শব্দের ক্ষুদ্রতম অংশকে বলা হয়-
A
ধ্বনি
B
ভাব
C
পদ
D
বর্ণ
উত্তরের বিবরণ
ভাষার গঠন ও প্রকাশের মূল ভিত্তি হলো ধ্বনি, যা শব্দের ক্ষুদ্রতম ও উচ্চারণযোগ্য একক। এটি এমন একটি মৌলিক উপাদান যার মাধ্যমে শব্দ গঠিত হয় এবং ভাষা জীবন্ত রূপ পায়।
ধ্বনি হলো ভাষার উচ্চারণগত একক যা শ্রুতিমধুর শব্দ তৈরি করে।
বর্ণ হলো ধ্বনির লিখিত প্রতীক, যা লিখন পদ্ধতিতে ধ্বনিকে প্রকাশ করে।
পদ শব্দটি ব্যাকরণে ব্যবহৃত হয়, যা বাক্যের একটি অর্থবহ অংশ যেমন নাম, ক্রিয়া বা বিশেষণ।
ভাব নির্দেশ করে কোনো ধারণা বা অনুভূতির অর্থ।
তাই, শব্দের ক্ষুদ্রতম অংশ হিসেবে ধ্বনি-ই সঠিক উত্তর, কারণ এটি ভাষার মূল ধ্বনিতাত্ত্বিক একক যা শব্দ সৃষ্টি করে।
0
Updated: 1 day ago
নিচের কোনটি অঘোষ অল্পপ্রাণ ধ্বনি?
Created: 2 weeks ago
A
ভ
B
ঠ
C
ফ
D
চ
বাংলা ব্যঞ্জনধ্বনির ধরন
ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরযন্ত্রে বায়ুর কম্পনের পরিমাণ অনুযায়ী দুই ধরনের ব্যঞ্জনধ্বনি থাকে:
১. ঘোষ ধ্বনি
২. অঘোষ ধ্বনি
ঘোষ ধ্বনি:
যখন স্বরযন্ত্রে বায়ুর কম্পন বেশি হয়, তখন যে ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণ হয়, সেগুলোকে ঘােষ ধ্বনি বলে।
উদাহরণ: ব, ভ, ম, দ, ধ, ন, র, ল, ড, ঢ, ড়, ঢ়, জ, ঝ, গ, ঘ, ঙ।
অঘোষ ধ্বনি:
যখন স্বরযন্ত্রে বায়ুর কম্পন কম হয়, তখন যে ধ্বনি উচ্চারণ হয়, সেগুলোকে অঘােষ ধ্বনি বলে।
উদাহরণ: প, ফ, ত, থ, স, ট, ঠ, চ, ছ, শ, ক, খ, হ।
ব্যঞ্জনধ্বনিকে আরেকভাবে ভাগ করা হয় ফুসফুস থেকে বের হওয়া বায়ুর প্রবাহের গতি অনুযায়ী:
১. অল্পপ্রাণ ধ্বনি
২. মহাপ্রাণ ধ্বনি
অল্পপ্রাণ ধ্বনি:
যখন বায়ুর প্রবাহ কম থাকে, তখন সেসব ধ্বনি অল্পপ্রাণ ধ্বনি।
উদাহরণ: প, ব, ত, দ, স, ট, ড, ড়, চ, জ, শ, ক, গ।
মহাপ্রাণ ধ্বনি:
যখন বায়ুর প্রবাহ বেশি থাকে, তখন সেসব ধ্বনি মহাপ্রাণ ধ্বনি।
উদাহরণ: ফ, ভ, থ, ধ, ঠ, ঢ, ঢ়, ছ, ঝ, খ, ঘ, হ।
উদাহরণ:
-
অল্পপ্রাণ ধ্বনি: চ
-
মহাপ্রাণ ধ্বনি: ছ
সূত্র: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২১ সংস্করণ)।
0
Updated: 2 weeks ago
অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জন কোনটি?
Created: 3 months ago
A
থ
B
হ
C
জ
D
ঘ
• ধ্বনি সৃষ্টিতে বায়ুর প্রবাহ অনুযায়ী বিভাজন:
ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে বায়ুপ্রবাহের বেগ কমবেশি হওয়ার ভিত্তিতে ব্যঞ্জনধ্বনিকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়: অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ।
অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জন:
সেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহের মাত্রা অপেক্ষাকৃত কম, সেগুলোকে বলা হয় অল্পপ্রাণ ধ্বনি।
যেমন: প, ব, ত, দ, স, ট, ড, ড়, চ, জ, শ, ক, গ ইত্যাদি।
মহাপ্রাণ ব্যঞ্জন:
সেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহ অপেক্ষাকৃত বেশি, সেগুলোকে বলা হয় মহাপ্রাণ ধ্বনি।
যেমন: ফ, ভ, থ, ধ, ঠ, ঢ, ঢ়, ছ, ঝ, খ, ঘ, হ ইত্যাদি।
0
Updated: 3 months ago
কোনটি অল্পপ্রাণ ধ্বনি?
Created: 1 month ago
A
ঙ
B
খ
C
ছ
D
ঝ
অল্পপ্রাণ ধ্বনি হলো সেই ধ্বনি, যেগুলোর উচ্চারণকালে বাতাসের চাপ তুলনামূলকভাবে কম থাকে। প্রতিটি বর্গের প্রথম, তৃতীয় ও পঞ্চম ধ্বনি অল্পপ্রাণ ধ্বনি হিসেবে বিবেচিত হয়।
উদাহরণ: ক, গ, ঙ, চ, জ, ঞ।
মহাপ্রাণ ধ্বনি হলো সেই ধ্বনি, যেগুলোর উচ্চারণকালে বাতাসের চাপ তুলনামূলকভাবে বেশি থাকে। প্রতিটি বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ ধ্বনি মহাপ্রাণ ধ্বনি হিসেবে বিবেচিত হয়।
উদাহরণ: খ, ঘ; ছ, ঝ।
0
Updated: 1 month ago