বাংলাদেশের একমাত্র নৃতাত্ত্বিক জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?
A
ঢাকা
B
পঞ্চগড়
C
রাজশাহী
D
চট্রগ্রাম
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার আগ্রাবাদে অবস্থিত দেশের একমাত্র জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘর, যেটি মূলত বাংলাদেশের বিভিন্ন নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীর দৈনন্দিন জীবনপ্রণালী, এবং পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সহকর্মী-অনুভূতি লালনের জন্য প্রতিষ্ঠিত। জাদুঘরে বাংলাদেশের উপজাতি গোষ্ঠীর ইতিহাস সমন্বিত উপকরণের প্রদর্শন করা হয়েছে। এশিয়া মহাদেশের দুটি জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘরের মধ্যে চট্টগ্রামের জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘর অন্যতম, অন্যটি রয়েছে জাপানে।
ব্যাখ্যা:
-
জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘর এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেখানে বিভিন্ন জাতি, গোষ্ঠী, সংস্কৃতি ও তাদের জীবনযাত্রার উপকরণ প্রদর্শিত হয়।
-
চট্টগ্রামের জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘর বাংলাদেশের একমাত্র জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে দেশের বিভিন্ন উপজাতি গোষ্ঠীর ইতিহাস, সংস্কৃতি ও জীবনধারা প্রদর্শিত হয়।
-
এটি এশিয়াতে দুটি জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘরের মধ্যে একটি, অন্যটি জাপানে অবস্থিত।
-
এই জাদুঘরের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিভিন্ন নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীর মাঝে পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সম্মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করা হয়।
0
Updated: 23 hours ago
বাংলাদেশের ডাক জাদুঘরটি অবস্থিত-
Created: 1 week ago
A
ঢাকায়
B
চট্রগ্রামে
C
খুলনায়
D
রাজশাহীতে
বাংলাদেশের ডাক জাদুঘরটি দেশের ডাকব্যবস্থার ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরার অন্যতম স্থান। এটি মূলত ডাক বিভাগ সম্পর্কিত নানা ঐতিহাসিক দলিল, ডাকটিকিট, সরঞ্জাম ও তথ্য সংরক্ষণ করে। জাদুঘরটি ডাক ও টেলিযোগাযোগ খাতের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এবং সাধারণ মানুষকে বাংলাদেশের ডাকব্যবস্থার অতীত ও বর্তমান সম্পর্কে জানার সুযোগ দিচ্ছে।
ডাক জাদুঘর সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো হলো:
-
অবস্থান: বাংলাদেশের ডাক জাদুঘরটি ঢাকায় অবস্থিত। এটি ঢাকার গুলিস্তান এলাকায় ডাক ভবনের চতুর্থ তলায় অবস্থিত, যা ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রধান কার্যালয়।
-
প্রতিষ্ঠাকাল: ডাক জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৫ সালে, যার উদ্দেশ্য ছিল ডাক বিভাগের দীর্ঘ ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করা।
-
প্রদর্শনী সামগ্রী: এখানে প্রাচীনকাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ডাক সেবায় ব্যবহৃত ডাকবাক্স, ডাকটিকিট, টেলিগ্রাফ যন্ত্র, পোস্টম্যানের পোশাক, পুরনো চিঠি, খাম ও অন্যান্য উপকরণ প্রদর্শিত হয়।
-
ডাকটিকিট সংগ্রহ: জাদুঘরে বিভিন্ন সময়ের বাংলাদেশসহ বিশ্বের নানা দেশের ডাকটিকিট সংরক্ষিত আছে। এটি বিশেষভাবে আকর্ষণীয় সংগ্রাহক ও গবেষকদের জন্য।
-
উদ্দেশ্য: এই জাদুঘরের প্রধান উদ্দেশ্য হলো ডাক সেবার ঐতিহ্য, উন্নয়ন ও প্রযুক্তিগত পরিবর্তন তুলে ধরা, যাতে নতুন প্রজন্ম দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার ঐতিহাসিক অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে পারে।
-
শিক্ষাগত গুরুত্ব: শিক্ষার্থীদের জন্য এটি এক ধরনের গবেষণাধর্মী কেন্দ্র, যেখানে তারা ডাক যোগাযোগের ইতিহাস এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার বিবর্তন সম্পর্কে জানতে পারে।
-
পর্যটন আকর্ষণ: স্থানীয় ও বিদেশি দর্শনার্থীরা এই জাদুঘর পরিদর্শনের মাধ্যমে বাংলাদেশের ডাক সেবার অতীত ও বর্তমান সম্পর্কে ধারণা পেয়ে থাকেন।
বাংলাদেশের ডাক জাদুঘর কেবল একটি প্রদর্শনশালা নয়, বরং এটি দেশের যোগাযোগ ইতিহাসের এক জীবন্ত সাক্ষ্য। এখান থেকে জানা যায় কীভাবে ডাকব্যবস্থা প্রাচীন সময় থেকে আধুনিক যুগে এসে তথ্য ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়েছে। এজন্য সঠিক উত্তর ঢাকায়।
0
Updated: 1 week ago
মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর ঢাকার কোন এলাকায় অবস্থিত?
Created: 1 week ago
A
সোনারগাঁ
B
মগবাজার
C
গুলিস্থান
D
আগারগাঁও
0
Updated: 1 week ago
'গণহত্যা যাদুঘর' কোথায় অবস্থিত?
Created: 4 weeks ago
A
ঢাকা
B
চট্টগ্রাম
C
কুমিল্লা
D
খুলনা
দেশের একমাত্র গণহত্যা জাদুঘরটি খুলনা জেলায় অবস্থিত এবং এটি দেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা ও সচেতনতা কেন্দ্র হিসেবে কাজ করছে। এই জাদুঘরের যাত্রা শুরু হয় বেসরকারি উদ্যোগে ২০১৪ সালের ১৭ মে।
-
২০১৪ সালে বেসরকারি উদ্যোগে জাদুঘরটি যাত্রা শুরু করে।
-
পরবর্তীতে সরকার বিষয়টির গুরুত্ব বুঝে জাদুঘর ট্রাস্টকে খুলনা শহরের সাউথ সেন্ট্রাল রোডে একটি জমি প্রদান করে।
-
ঐ জমিতে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি ছয়তলা বিশিষ্ট নতুন জাদুঘর ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে, যা ২০২২ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা।
-
বর্তমানে জাদুঘরের কার্যক্রম চলছে নগরীর সোনাডাঙ্গা আবাসিক এলাকার ৬ নম্বর রোড, ৪২৪ নম্বর বাড়িতে।
0
Updated: 4 weeks ago