বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণের সংখ্যা কত?
A
১২টি
B
৮টি
C
৬টি
D
১০টি
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষার বর্ণমালায় কিছু বর্ণ এমন রয়েছে যেগুলোর উচ্চারণে কোনো মাত্রা যুক্ত হয় না। এই বর্ণগুলোকে মাত্রাহীন বর্ণ বলা হয়। এরা নিজেরাই পূর্ণ উচ্চারণের মাধ্যমে উচ্চারিত হয় এবং কোনো অতিরিক্ত মাত্রার প্রয়োজন পড়ে না।
বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণের সংখ্যা ১০টি।
এই বর্ণগুলো হলো–
অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ, এ, ঐ, ও, ঔ।
এগুলো মূলত স্বরবর্ণ এবং প্রতিটি নিজস্ব ধ্বনি প্রকাশ করে।
এদের উচ্চারণে অন্য কোনো বর্ণ বা চিহ্নের সাহায্য লাগে না।
এই কারণেই এদেরকে মাত্রাহীন বর্ণ বলা হয়, কারণ তারা নিজেরাই সম্পূর্ণ উচ্চারণের একক হিসেবে কাজ করে।
0
Updated: 20 hours ago
বাংলা বর্ণমালার পরাশ্রয়ী বর্ণের সংখ্যা কয়টি?
Created: 4 days ago
A
ছয়টি
B
চারটি
C
তিনটি
D
পাঁচটি
বাংলা বর্ণমালায় পরাশ্রয়ী বর্ণ হলো সেই বর্ণ যেগুলো স্বতন্ত্র উচ্চারণের জন্য নয়, বরং অন্যান্য স্বর বা ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ব্যবহৃত হয়।
-
বাংলা বর্ণমালার পরাশ্রয়ী বর্ণের সংখ্যা ৩টি:
-
ং
-
ঃ
-
ঁ
-
এই বর্ণগুলো মূলত শব্দের উচ্চারণ ও ধ্বনি নির্ধারণে সাহায্য করে।
0
Updated: 4 days ago
৮) স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলা হয়-
Created: 2 months ago
A
কার
B
অণু
C
ফলা
D
রেফ
কারবর্ণ ও অনুবর্ণ
১. কারবর্ণ (স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ)
-
বাংলা স্বরবর্ণের মোট ১০টি সংক্ষিপ্ত রূপ আছে, যাকে বলা হয় কার।
-
কারবর্ণ: া, ি, ী, ু, ূ, ৃ, ে, ৈ, ো, ৌ
-
বৈশিষ্ট্য:
-
স্বতন্ত্রভাবে ব্যবহৃত হয় না।
-
ব্যঞ্জনবর্ণের আগে, পরে, উপরে, নিচে বা উভয় দিকে যুক্ত হয়।
-
কোনো ব্যঞ্জনের সঙ্গে কারবর্ণ বা হসন্তচিহ্ন না থাকলে ধরে নেওয়া হয় যে ব্যঞ্জনের সঙ্গে [অ] আছে।
-
২. অনুবর্ণ (ব্যঞ্জনের বিকল্প রূপ)
-
ব্যঞ্জনবর্ণের বিকল্প রূপকে অনুবর্ণ বলা হয়।
-
অনুবর্ণের মধ্যে আছে: ফলা, রেফ, বর্ণসংক্ষেপ
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২১-সংস্করণ)
0
Updated: 2 months ago
বাংলা লিপিতে স্বরবর্ণের সংখ্যা কতটি?
Created: 3 weeks ago
A
৭টি
B
১১টি
C
৯টি
D
১৩টি
বাংলা ভাষার নিজস্ব লিপিকে বাংলা লিপি বলা হয়, যা মূলত স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ দিয়ে গঠিত।
-
বাংলা লিপিতে মূল বর্ণের সংখ্যা ৫০টি, যার মধ্যে স্বরবর্ণ ১১টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯টি।
-
প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে উপমহাদেশে ব্রাহ্মী লিপির জন্ম হয়।
-
ব্রাহ্মী লিপির পূর্ব-ভারতীয় শাখা দশম শতকে কুটিল লিপি নামে পরিচিতি লাভ করে।
-
বাংলা লিপি মূলত এই কুটিল লিপির পরিবর্তিত রূপ।
-
অহমিয়া, বোড়ো, মণিপুর প্রভৃতি ভাষাও বাংলা লিপিতে লেখা হয়।
-
একসময় সংস্কৃত ও মৈথিলি ভাষাও এই লিপিতে লিখিত হতো।
0
Updated: 3 weeks ago