১ নটিক্যাল মাইল সমান কত কিলোমিটার?
A
১.৮৫২
B
২.৮৭১
C
২.২৫৮
D
৮৫৫
উত্তরের বিবরণ
১ নটিক্যাল মাইল (Nautical Mile) হলো দূরত্ব পরিমাপের একটি একক, যা মূলত সমুদ্র ও আকাশপথে ব্যবহৃত হয়। এটি পৃথিবীর পরিধি ও অক্ষাংশের উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত। আন্তর্জাতিকভাবে নির্ধারিত মান অনুযায়ী ১ নটিক্যাল মাইল = ১.৮৫২ কিলোমিটার বা ১,৮৫২ মিটার। এটি এক মিনিট অক্ষাংশের সমান দূরত্ব নির্দেশ করে। সাধারণ মাইল (Statute Mile) থেকে এটি কিছুটা বড়, কারণ ১ Statute Mile = ১.৬০৯ কিলোমিটার। নটিক্যাল মাইল ব্যবহারের কারণ হলো পৃথিবীর গোলাকৃতি অবস্থান অনুযায়ী নেভিগেশনে নির্ভুল পরিমাপ প্রদান করা।
0
Updated: 19 hours ago
রাডারে যে তড়িৎ চৌম্বক তরঙ্গ ব্যবহার করা হয় তার নাম-
Created: 19 hours ago
A
আলোক তরঙ্গ
B
গামা রশ্মি
C
মাইক্রোওয়েভ
D
অবলোহিত বিকিরণ
রাডার (RADAR – Radio Detection and Ranging) হলো এমন একটি প্রযুক্তি, যা তড়িৎ চৌম্বক তরঙ্গ ব্যবহার করে কোনো বস্তুর দূরত্ব, গতি ও অবস্থান নির্ণয় করে। রাডারে সাধারণত মাইক্রোওয়েভ ব্যবহৃত হয়, কারণ এই তরঙ্গ সহজে দীর্ঘ দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে এবং বৃষ্টির ফোঁটা বা মেঘের মধ্য দিয়েও প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসতে সক্ষম। মাইক্রোওয়েভের তরঙ্গদৈর্ঘ্য সাধারণত ১ মিটার থেকে ১ মিলিমিটার পর্যন্ত হয় এবং এর ফ্রিকোয়েন্সি থাকে ৩০০ MHz থেকে ৩০০ GHz পর্যন্ত। আলোক তরঙ্গ, গামা রশ্মি ও অবলোহিত বিকিরণ রাডারে ব্যবহারের উপযোগী নয়, কারণ এগুলোর অনুপ্রবেশ ক্ষমতা সীমিত।
0
Updated: 19 hours ago
‘এভিকালচার’ কী?
Created: 1 month ago
A
মৎস্য চাষ
B
রেশম চাষ
C
মৌমাছি চাষ
D
পাখিপালন বিদ্যা
আধুনিক চাষ পদ্ধতি
-
পাখি পালন বিদ্যা → এভিকালচার (Aviculture)
-
চিংড়ি চাষ বিদ্যা → প্রনকালচার (Priculture)
-
মৎস্য চাষ বিদ্যা → পিসিকালচার (Pisciculture)
-
মৌমাছি পালন বিদ্যা → এপিকালচার (Apiculture)
-
রেশম চাষ বিদ্যা → সেরিকালচার (Sericulture)
-
উদ্যান পালন বিদ্যা → হর্টিকালচার (Horticulture)
উৎস: ব্রিটানিকা
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটির সাহায্যে সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা হয়?
Created: 19 hours ago
A
প্রতিসরাঙ্ক
B
প্রতিফলন
C
প্রতিধ্বনি
D
প্রতিসরণ
সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয়ের জন্য প্রতিধ্বনি (Echo) ব্যবহার করা হয়, যা Sonar (Sound Navigation and Ranging) পদ্ধতির মূল নীতি। এতে জাহাজ বা সাবমেরিন থেকে পানির নিচে শব্দ তরঙ্গ পাঠানো হয়; সেই তরঙ্গ সমুদ্রের তলদেশে আঘাত পেয়ে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে। শব্দটি ফিরে আসতে যে সময় নেয়, তার ভিত্তিতে গভীরতা নির্ণয় করা হয়। সূত্র হলো: গভীরতা = (শব্দের বেগ × সময়) ÷ 2। শব্দ পানিতে প্রায় 1500 মিটার/সেকেন্ড বেগে চলাচল করে। অন্যদিকে, প্রতিসরাঙ্ক, প্রতিফলন ও প্রতিসরণ অপটিক্যাল বা আলোকগত বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে সম্পর্কিত, তাই এরা গভীরতা পরিমাপে ব্যবহৃত হয় না।
0
Updated: 19 hours ago