অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৫ অনুসারে, বাংলাদেশের দারিদ্রের হার কত?
A
৩১.৫০%
B
৩২.৭০%
C
৩৩.৩০%
D
৩৩.৮০%
উত্তরের বিবরণ
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৫ অনুযায়ী, বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল ৩১.৫০%। বর্তমানে দেশে দারিদ্র্যের হার ২১.৮% এবং হতদরিদ্রের হার ১১.৩%। এই তথ্য পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) দ্বারা প্রকাশিত হয়েছে।
-
দারিদ্র্য হার: এটি একটি দেশের জনগণের মধ্যে কত শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যের সীমার নিচে জীবনযাপন করছে, তা নির্ধারণ করে। বর্তমানে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার ২১.৮% যা আগের তুলনায় কম।
-
হতদরিদ্রের হার: হতদরিদ্র হিসেবে বিবেচিত মানুষের সংখ্যা, যারা অত্যন্ত কম আয় ও দুর্বল অর্থনৈতিক অবস্থায় থাকে। বর্তমানে এটি ১১.৩%।
-
অর্থনৈতিক উন্নয়ন: দারিদ্র্যের হার কমানো বাংলাদেশের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য, যা অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং জনকল্যাণের জন্য সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের ফলস্বরূপ অর্জিত হচ্ছে।
-
পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস): এই তথ্য দেশের সরকারি পরিসংখ্যান ও জরিপের মাধ্যমে সংকলিত হয়েছে এবং দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি বা অবনতির ধারণা দেয়।
0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশের গ্র্যান্ড মাষ্টার খেতাব অর্জনকারী প্রথম দাবাড়ু কে?
Created: 2 days ago
A
রানী হামিদ
B
রিফাত বিন সাত্তার
C
জিয়াউর রহমান
D
নিয়াজ মোর্শেদ
নিয়াজ মোরশেদ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে প্রথম গ্র্যান্ড মাস্টার খেতাবধারী হওয়ার বিরল কৃতিত্ব অর্জন করেন। ক্রীড়াক্ষেত্রে তার অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ সরকার তাকে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কারে ভূষিত করে।
0
Updated: 2 days ago
বাংলাদেশের White Gold হিসেবে পরিচিত কোনটি?
Created: 3 days ago
A
ইলিশ মাছ
B
পাট
C
রূপা
D
চিংড়ি মাছ
বাংলাদেশে চিংড়ি একটি গুরুত্বপূর্ণ জলজ সম্পদ হিসেবে পরিচিত। ভৌগোলিক অবস্থান ও জলজ পরিবেশের কারণে এখানে চিংড়ির প্রাচুর্য দেখা যায়, যা দেশের অর্থনীতি ও রপ্তানির অন্যতম প্রধান উৎস।
-
বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগর, মোহনা ও স্বাদুপানি এলাকায় প্রচুর চিংড়ি পাওয়া যায়।
-
এই কারণে বাংলাদেশকে চিংড়িসমৃদ্ধ দেশ বলা যায়।
-
দেশে মোট ৫৬টি প্রজাতির চিংড়ি শনাক্ত করা হয়েছে।
-
এর মধ্যে ৩৭টি প্রজাতি লবণাক্ত পানিতে বসবাস করে।
-
১২টি প্রজাতি কমলবণাক্ত পানির, অর্থাৎ নদীর মোহনায় বা সামুদ্রিক ও মিঠা পানির সংমিশ্রণে বাস করে।
-
বাকি ৭টি প্রজাতি স্বাদুপানিতে বাস করে, যেমন নদী, হ্রদ ও পুকুরে।
-
এসব চিংড়ির মধ্যে অনেক প্রজাতি রপ্তানিযোগ্য ও অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক, যা বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
0
Updated: 3 days ago
বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমীন কোন গানবোটের Engine Room Artificer নিযুক্ত ছিলেন?
Created: 1 day ago
A
পদ্মা
B
পলাশ
C
বাংলার দূত
D
বখতিয়ার
ভারত সরকার বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে দুটি টাগবোট উপহার দেয়। এই টাগবোটগুলোর নামকরণ করা হয় ‘পদ্মা’ ও ‘পলাশ’। রুহুল আমিনকে পলাশের ইঞ্জিন রুমের আর্টিফিশার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
0
Updated: 1 day ago