বাংলাদেশের উপকূলীয় জেলা কতগুলো?
A
১৭ টি
B
১৮ টি
C
১৯ টি
D
২০ টি
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের উপকূলীয় জেলা ১৯টি: সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, গোপালগঞ্জ, যশোর, ঝালকাঠি, লক্ষীপুর, নড়াইল, নোয়াখালী, পিরোজপুর, শরীয়তপুর ও পটুয়াখালী।
ব্যাখ্যা:
- 
উপকূলীয় জেলা বলতে এমন জেলাগুলি বোঝানো হয়, যেগুলি সমুদ্র তটের কাছাকাছি অবস্থিত।
 - 
এই ১৯টি জেলা সমুদ্রের নিকটবর্তী হওয়ার কারণে দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ, মৎস সম্পদ, এবং বাণিজ্যিক সুবিধা লাভের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।
 - 
উপকূলীয় এলাকার এই জেলাগুলি সমুদ্রের প্রভাব বেশি অনুভব করে, ফলে জলবায়ু পরিবর্তন, বন্যা এবং ঘূর্ণিঝড়ের ঝুঁকি বেশি থাকে।
 - 
এসব জেলার অনেকেই প্রকৃতির বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ও পুনর্বাসন কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
 
0
Updated: 22 hours ago
বাংলাদেশের White Gold হিসেবে পরিচিত কোনটি?
Created: 1 day ago
A
ইলিশ মাছ
B
পাট
C
রূপা
D
চিংড়ি মাছ
বাংলাদেশে চিংড়ি একটি গুরুত্বপূর্ণ জলজ সম্পদ হিসেবে পরিচিত। ভৌগোলিক অবস্থান ও জলজ পরিবেশের কারণে এখানে চিংড়ির প্রাচুর্য দেখা যায়, যা দেশের অর্থনীতি ও রপ্তানির অন্যতম প্রধান উৎস।
- 
বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগর, মোহনা ও স্বাদুপানি এলাকায় প্রচুর চিংড়ি পাওয়া যায়।
 - 
এই কারণে বাংলাদেশকে চিংড়িসমৃদ্ধ দেশ বলা যায়।
 - 
দেশে মোট ৫৬টি প্রজাতির চিংড়ি শনাক্ত করা হয়েছে।
 - 
এর মধ্যে ৩৭টি প্রজাতি লবণাক্ত পানিতে বসবাস করে।
 - 
১২টি প্রজাতি কমলবণাক্ত পানির, অর্থাৎ নদীর মোহনায় বা সামুদ্রিক ও মিঠা পানির সংমিশ্রণে বাস করে।
 - 
বাকি ৭টি প্রজাতি স্বাদুপানিতে বাস করে, যেমন নদী, হ্রদ ও পুকুরে।
 - 
এসব চিংড়ির মধ্যে অনেক প্রজাতি রপ্তানিযোগ্য ও অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক, যা বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
 
0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশের গ্র্যান্ড মাষ্টার খেতাব অর্জনকারী প্রথম দাবাড়ু কে?
Created: 22 hours ago
A
রানী হামিদ
B
রিফাত বিন সাত্তার
C
জিয়াউর রহমান
D
নিয়াজ মোর্শেদ
নিয়াজ মোরশেদ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে প্রথম গ্র্যান্ড মাস্টার খেতাবধারী হওয়ার বিরল কৃতিত্ব অর্জন করেন। ক্রীড়াক্ষেত্রে তার অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ সরকার তাকে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কারে ভূষিত করে।
0
Updated: 22 hours ago
নিচের কোন প্রতিষ্ঠানটি স্বাধীনতা পদক - ২০১৯ পেয়েছে?
Created: 23 hours ago
A
বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট
B
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট
C
শিল্পকলা একাডেমি
D
বাংলা একাডেমি
বাংলাদেশের পারমাণবিক কৌশল কাজে লাগিয়ে কৃষিখাতে অবদান রাখার একমাত্র প্রতিষ্ঠান হলো বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (BARC)। এই প্রতিষ্ঠানটি পারমাণবিক কৌশলের শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষিতে নানা উন্নতি সাধন করছে। এর মূল গবেষণার বিষয়গুলো হলো নতুন অধিক উৎপাদনশীল ফসলের জাত উদ্ভাবন, ভূমি ও পানির উত্তম ব্যবস্থাপনা, ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য নতুন কলাকৌশল উদ্ভাবন এবং ফসলের রোগ ও পোকামাকড় ব্যবস্থাপনা।
এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
- 
বার্ক মূলত পারমাণবিক কৌশলের মাধ্যমে কৃষি গবেষণা এবং উন্নয়নে কাজ করছে, যা বাংলাদেশের কৃষির উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করছে।
 - 
এই প্রতিষ্ঠানের কাজের মাধ্যমে ফসলের নতুন জাত উদ্ভাবন এবং রোগ-বালাই নিয়ন্ত্রণে নতুন পদ্ধতি তৈরি হচ্ছে।
 - 
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে, ময়মনসিংহ শহর থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে এই গবেষণাগারটি অবস্থিত।
 
উদাহরণ: "The Bangladesh Atomic Agricultural Research Institute (BARC) plays a key role in advancing agriculture through the peaceful use of nuclear technology."
0
Updated: 23 hours ago