মুক্তিযুক্ত চলাকালে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হয়?
A
১০
B
১১
C
১২
D
১৩
উত্তরের বিবরণ
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়। এর মধ্যে ১০ নম্বর সেক্টরে কোনো নিয়মিত সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না।
-
মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়।
-
১০ নম্বর সেক্টরে কোনো নিয়মিত সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না।
0
Updated: 1 day ago
নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে জড়িত ছিলেন কে?
Created: 2 months ago
A
রফিক
B
নূর হোসেন
C
শামসুজ্জোহা
D
আসাদ
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন
-
১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ সামরিক অভ্যুত্থারের মাধ্যমে সেনাপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতা দখল করে স্বৈরশাসন প্রতিষ্ঠা করেন।
-
এরশাদের ক্ষমতা দখলের পর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন শুরু হয় প্রধানত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
-
টানা ৯ বছর চলা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে ওঠে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য, যা স্বৈরশাসক এরশাদের পতনের মূল শক্তি হিসেবে কাজ করে।
-
১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর অবশেষে এরশাদ ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন।
-
আন্দোলনের সময়ে গণতান্ত্রিক অধিকারের দাবিতে রাস্তায় নামা তরুণ নুর হোসেন পুলিশের গুলিতে শহিদ হন।
-
নুর হোসেন শহিদের মৃত্যু হয় ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর।
তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা।
0
Updated: 2 months ago
স্বাধীনতা যুদ্ধকালে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিল?
Created: 5 months ago
A
৯ টি
B
১০ টি
C
১১ টি
D
১২ টি
মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর ও সাব-সেক্টরসমূহ
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে দেশকে সামরিকভাবে পরিচালনার সুবিধার্থে মোট ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়। এই ১১টি সেক্টরের অধীনে আরও ৬৪টি সাব-সেক্টর গঠন করা হয়।
১ নম্বর সেক্টর গঠিত হয় চট্টগ্রাম অঞ্চল নিয়ে। শুরুতে এই সেক্টরের নেতৃত্বে ছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান; পরে এই দায়িত্বে ছিলেন মেজর রফিকুল ইসলাম।
২ নম্বর সেক্টর গঠন করা হয় ঢাকা ও কুমিল্লা অঞ্চল নিয়ে। প্রাথমিকভাবে এর দায়িত্বে ছিলেন মেজর খালেদ মোশাররফ, যার পর নেতৃত্ব দেন মেজর এ.টি.এম. হায়দার।
এছাড়া, নৌবাহিনীর কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একটি বিশেষ সেক্টর, ১০ নম্বর সেক্টর, গঠন করা হয়। এই সেক্টরে নিয়মিত কোনো সেক্টর কমান্ডার নিযুক্ত ছিলেন না।
তথ্যসূত্র:
-
বাংলাপিডিয়া
0
Updated: 5 months ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে বসবাসকারী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি?
Created: 2 months ago
A
চাকমা
B
মারমা
C
ত্রিপুরা
D
লুসাই
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
চাকমা / কার্পাস বিদ্রোহ
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী
-
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মোট জনসংখ্যা: ১৬,৫০,৪৭৮ জন।
-
বিভাগভিত্তিক অবস্থান:
-
চট্টগ্রাম বিভাগে সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বাস করে (৬০.০৪%)।
-
বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে কম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী (০.২৫%)।
-
-
বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: চাকমা (৪,৮৩,৩৬৫ জন)।
-
অন্যান্য প্রধান ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী:
-
মারমা: ২,২৪,২৯৯ জন
-
ত্রিপুরা: ১,৫৬,৬২০ জন
-
সাঁওতাল: ১,২৯,০৫৬ জন
-
ওরাওঁ: ৮৫,৮৫৮ জন
-
গারো: ৭৬,৮৫৪ জন
-
তথ্যসূত্র: পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট।
0
Updated: 2 months ago