শুদ্ধ বানান-
A
মুমুর্ষু
B
মুমূর্ষু
C
মুমুর্ষু
D
মূমর্ষ
উত্তরের বিবরণ
“মুমূর্ষু” শব্দটি দ্বারা বোঝানো হয় এমন একজন মানুষকে, যিনি মৃত্যুর মুখে বা শেষ মুহূর্তে পৌঁছে গেছেন। এটি সংস্কৃত উৎসের শব্দ এবং বাংলা ভাষায় সঠিক উচ্চারণ ও বানান বজায় রাখতে এর প্রতিটি ধ্বনি গুরুত্বপূর্ণ।
• শুদ্ধ বানান “মুমূর্ষু”, কারণ এখানে দ্বিত্ব স্বরধ্বনি “ূ” দুটি বার ব্যবহৃত হয়ে শব্দের সঠিক উচ্চারণ প্রকাশ করে।
• “মুমুর্ষু” বা “মূমর্ষ” বানানগুলোতে স্বরধ্বনি বা ব্যঞ্জনের ভুল প্রয়োগ রয়েছে, যা শব্দটিকে বিকৃত করে।
• এই শব্দটি ‘মৃত্যু’ ও ‘উৎসুক’ শব্দের ভাবধারার সঙ্গে সম্পর্কিত, যার মানে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাওয়া ব্যক্তি।
• ব্যাকরণগতভাবে এটি একটি বিশেষণ এবং সাহিত্যিক ভাষায় বহুল ব্যবহৃত।
0
Updated: 11 hours ago
শুদ্ধ বানান-
Created: 10 hours ago
A
সমিচীন
B
সমীচীন
C
সমিচিন
D
সমীচিন
শব্দের সঠিক রূপ নির্ধারণে ধ্বনিগত ও ব্যাকরণগত দিকটি গুরুত্ব পায়। এখানে ‘সমীচীন’ শব্দটি সংস্কৃত ‘সমীচীন’ থেকেই আগত, তাই দীর্ঘ ‘ঈ’ বজায় রাখা আবশ্যক।
-
‘সমীচীন’ শব্দের অর্থ হলো যথাযথ, উপযুক্ত বা মানানসই।
-
এটি ‘সম্ + ঈচীন’ ধাতুর সমন্বয়ে গঠিত, যেখানে ‘ঈচীন’ অংশটি দীর্ঘ স্বরধ্বনিসহ উচ্চারিত হয়।
-
বাংলা ভাষায় অনেক শব্দে যেমন উদীচী, প্রতীচী, মনীষী ইত্যাদিতে দীর্ঘ ‘ঈ’ বজায় থাকে।
-
অপর বিকল্পগুলোতে (সমিচীন, সমিচিন, সমীচিন) স্বরধ্বনি বা বর্ণের বিকৃতি ঘটেছে, যা বানানগতভাবে ভুল।
0
Updated: 10 hours ago
প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম অনুসারে কোনটি মিথ্যা?
Created: 4 weeks ago
A
ঋ, র, ষ এর পরে মূর্ধন্য 'ণ' হয়।
B
রেফের পর ব্যঞ্জনবর্ণের দ্বিত্ব হবেনা।
C
বিদেশি শব্দের বানানে মুর্ধন্য ষ লেখার প্রয়োজন হয়না।
D
সংস্কৃত 'সাৎ' প্রতয়যুক্ত পদে ষ হয়।
প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম অনুসারে লেখার সময় কিছু নির্দিষ্ট ধারা ও ব্যতিক্রম মেনে চলা আবশ্যক। এগুলোর উদ্দেশ্য হলো শব্দের উচ্চারণ ও রূপে শুদ্ধতা বজায় রাখা এবং ভাষার মান統 এক করা।
প্রধান নিয়মসমূহ:
-
রেফের পর ব্যঞ্জনবর্ণ দ্বিত্ব হয় না।
উদাহরণ: অর্জ্জন, কর্ম্ম, কার্য্য, মূর্চ্ছা ইত্যাদি শব্দের পরিবর্তে যথাক্রমে অর্জন, কর্ম, কার্য, মূর্ছা লিখতে হবে। -
বিদেশি শব্দের বানানে মূর্ধন্য ‘ণ’ ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না।
অর্থাৎ বিদেশি শব্দে ণ না লিখে ন লিখতে হবে।
উদাহরণ: পোশাক, মাস্টার। -
ঋ, র, ষ-র পরে মূর্ধন্য ‘ণ’ হয়।
এই নিয়মটি সংস্কৃত ধাতুভিত্তিক শব্দে প্রযোজ্য।
উদাহরণ: ঋণ, তৃণ, বর্ণ, বর্ণনা, কারণ, মরণ, ভীষণ, ভাষণ, উষ্ণ ইত্যাদি। -
সংস্কৃত ‘সাৎ’ প্রতয়যুক্ত পদে ‘ষ’ হয় না।
অর্থাৎ ‘সাৎ’ প্রতয়যুক্ত শব্দে স-ই থাকে।
উদাহরণ: অগ্নিসাৎ, ধূলিসাৎ, ভূমিসাৎ ইত্যাদি।
0
Updated: 4 weeks ago
নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ?
Created: 1 month ago
A
মুহুর্ত
B
মুহুর্ত
C
মূহূর্ত
D
মুহূর্ত
প্রদত্ত শব্দ গুলির মধ্যে মুহূর্ত বানানটি শুদ্ধ। অন্যান্য অপশনগুলোর বানান ব্যাকরণগত ভুল রয়েছে।
0
Updated: 1 month ago