
তাই সঠিক উত্তর: সর্বজনীন।
0
Updated: 1 month ago
যা স্থায়ী নয়-
Created: 19 hours ago
A
অস্থায়ী
B
ক্ষণস্থায়ী
C
ক্ষণিক
D
নশ্বর
‘আটকপালে’ মানে এমন ব্যক্তি যার জীবনে সুখ-সৌভাগ্যের পরিবর্তে দুঃখ ও দুর্ভাগ্য এসে জড়ো হয়। এটি সাধারণত দুর্ভাগ্য বা হতভাগ্য বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
• “আটকপালে” শব্দের উৎপত্তি বাংলার লোকপ্রচলিত প্রবাদ থেকে, যেখানে “কপাল” মানে ভাগ্য বা নিয়তি বোঝায়।
• “আটক” অর্থ হলো আটকে যাওয়া বা স্থবির হওয়া—যা নির্দেশ করে যে ব্যক্তির ভাগ্য অগ্রসর হচ্ছে না।
• ফলে “আটকপালে” এমন কাউকে বোঝায় যার জীবনে ভালো কিছু ঘটছে না বা ভাগ্য সহায় নয়।
• এই শব্দটি সাধারণত সহানুভূতি বা পরিতাপের অর্থে ব্যবহৃত হয়।
0
Updated: 19 hours ago