বাংলাদেশের সর্বপ্রথম আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র কোথায় অবস্থিত?
A
ফেঞ্চুগঞ্জ
B
সালদা
C
চট্রগ্রাম
D
সিলেট
উত্তরের বিবরণ
গ্যাসক্ষেত্র:
- 
প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয় ১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুরে।
 - 
প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয় ১৯৫৭ সালে।
 - 
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্র হলো তিতাস গ্যাসক্ষেত্র।
 - 
দেশে বর্তমানে আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্রের সংখ্যা ২৯টি।
 - 
সিলেট জেলার জকিগঞ্জ উপজেলায় দেশের ২৮তম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়।
 - 
সর্বশেষ ভোলার ইলিশা-১ হচ্ছে দেশের ২৯তম গ্যাসক্ষেত্র।
 - 
গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কারের ফলে বাংলাদেশে প্রাকৃতিক গ্যাসের সরবরাহ বৃদ্ধি পায়, যা শক্তি উৎপাদন এবং বিভিন্ন শিল্পক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
 - 
তিতাস গ্যাসক্ষেত্র দেশের প্রধান গ্যাস সরবরাহকারী ক্ষেত্র হিসেবে পরিচিত এবং দেশের মোট গ্যাসের বৃহৎ অংশ সরবরাহ করে থাকে।
 
0
Updated: 23 hours ago
বাংলাদেশের প্রথম সামুদ্রিক গ্যাসক্ষেত্র কোনটি?
Created: 1 month ago
A
হাতিয়া প্রণালী
B
জাফোর্ড পয়েন্ট
C
সাঙ্গু ভ্যালি
D
মাতারবাড়ি
বাংলাদেশে গ্যাসক্ষেত্রের আবিষ্কার ও উত্তোলনের ইতিহাস অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
- 
প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয় ১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুরে।
 - 
প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয় ১৯৫৭ সালে।
 - 
দেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র হলো তিতাস গ্যাসক্ষেত্র।
 - 
বাংলাদেশের প্রথম সামুদ্রিক গ্যাসক্ষেত্র হলো সাঙ্গু গ্যাসক্ষেত্র।
 - 
১৯৬২ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাকিস্তান শেল অয়েল কোম্পানি কর্তৃক একটি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়।
 - 
বর্তমানে দেশে মোট ২৯টি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছে।
 - 
সিলেট জেলার জকিগঞ্জ উপজেলায় দেশের ২৮তম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়।
 - 
সর্বশেষ ভোলার ইলিশা-১ গ্যাসক্ষেত্র দেশের ২৯তম গ্যাসক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
 
0
Updated: 1 month ago
রাজনৈতিক দল গড়ে উঠে -
Created: 1 month ago
A
নীতি ও কর্মসূচির ভিত্তিতে
B
অর্থনৈতিক স্বার্থের ভিত্তিতে
C
স্বজাতিবোধের ভিত্তিতে
D
উপরের সবগুলো
রাজনৈতিক দল ও বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের সমস্যা
রাজনৈতিক দল:
- 
এটি গঠিত হয় নীতি ও কর্মসূচির ভিত্তিতে।
 - 
যে কোনো মত, পথ বা আদর্শের ওপর ভিত্তি করে রাজনৈতিক দল গঠিত হতে পারে।
 - 
দল গঠনের জন্য প্রচলিত বিধি ও নির্ধারিত শর্ত পূরণ আবশ্যক।
 
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলের সমস্যা:
- 
বাংলাদেশে বহুদলীয় ব্যবস্থা থাকলেও অতিরিক্ত সংখ্যক রাজনৈতিক দল সুস্থ রাজনীতির লক্ষণ নয়।
 - 
রাজনৈতিক দলগুলো বৈচিত্র্যময়:
- 
রক্ষণশীল দল: ধনিক শ্রেণি নিয়ে গঠিত, পরিবর্তনের বিরুদ্ধে।
 - 
প্রগতিশীল দল: সমাজ পরিবর্তন করে নতুন সমাজ গড়ার জন্য কাজ করে।
 
 - 
 - 
সমর্থকগণও দলের নীতির সাথে মিল রেখে রক্ষণশীল বা প্রগতিশীল হিসেবে পরিচিত।
 - 
এত ভিন্নধর্মী দল থাকায় রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও ধারাবাহিক নীতি প্রয়োগে সমস্যা দেখা দেয়।
 
0
Updated: 1 month ago
পেট্রোবাংলার তথ্যানুযায়ী, বর্তমানে দেশে কয়টি গ্যাসক্ষেত্র রয়েছে? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 3 weeks ago
A
২৭টি
B
২৮টি
C
২৯টি
D
৩০টি
বাংলাদেশের গ্যাসক্ষেত্র সংক্রান্ত তথ্যসমূহ:
- 
পেট্রোবাংলার তথ্যানুযায়ী, দেশে বর্তমানে ২৯টি গ্যাসক্ষেত্র রয়েছে।
- 
উৎপাদনে আছে ২০টি গ্যাসক্ষেত্র।
 - 
উত্তোলন শুরু হয়নি ৪টি:
- 
ভোলার ইলিশা
 - 
ভোলা নর্থ
 - 
সিলেটের জকিগঞ্জ
 - 
কুতুবদিয়া
 
 - 
 - 
উত্তোলনযোগ্য গ্যাস শেষ ৫টি খনিঃ
- 
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ
 - 
সিলেটের ছাতক
 - 
গাজীপুরের কামতা
 - 
ফেনী
 - 
সাংগু (চট্টগ্রাম)
 
 - 
 
 - 
 - 
গ্যাস মজুতের তথ্য (২০২৪ সালের ১ জুলাই অনুযায়ী):
- 
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস: প্রায় ২ টিসিএফ
 - 
হবিগঞ্জের বিবিয়ানা: ১.৬ টিসিএফ
 - 
সিলেটের মৌলভীবাজার: প্রায় ২০ বিসিএফ
 - 
জালালাবাদ: ৭০০ বিসিএফের কম
 - 
বাকি গ্যাসক্ষেত্রগুলো যেমন বাখরাবাদ, কৈলাসটিলা, রশিদপুর-এও মোটামুটি পরিমাণে গ্যাস মজুত আছে।
 
 - 
 - 
বর্তমানে দেশের দৈনিক গ্যাস উত্তোলন প্রায় ১৮০ কোটি ঘনফুট।
 - 
দেশের সবচেয়ে বড় গ্যাসক্ষেত্র হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস, যা আবিষ্কৃত হয় ১৯৬২ সালে।
 - 
সর্বশেষ বড় গ্যাসক্ষেত্রের সন্ধান পাওয়া যায় ১৯৯৮ সালে, সেটি হলো সিলেটের বিবিয়ানা, যেখান থেকে বর্তমানে সর্বোচ্চ গ্যাস উত্তোলন হচ্ছে।
 - 
এরপর আর কোনো বড় গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়নি।
 - 
সর্বশেষ ২০২১ সালে সিলেটের জকিগঞ্জে একটি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছে, যদিও সেখানে মজুত মাত্র ৫২ বিসিএফ।
 - 
গ্যাসক্ষেত্রগুলো বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।
 - 
উত্তোলন ও ব্যবহার নিয়মিত পর্যবেক্ষণ ও পরিকল্পনার মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদী স্থায়িত্ব নিশ্চিত করা হচ্ছে।
 
0
Updated: 3 weeks ago