‘চোরাবালি’ কাব্যগ্রন্থটি কার লেখা?
A
বিষ্ণু দে
B
প্যারীচাঁদ মিত্র
C
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
D
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
উত্তরের বিবরণ
‘চোরাবালি’ একটি বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ যা আধুনিক বাংলা কবিতার নতুন ধারায় বিশেষ অবদান রেখেছে। এই গ্রন্থের রচয়িতা বিষ্ণু দে, যিনি বাংলা সাহিত্যে কবি, প্রাবন্ধিক ও সমালোচক হিসেবে পরিচিত।
বিষ্ণু দে ১৯০৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৮২ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
তিনি ছিলেন প্রগতিশীল ও মানবতাবাদী কবি, যিনি কবিতায় সমাজ, ইতিহাস ও সংস্কৃতির সমন্বয় ঘটিয়েছেন।
‘চোরাবালি’ তাঁর অন্যতম কাব্যগ্রন্থ, যেখানে আধুনিক জীবনের সংগ্রাম ও মানসিক টানাপোড়েনের প্রতিফলন দেখা যায়।
তিনি বাংলা সাহিত্যে কলি যুগের চেতনা ও নাগরিক জীবনের বৈপরীত্যকে কাব্যের মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন।
বিষ্ণু দে আরও লিখেছেন “উদাসীন পানের গান”, “সন্ধ্যার পর” প্রভৃতি কাব্যগ্রন্থ, যা তাঁর সাহিত্যিক প্রতিভার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
0
Updated: 19 hours ago
'সাহিত্যের ভবিষ্যৎ' প্রবন্ধের রচয়িতা কে?
Created: 2 months ago
A
সৈয়দ শামসুল হক
B
বুদ্ধদেব বসু
C
বিষ্ণু দে
D
জীবনানন্দ দাশ
• ‘সাহিত্যের ভবিষ্যৎ’ প্রবন্ধগ্রন্থ:
-
রচয়িতা: বিষ্ণু দে
-
বিষয়বস্তু: সাহিত্যের ভবিষ্যৎ শীর্ষক প্রবন্ধ অন্তর্ভুক্ত
• বিষ্ণু দে রচিত কাব্যগ্রন্থ:
-
উর্বশী ও আর্টেমিস
-
চোরাবালি
-
স্মৃতি সত্তা ভবিস্যৎ
-
সেই অন্ধকার চাই
-
নাম রেখেছি কোমল গান্ধার
-
তুমি শুধু পঁচিশে বৈশাখ ইত্যাদি
• বিষ্ণু দে রচিত প্রবন্ধ:
-
রুচি ও প্রগতি
-
সাহিত্যের ভবিষ্যৎ
-
রবীন্দ্রনাথ ও শিল্প সাহিত্যে আধুনিকতার সমস্যা
• অনুবাদ সাহিত্য:
-
এলিয়টের কবিতা
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা ও ‘সাহিত্যের ভবিষ্যৎ’ প্রবন্ধগ্রন্থ
0
Updated: 2 months ago
কার কবিতায় টি.এস এলিয়টের কবিতার প্রভাব রয়েছে?
Created: 4 weeks ago
A
জীবনানন্দ দাশ
B
বিষ্ণু দে
C
জসীম উদ্দীন
D
বুদ্ধদেব বসু
বিষ্ণু দে ছিলেন একজন কবি, প্রাবন্ধিক, চিত্রসমালোচক ও শিল্পানুরাগী। তিনি ১৯০৯ সালের ১৮ জুলাই কলকাতার পটলডাঙ্গায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা অবিনাশচন্দ্র দে ছিলেন একজন অ্যাটর্নি। বাংলা সাহিত্যে তিনি ত্রিশোত্তর নব্যধারার কবিতার আন্দোলনের প্রধান পাঁচজন কবির অন্যতম ছিলেন। তাঁর চিন্তাভাবনা ছিল মার্কসবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ, এবং তাঁর কবিতায় টি. এস. এলিয়টের প্রভাব সুস্পষ্টভাবে পরিলক্ষিত হয়।
বিষ্ণু দে-র উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থসমূহ—
-
উর্বশী ও আর্টেমিস,
-
চোরাবালি,
-
সাত ভাই চম্পা,
-
সাহিত্যের ভবিষ্যৎ,
-
নাম রেখেছি কোমল গান্ধার,
-
তুমি শুধু পঁচিশে বৈশাখ ইত্যাদি।
তাঁর প্রবন্ধসমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য—
-
রুচি ও প্রগতি,
-
সাহিত্যের ভবিষ্যৎ,
-
রবীন্দ্রনাথ ও শিল্প সাহিত্যে আধুনিকতার সমস্যা।
অনুবাদ সাহিত্য:
-
টি. এস. এলিয়টের কবিতা অনুবাদ করেছেন।
0
Updated: 4 weeks ago
"নাম রেখেছি কোমল গান্ধার" কাব্যের রচয়িতা -
Created: 2 weeks ago
A
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
B
বিষ্ণু দে
C
অমিয় চক্রবর্তী
D
প্রেমেন্দ্র মিত্র
‘নাম রেখেছি কোমল গান্ধার’ হলো বিষ্ণু দে রচিত একটি কাব্যগ্রন্থ, যা ১৯৫৩ সালে প্রকাশিত হয়। গ্রন্থটির মধ্যে একটি বিশেষ কবিতা রয়েছে, যার নাম ‘নাম রেখেছি কোমল গান্ধার মনে মনে’।
বিষ্ণু দে ছিলেন একজন প্রখ্যাত কবি, প্রাবন্ধিক, চিত্রসমালোচক এবং শিল্পানুরাগী। ১৯০৯ সালের ১৮ জুলাই কলকাতার পটলডাঙ্গায় তাঁর জন্ম। তাঁর পিতা অবিনাশচন্দ্র দে ছিলেন একজন অ্যাটর্নি। বিষ্ণু দে ত্রিশোত্তর বাংলা কবিতার নব্যধারার আন্দোলনের অন্যতম প্রধান কবি ছিলেন। তিনি মার্কসবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ ছিলেন এবং তাঁর কবিতায় টি.এস এলিয়টের প্রভাব স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। এছাড়াও, তিনি ১৯৩১ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত ‘পরিচয়’ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর আরেকটি পত্রিকা ছিল ‘সাহিত্যপত্র’।
বিষ্ণু দে রচিত কাব্যগ্রন্থগুলো হলো:
-
উর্বশী ও আর্টেমিস
-
চোরাবালি
-
সাত ভাই চম্পা
-
সাহিত্যের ভবিষ্যৎ
-
নাম রেখেছি কোমল গান্ধার
-
তুমি শুধু পঁচিশে বৈশাখ
তাঁর রচিত প্রবন্ধের মধ্যে রয়েছে:
-
রুচি ও প্রগতি
-
সাহিত্যের ভবিষ্যৎ
-
রবীন্দ্রনাথ ও শিল্প সাহিত্যে আধুনিকতার সমস্যা
এছাড়া, বিষ্ণু দে এলিয়টের কবিতার অনুবাদও করেছেন।
0
Updated: 2 weeks ago