বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল কত নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন?
A
২ নং
B
৪ নং
C
৭ নং
D
৮ নং
উত্তরের বিবরণ
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল ২ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেছিলেন।
0
Updated: 20 hours ago
স্বাধীনতা যুদ্ধকালে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিল?
Created: 5 months ago
A
৯ টি
B
১০ টি
C
১১ টি
D
১২ টি
মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর ও সাব-সেক্টরসমূহ
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে দেশকে সামরিকভাবে পরিচালনার সুবিধার্থে মোট ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়। এই ১১টি সেক্টরের অধীনে আরও ৬৪টি সাব-সেক্টর গঠন করা হয়।
১ নম্বর সেক্টর গঠিত হয় চট্টগ্রাম অঞ্চল নিয়ে। শুরুতে এই সেক্টরের নেতৃত্বে ছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান; পরে এই দায়িত্বে ছিলেন মেজর রফিকুল ইসলাম।
২ নম্বর সেক্টর গঠন করা হয় ঢাকা ও কুমিল্লা অঞ্চল নিয়ে। প্রাথমিকভাবে এর দায়িত্বে ছিলেন মেজর খালেদ মোশাররফ, যার পর নেতৃত্ব দেন মেজর এ.টি.এম. হায়দার।
এছাড়া, নৌবাহিনীর কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একটি বিশেষ সেক্টর, ১০ নম্বর সেক্টর, গঠন করা হয়। এই সেক্টরে নিয়মিত কোনো সেক্টর কমান্ডার নিযুক্ত ছিলেন না।
তথ্যসূত্র:
-
বাংলাপিডিয়া
0
Updated: 5 months ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে বসবাসকারী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি?
Created: 2 months ago
A
চাকমা
B
মারমা
C
ত্রিপুরা
D
লুসাই
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
চাকমা / কার্পাস বিদ্রোহ
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী
-
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মোট জনসংখ্যা: ১৬,৫০,৪৭৮ জন।
-
বিভাগভিত্তিক অবস্থান:
-
চট্টগ্রাম বিভাগে সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বাস করে (৬০.০৪%)।
-
বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে কম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী (০.২৫%)।
-
-
বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: চাকমা (৪,৮৩,৩৬৫ জন)।
-
অন্যান্য প্রধান ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী:
-
মারমা: ২,২৪,২৯৯ জন
-
ত্রিপুরা: ১,৫৬,৬২০ জন
-
সাঁওতাল: ১,২৯,০৫৬ জন
-
ওরাওঁ: ৮৫,৮৫৮ জন
-
গারো: ৭৬,৮৫৪ জন
-
তথ্যসূত্র: পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট।
0
Updated: 2 months ago
মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিল?
Created: 2 months ago
A
৭টি
B
৯টি
C
১১টি
D
১৩টি
মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ও ৬৪টি সাব-সেক্টরে ভাগ করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধে সেক্টরসমূহ:
-
মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করে ৬৪টি সাব-সেক্টর গঠন করা হয়।
-
১নং সেক্টর: চট্টগ্রাম–পার্বত্য চট্টগ্রাম; হেডকোয়ার্টার হরিনাতে; কমান্ডার মেজর জিয়াউর রহমান ও মেজর রফিকুল ইসলাম।
-
২নং সেক্টর: ঢাকা, কুমিল্লা, ফরিদপুর, নোয়াখালি; সদর মেলাঘর; কমান্ডার খালেদ মোশাররফ ও এ.টি.এম. হায়দার।
-
৩নং সেক্টর: সিলেট–শ্রীমঙ্গল এলাকা; কমান্ডার কে.এম. শফিউল্লাহ ও এ.এন.এম নূরুজ্জামান।
-
৪নং সেক্টর: সিলেট সীমান্ত অঞ্চল; হেডকোয়ার্টার করিমগঞ্জ-মাসিমপুর; কমান্ডার সি.আর. দত্ত ও ক্যাপ্টেন এ রব।
-
৫নং সেক্টর: ডাউকি–দুর্গাপুর এলাকা; হেডকোয়ার্টার বাঁশতলা; কমান্ডার মীর শওকত আলী।
-
৬নং সেক্টর: রংপুর–ঠাকুরগাঁও অঞ্চল; কমান্ডার এম. খাদেমুল বাশার।
-
৭নং সেক্টর: রাজশাহী–বগুড়া এলাকা; কমান্ডার নাজমুল হক, এ. রব, কাজী নূরুজ্জামান।
-
৮নং সেক্টর: কুষ্টিয়া–যশোর–খুলনা এলাকা; কমান্ডার আবু ওসমান ও এম.এ মঞ্জুর।
-
৯নং সেক্টর: বরিশাল–পটুয়াখালী–খুলনার অংশ; হেডকোয়ার্টার টাকি; কমান্ডার এম.এ জলিল, মঞ্জুর, জয়নাল আবেদীন।
-
১০নং সেক্টর: নৌ-কমান্ডো সেক্টর; নিয়মিত কমান্ডার ছিলেন না।
-
১১নং সেক্টর: ময়মনসিংহ এলাকা; কমান্ডার এম. আবু তাহের ও হামিদুল্লাহ।
সূত্র: বাংলাপিডিয়া।
0
Updated: 2 months ago